কর্মকর্তা-কর্মচারী
বিতর্কের মুখে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন ড্রেস কোড নির্দেশনা প্রত্যাহার
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য জারি করা নতুন ড্রেসকোড বা পোশাক বিধি সম্পর্কিত নির্দেশনা প্রত্যাহার করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। বিষয়টি নিয়ে ব্যাপক সমালোচনা ও গণমাধ্যমে প্রচারের পর এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
বৃহস্পতিবার (২৪ জুলাই) বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান ইউএনবিকে জানান, এ বিষয়ে কোনো নীতিগত সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়নি এবং ব্যাংকের পক্ষ থেকে কোনো প্রজ্ঞাপনও জারি করা হয়নি।
তিনি বলেন, ‘গভর্নর (যিনি বর্তমানে বিদেশে অবস্থান করছেন) গণমাধ্যমে প্রতিবেদন দেখে বিষয়টি জানতে পারেন এবং ক্ষোভ প্রকাশ করেন। এরপর তার নির্দেশে নোটিশটি প্রত্যাহার করা হয়েছে।’
তিনি আরও জানান, বিষয়টি নিয়ে বিভাগীয় আলোচনায় কর্মীদের পেশাদার ও সামাজিক প্রেক্ষাপটে উপযুক্ত পোশাক পরার বিষয়ে কিছু প্রস্তাবনা এসেছিল মাত্র।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশ ব্যাংকে নতুন ড্রেসকোড: নারী কর্মীদের ছোট হাতা ও লেগিংস নিষিদ্ধ
ব্যাংকের মানবসম্পদ বিভাগ-২ থেকে ২১ জুলাই জারি করা ওই নোটিশে নারীকর্মীদের ছোট হাতার বা ছোট দৈর্ঘ্যের পোশাক ও লেগিংস পরা নিষিদ্ধ করা হয়েছিল। এতে, নারী কর্মীদের জন্য শাড়ি, সালোয়ার-কামিজ, ওড়না ও অন্যান্য মার্জিত পোশাক পরার পরামর্শ দেওয়া হয়। সঙ্গে নির্ধারণ করে দেওয়া হয়েছিল সাদামাটা রঙের হিজাব বা হেডস্কার্ফ এবং ফরমাল স্যান্ডেল বা জুতা পরার নির্দেশনা।
নোটিশে নারী ও পুরুষ উভয় কর্মীর জন্য নির্দিষ্ট পোশাকের নির্দেশনা দেওয়া হয় এবং এ বিধি লঙ্ঘন করলে তা শৃঙ্খলাভঙ্গ হিসেবে বিবেচিত হবে বলেও উল্লেখ করা হয়।
১৩৪ দিন আগে
বেনাপোল কাস্টমস হাউসে চলছে কর্মকর্তাদের ৫ ঘণ্টা কলম বিরতি
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যান আবদুর রহমান খানকে অপসারণের দাবিতে ফের কলমবিরতি পালন করছেন বেনাপোল কাস্টমস হাউসের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।
মঙ্গলবার (২৪ জুন) এনবিআর সংস্কার ঐক্য পরিষদের কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দের দাবির সঙ্গে একাত্মতা ঘোষণা করে সকাল ৯টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত পাঁচ ঘন্টা কলম বিরতি শুর করেন তারা।কলম বিরতি চললেও বেনাপোল-পেট্রাপোল বন্দর দিয়ে আমদানি-রপ্তানি ও চেকপোস্ট দিয়ে আন্তর্জাতিক যাত্রীসেবা চালু রয়েছে বলে নিশ্চিত করেছেন বেনাপোল কাস্টমস হাউসের সহকারী কমিশনার রাজন হোসেন।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, আজ (মঙ্গলবার) সকাল ৯টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত বেনাপোল কাস্টমস হাউসে আমদানি-রপ্তানি সংক্রান্ত কোনো শুল্কায়নের কাজ হয়নি। বন্ধ রয়েছে কাস্টমস হাউসের অনলাইন সার্ভারও।
আরও পড়ুন: কাফনের কাপড় পরে কলম বিরতিতে এনবিআর কর্মকর্তারা
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের অনলাইন সার্ভার বন্ধ থাকার কারণে আমদানি-রপ্তানি সংক্রান্ত কোনো বিল অব এন্ট্রিও দাখিল করা যাচ্ছে না। দুপুর ২টার পর থেকে পুনরায় কাজ চলবে বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
বেনাপোল কাস্টমস হাউস সূত্রে জানাা যায়, কলম বিরতির কারণে নতুন করে কোনো পণ্যের আইজিএম ইস্যু হয়নি। আগের ইস্যু করা আইজিএমের পণ্য আমদানি-রপ্তানি হয়েছে। তবে দুপুর ২টার পর থেকে নতুন আইজিএম ইস্যু করা হবে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বেনাপোল কাস্টমস হাউসের একজন কর্মকর্তা বলেন, ‘অবিলম্বে এনবিআর চেয়ারম্যানকে অপসারণ করতে হবে। এনবিআর গঠিত কমিটিতে এনবিআর সংস্কার ঐক্য পরিষদের যথাযথ প্রতিনিধিত্ব থাকতে হবে। যেকোনো ধরনের প্রতিহিংসামূলক বদলি ও নিপীড়ন অবিলম্বে বন্ধ করতে হবে। এ কারণেই দেশের অন্য কাস্টমস হাউসের ন্যায় বেনাপোল কাস্টমস হাউসেও পাঁচ ঘণ্টা কলমবিরতি পালন করছি।’
কেন্দ্রীয় দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত এই কলমবিরতি চলবে বলেও জানান তিনি। কেন্দ্রীয় সংস্কার ঐক্য পরিষদ যে সিদ্ধান