শিশুর লাশ উদ্ধার
আশুলিয়ায় সেফটিক ট্যাংক থেকে শিশুর লাশ উদ্ধার
সাভারের আশুলিয়ায় একটি নির্মাণাধীন ভবনের সেফটিক ট্যাংক থেকে বায়জিদ ইসলাম (৮) নামের এক শিশুর লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
শুক্রবার (১১ জুলাই) মধ্যরাতে রাতে এই ঘটনা ঘটে।
বায়জিদ আশুলিয়ার জিরানী এলাকার কোনাপাড়া এলাকার রোজেল মিয়ার ছেলে।
স্থানীয়রা জানান, শুক্রবার বিকালে শিশু বায়জিদ নিখোঁজ হয়। পরিবারের সদস্যরা সম্ভাব্য সব স্থানে খোঁজাখুঁজি করেও তার সন্ধান পাননি।
আরও পড়ুন: শ্রীমঙ্গলে সেপটিক ট্যাংকের বিষক্রিয়ায় ৪ তরুণের মৃত্যু
পরে স্থানীয়রা পাশের বিকেএসপি পাবলিক স্কুলের শিক্ষিকা নাসরিন খানমের নির্মাণাধীন বাড়ির সেফটিক ট্যাংকের ভেতরে শিশুটির লাশ দেখতে পান। খবর পেয়ে আশুলিয়া থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে লাশ উদ্ধার করে এবং ময়নাতদন্তের জন্য তা রাজধানীর শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়।
নিহত শিশুর বাবা রোজেল মিয়া দাবি করেছেন, পূর্ব শত্রুতার জেরে দুর্বৃত্তরা তার সন্তানকে হত্যা করে লাশ গুম করার উদ্দেশ্যে সেফটিক ট্যাংকে ফেলে গেছে।
আশুলিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুল হান্নান বলেন, ‘ঘটনার রহস্য উদঘাটনে আমরা তদন্ত শুরু করেছি।’
১৪৬ দিন আগে
কিশোরগঞ্জে নিখোঁজের পাঁচদিন পর শিশুর লাশ উদ্ধার, আটক ১
কিশোরগঞ্জে নিখোঁজের পাঁচদিন পর পাটখেত থেকে রৌজা মনি (৬) নামের এক শিশুর বিকৃত লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
শুক্রবার (১১ জুলাই) সকালে সদর উপজেলার মারিয়া ইউনিয়নের চর মারিয়া গ্রামের বৈরাগীডুবি বিলে তার বিকৃত লাশ দেখতে পায় এলাকাবাসী। পরে স্থানীয়রা পুলিশকে খবর দিলে পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে লাশ উদ্ধার করা হয়।
শিশু রৌজামনি সদর উপজেলার মারিয়া ইউনিয়নের চর মারিয়া গ্রামের সুমন মিয়ার মেয়ে।
পুলিশ জানায়, গত রবিবার বিকাল ৫টার দিকে রৌজা মনি বাড়ির সামনে খেলা করছিল। কিন্তু কিছুক্ষণ পর হঠাৎ করেই নিখোঁজ হয়ে যায় রৌজা মনি। এরপরে সে আর বাড়িতে ফিরে আসেনি। আত্মীয়-স্বজনসহ সম্ভাব্য স্থানে খোঁজ করেও তার কোনো সন্ধান মেলেনি। পরে রৌজা মনির মামা দেওয়ান আলী কিশোরগঞ্জ সদর মডেল থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করে।
কিশোরগঞ্জ সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুল্লাহ আল মামুন বলেন, এ ঘটনায় সন্দেহভাজন রাসেল মিয়া নামে একজনকে আটক করা হয়েছে। লাশ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে।
১৪৭ দিন আগে
খেলতে গিয়ে উন্মুক্ত সেপটিক ট্যাংকে পড়ল দুই শিশু, উঠল লাশ হয়ে
ফেনীর ছাগলনাইয়ায় নির্মাণাধীন একটি ভবনের সেপটিক ট্যাংক থেকে ফয়সাল ফারাবী (৯) ও সাখাওয়াত হোসেন (৮) নামে দুই শিশুর লাশ উদ্ধার করা হয়েছে।
শুক্রবার (২০ জুন) রাত ১০টার দিকে পৌরসভার পশ্চিম ছাগলনাইয়ার সাত মন্দির রোড এলাকা থেকে লাশ দুটি উদ্ধার করে ফায়ার সার্ভিস।
নিহত ফয়সাল ফারাবী উপজেলার পাঠাননগর ইউনিয়নের পূর্ব শিলুয়া গ্রামের কাতারপ্রবাসী ইকবাল হোসেনের ছেলে এবং সাখাওয়াত হোসেন ঘোপাল ইউনিয়নের দুর্গাপুর গ্রামের দুবাইপ্রবাসী সামছুল হকের ছেলে। তাদের দুই পরিবারই সাত মন্দির রোড এলাকার শেখ ভবনে ভাড়া বাসায় থাকে।
আরও পড়ুন: জয়পুরহাটে সেপটিক ট্যাংক থেকে শিশুর লাশ উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৪
স্থানীয়দের বরাত দিয়ে পুলিশ জানায়, নিহত দুই শিশু খেলার জন্য বাসা থেকে বের হয়ে পাশের নির্মাণাধীন ভবনে যায়। সেখানে খেলার সময় অসাবধানতাবশত খোলা সেপটিক ট্যাংকে পড়ে যায় তারা। পরে খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের সহায়তায় মৃত অবস্থায় তাদের উদ্ধার করা হয়।
স্থানীয়রা জানান, ভবনটির নির্মাণকাজ চললেও সেখানে কোনো নিরাপত্তাব্যবস্থা নেই। সেপটিক ট্যাংকের মুখ খোলা ছিল, অথচ সেখানে কোনো ঢাকনা বা সতর্কতামূলক ব্যবস্থাও ছিল না।
বিষয়টি নিশ্চিত করে ছাগলনাইয়া থানার উপপরিদর্শক সালাউদ্দিন রাশেদ বলেন, ‘লাশ দুটি উদ্ধার করা হয়েছে। পরিবারের সঙ্গে আলোচনা করে পরবর্তী আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
১৬৭ দিন আগে
জয়পুরহাটে সেপটিক ট্যাংক থেকে শিশুর লাশ উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৪
জয়পুরহাটের কালাই উপজেলার মাত্রাই ইউনিয়নের হিমাইল গ্রাম থেকে নিখোঁজের ৭ দিন পর রাদিয়া আক্তার রুহি নামের ৪ বছরের এক শিশুর লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
গতরাতে (শুক্রবার রাতে) বাড়ির টয়লেটের সেপটিক ট্যাংক থেকে তার লাশ উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় পুলিশ তার বাবা ও সৎ মাসহ ৪ জনকে গ্রেপ্তার করেছে।
কালাই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাহিদ হোসেন জানান, রাহিদা আক্তার রুহি হিমাইল গ্রামের আব্দুর রহমানের প্রথম স্ত্রীর সন্তান। তার মা-বাবার বিচ্ছেদের পর থেকে রুহি মায়ের সঙ্গে একই গ্রামে নানার বাড়িতে থাকতো। গত ২৪ মে শনিবার রুহি তার দাদীর সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে নিখোঁজ হয়। এ ঘটনায় শিশুটির মা আরজেনা আক্তার কালাই থানায় জিডি করেন। তদন্তের সূত্র ধরে পুলিশ গতরাতে (শুক্রবার রাতে) বাবা রহমানের বাড়ির টয়লেটের সেপটিক ট্যাংকের ভেতর থেকে বস্তাবন্দী রুহির লাশ উদ্ধার করে।
আরও পড়ুন: ডুবে যাওয়ার ৬ ঘণ্টা পর শিশুর লাশ উদ্ধার
এ ঘটনায় পুলিশ রুহির বাবা আব্দুর রহমান, সৎমা সোনিয়া আক্তার, চাচা রনি মিয়া ও সৎমা সোনিয়ার বাবা জেলার পাঁচবিবি উপজেলার শাইলট্টি গ্রামের জিয়া কসাইকে গ্রেপ্তার করেছে।
১৮৮ দিন আগে
ডুবে যাওয়ার ৬ ঘণ্টা পর শিশুর লাশ উদ্ধার
লালমনিরহাটের সদরে পুকুরে ডুবে যাওয়ার ৬ ঘণ্টা পর মিরাজ (৯) নামে একটি শিশুর লাশ উদ্ধার করেছে ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরিরা।
শুক্রবার (২৫ এপ্রিল) লালমনিরহাট সদর উপজেলার পঞ্চগ্রাম ইউনিয়নের ৩ নম্বর ওয়ার্ডের কিসামত নগরবন্দ এলাকার বালারদিঘি নামক একটি পুকুরে এ ঘটনা ঘটে।
শিশু মিরাজ ওই এলাকার গোলাম মোস্তফার একমাত্র ছেলে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, শুক্রবার দুপুর ১২টার দিকে মিরাজ তার দাদা আফজাল হোসেনের সঙ্গে বালারদিঘি পুকুরে গরুর ঘাস ধোয়ার জন্য যায়। ঘাস ধুয়ে দাদা বাড়ি ফিরলেও মিরাজ পুকুরের কিনারায় পানি নিয়ে খেলতে থাকে। পরে দাদা ফিরে এসে মিরাজকে না পেয়ে পুকুরে ডুবে যাওয়ার আশঙ্কা করেন। তার চিৎকারে স্থানীয়রা ছুটে আসে এবং থানা ও ফায়ার সার্ভিসে খবর দেয়।
পুকুরের গভীরতা ৩০ থেকে ৩৫ ফুট হওয়ায় রংপুর ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দল ঘটনাস্থলে পৌঁছে দুপুর আড়াইটার দিকে উদ্ধার অভিযান শুরু করে। দীর্ঘ সাড়ে ৪ থেকে ৫ ঘণ্টার চেষ্টার পর তারা মিরাজের লাশ উদ্ধার করতে সক্ষম হন।
আরও পড়ুন: হাসপাতালের টয়লেট থেকে নবজাতকের লাশ উদ্ধার
ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য সাইদুল ইসলাম, যিনি মিরাজের দাদা, ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, ‘মিরাজ আমার নাতি। সে আমার সঙ্গে পুকুরে গিয়েছিল। আমি ঘাস নিয়ে বাড়ি ফিরলেও সে ফিরে আসেনি।
ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দলের সদস্য আসাদ জানান, পুকুরের পানির গভীরতার কারণে উদ্ধার কাজে সমস্যা ছিল। তবুও আমরা অভিযান চালিয়ে শিশুটির লাশ উদ্ধার করেছি।’
লালমনিরহাট সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ নুরনবী বলেন, ‘প্রত্যক্ষদর্শী ও স্থানীয়দের সাক্ষ্যের ভিত্তিতে লাশ বিনা ময়নাতদন্তে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।’
২২৩ দিন আগে
ভুট্টা খেতে শিশুর লাশ, পরিবারের দাবি হত্যা
লালমনিরহাটের কালীগঞ্জে ভুট্টাক্ষেত থেকে একটি শিশুর লাশ উদ্ধার করা হয়েছে।
বুধবার (১৬ এপ্রিল) উপজেলার ভোটমারি ইউনিয়নের একটি ভুট্টাক্ষেত থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছেন কালীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সেলিম মালিক।
শিশুটিকে হত্যা করা হয়েছে বলে দাবি করেছেন তার স্বজনরা। হত্যার আগে তাকে ধর্ষণ বা ধর্ষণচেষ্টা করা হতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন তারা।
জান্নাতি (১৩) নামে নিহত শিশুটি ভোটমারি ইউনিয়নের শৈলমারী এলাকার ফজু মিয়ার মেয়ে। সে চর শৌলমারির স্কুলের ষষ্ঠ শ্রেণির শিক্ষার্থী ছিল।
আরও পড়ুন: ধর্ষণের অভিযোগে যবিপ্রবির শিক্ষক বরখাস্ত
এলাকাবাসী ও পরিবার জানায়, ‘বুধবার চারজনের একটি সংঘবদ্ধ দুর্বৃত্ত দল তাকে রান্না ঘর থেকে তুলে নিয়ে হত্যার পর বাড়ির পাশের ভুট্টা খেতে ফেলে রেখে গেছে। তারা জানায়, শিশুটির দুই হাত ভাঙা ছিল। মুখে মাটি ঢুকিয়ে শ্বাসরোধ করা হয়েছে।’
জান্নাতির বাবা-মা জানায়, ওই দিন সন্ধ্যার সময় চুলায় রান্না বসিয়ে জান্নাতিকে রান্না ঘরে রেখে একই গ্রামের নানার বাড়িতে গিয়েছিলেন তার মা। সেখান থেকে আসার পর রান্নাঘরে মেয়েকে দেখতে না পেয়ে আশপাশে খোঁজ করেন তারা। এমন সময় বাড়ি থেকে একটু দূরে থাকা ভুট্টা খেতে গিয়ে মেয়ের লাশ দেখতে পান।
ওসি সেলিম মালিক জানান, কালিগঞ্জ থানা পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে লাশ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে গেছে। এ ঘটনায় ওই গ্রামের সন্দেহজনক একজনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করা হয়েছে। জান্নাতির বাবা বাদী হয়ে একটি হত্যা মামলা করেছেন বলে নিশ্চিত করেন তিনি।
২৩২ দিন আগে
নিখোঁজের ৪ দিন পর ডোবা থেকে শিশুর লাশ উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৩
ফেনীতে নিখোঁজের চার দিন পর আহনাফ আল মাইন নিশাত (১০) নামে এক শিশুর লাশ উদ্ধার করেছে ফেনী মডেল থানার পুলিশ। এ ঘটনায় তিন যুবককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (১২ ডিসেম্বর) দুপুরে ফেনীর দেওয়ানগঞ্জ এলাকার একটি ডোবা থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়।
নিহত শিশু নিশাত ফেনী একাডেমি এলাকার বাসিন্দা মাইন উদ্দিন সোহাগের ছেলে ও ফেনী গ্রামার স্কুলের তৃতীয় শ্রেণির ছাত্র ছিল।
গ্রেপ্তাররা হলেন- আশরাফ হোসেন তুষার (২০), মো. মোবারক হোসেন ওয়াশিম (২০) ও ওমর ফারুক (২০)।
আরও পড়ুন: নিখোঁজের এক দিন পর ডোবা থেকে শিশুর লাশ উদ্ধার
বৃহস্পতিবার বিকালে এক সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে পুলিশ সুপার হাবিবুর রহমান জানান, গত সোমবার ফেনীর একাডেমি এলাকার আতিকুল আলম সড়ক থেকে প্রাইভেট পড়ে আর বাসায় ফিরেনি নিশাত। নিখোঁজের পর থেকে নিশাতের বাবা মাইন উদ্দিন সোহাগের কাছে একটি নম্বর থেকে ফোন করে ১২ লাখ টাকা মুক্তিপণ চায়।
মাইন উদ্দিন এ ঘটনায় অজ্ঞাত কয়েক জনকে আসামি করে ফেনী মডেল থানায় একটি অপহরণ মামলা দায়ের করেন। এ ঘটনায় পুলিশ আশরাফ হোসেন তুষার নামে একজনকে আটক করে।
তার দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে বৃহস্পতিবার দুপুরে ফেনীর দেওয়ানগঞ্জ রেললাইনের পাশে একটি ডোবা থেকে লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। স্কুল ব্যাগে পাথর ঢুকিয়ে শরীরের সঙ্গে বেঁধে লাশ ডোবায় ফেলে দেওয়া হয়। পুলিশ অপহরণের সঙ্গে জড়িত থাকায় মো. মোবারক হোসেন ওয়াশিম ও ওমর ফারুক নামে আরও দুইজনকে গ্রেপ্তার করে।
ওসি জানান, শিশু আহনাফ নিশাতের লাশ উদ্ধার করে মর্গে পাঠানো হয়েছে।
আরও পড়ুন: পাবনায় ডোবায় শাপলা তুলতে গিয়ে দুই শিশুর মৃত্যু
৩৫৮ দিন আগে
টেকনাফ সমুদ্রসৈকতে নিখোঁজ দুই শিশুর লাশ উদ্ধার
কক্সবাজারের টেকনাফ সমুদ্রসৈকতে গোসলে নেমে নিখোঁজ দুই শিশুর লাশ উদ্ধার করা হয়েছে।
সোমবার (২৫ নভেম্বর) ভোরে তুলাতলী পয়েন্ট এবং লম্বরী পয়েন্ট থেকে তাদের লাশ উদ্ধার করা হয়।
নিহতরা হলেন- টেকনাফ সদর ইউনিয়নের খুনকার পাড়ার মো. নজির আহমদের ছেলে নজরুল ইসলাম (১২) ও একই এলাকার কোরবান আলীর ছেলে ইমরান হোসেন ওরফে বাবুল (১৩)।
আরও পড়ুন: নারায়ণগঞ্জে অজ্ঞাত যুবকের গলাকাটা লাশ উদ্ধার
এর আগে রবিবার (২৪ নভেম্বর) সমুদ্রসৈকতে গোসলে নামে তিন শিশু। তাদের মধ্যে নুর কামালের (১০) লাশ উদ্ধার করা হয় ওই দিনই। সেময় ইমরান ও নজরুলকে খুঁজে পাওয়া যায়নি।
টেকনাফ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি গিয়াস উদ্দিন জানান, টেকনাফ সমুদ্রসৈকতে নিখোঁজ দুই শিশুর লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। ভোরে পৃথক জায়গা থেকে তাদের লাশগুলো উদ্ধার করা হয়।
ওসি জানান, দুই শিশুর লাশ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: নওগাঁর মান্দায় ২ জনের লাশ উদ্ধার
৩৭৫ দিন আগে
যশোরে নিখোঁজের ১৩ ঘণ্টা পর শিশুর লাশ উদ্ধার
যশোরের ঝিকরগাছা উপজেলায় নিখোঁজের ১৩ ঘণ্টা পর সাদিয়া খাতুন নামের ৭ বছরের এক শিশুর লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। তাকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করা হয়েছে বলে ধারণা পুলিশের।
মঙ্গলবার (১২ নভেম্বর) বেলা ১১টার দিকে সাদিয়া নিখোঁজ হয়। পরে রাতে বাড়ির পাশের বাঁশ বাগান থেকে তার লাশ উদ্ধার করা হয়।
সাদিয়া হাজিরবাগ ইউনিয়নের মাটিকোমরা গ্রামের দিনমজুর বাবলুর রহমান বাবুর মেয়ে। স্থানীয় নায়ড়া মাদরাসার শিক্ষার্থী ছিল সে।
এদিকে হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় সন্দেহভাজন হিসেবে নিহতের প্রতিবেশী চম্পা খাতুনকে আটক করে পুলিশে দিয়েছে স্থানীয়রা।
আরও পড়ুন: নিখোঁজের ৭ দিন পর শিশু মুনতাহার লাশ উদ্ধার
স্থানীয়দের দাবি, ওই শিশুর কানে ও গলায় থাকা স্বর্ণের গহনার জন্য গায়ের গেঞ্জি গলায় পেঁচিয়ে শ্বাসরোধ করে তাকে হত্যা করা হয়েছে।
স্থানীয়রা জানায়, অভিযুক্ত চম্পা মাদকাসক্ত। এর আগে ছোটখাটো চুরির ঘটনা ঘটিয়েছেন তিনি।
সাদিয়ার দাদা ফজলুর রহমান ফজু বলেন, মঙ্গলবার থেকে সাদিয়াকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিল না। পরে ঝিকরগাছা থানায় একটি জিডি করা হয়। এরপর খোঁজ নিয়ে জানা যায়, তাকে প্রতিবেশী ফুফু চম্পার সঙ্গে দেখা গেছে।
ঝিকরগাছা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বাবলুর রহমান খান বলেন, ‘হঠাৎ করে মঙ্গলবার বেলা ১১টার দিকে নিখোঁজ হয় সাদিয়া। অনেক খোঁজাখুঁজির পরও না পেয়ে তার বাবা থানায় অভিযোগ করেন।’
‘এ সময় তারা চম্পা খাতুনের ওপর সন্দেহের কথা জানান। চম্পাকে আটকের পর তার স্বীকারোক্তি অনুযায়ী বাড়ির পাশের হারুন অর রশিদের বাঁশ বাগান থেকে সাদিয়ার লাশ উদ্ধার করা হয়।’
সাদিয়ার পরণের গেঞ্জি দিয়ে তাকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করা হয় জানিয়ে ওসি বলেন, ‘ময়নাতদন্তের জন্য লাশ যশোর জেনারেল হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।’
আরও পড়ুন: কুমিল্লায় পুকুরে ডুবে নিখোঁজ হওয়ার ২০ ঘণ্টা পর যুবকের লাশ উদ্ধার
৩৮৭ দিন আগে
নিখোঁজের এক দিন পর ডোবা থেকে শিশুর লাশ উদ্ধার
লালমনিরহাটের হাতীবান্ধায় নিখোঁজের একদিন পর ডোবা থেকে নাহিয়ান নুর আরবি নামে এক শিশুর লাশ উদ্ধার করা হয়েছে।
রবিবার (১৩ অক্টোবর) সকালে উপজেলার ডাউয়াবাড়ী ইউনিয়নের প্রান্নাথ পাটিকাপাড়া এলাকায় বাড়ির পাশের ডোবা থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়।
নাহিয়ান নুর আরবি (৯) ওই ইউনিয়নের নুর আলমের মেয়ে।
এলাকাবাসী জানায়, শনিবার (১২ অক্টোবর) ডাউয়াবাড়ী ইউনিয়নে বাড়ির পাশে একটি ডোবায় মাছ ধরতে যায় নুর। অনেক সময় পার হয়ে গেলেও বাড়িতে ফিরে না এলে পরিবারের লোকজন তাকে খোঁজাখুঁজি করতে থাকে। খবর পেয়ে হাতীবান্ধা ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা ডোবায় কয়েক ঘণ্টা খুঁজেও না পেয়ে ফিরে যায়।
আরও পড়ুন: জামালপুরে সেপটিক ট্যাংক থেকে নৈশপ্রহরীর লাশ উদ্ধার
রবিবার সকালে ডোবা থেকে শিশুটির লাশ উদ্ধার করে এলাকাবাসী।
ডাউয়াবাড়ী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মশিউর রহমান বলেন, মাছ ধরতে গিয়ে নুর নামে শিশুটি নিখোঁজ হয়। রবিবার সকালে তার লাশ উদ্ধার করেছে এলাকাবাসী।
হাতীবান্ধা থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহমুদুন্নবী বলেন, পরিবারের কোনো অভিযোগ না থাকলে লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে।
আরও পড়ুন: শ্রীমঙ্গলের রিসোর্ট থেকে সাবেক অতিরিক্ত সচিবের লাশ উদ্ধার
৪১৮ দিন আগে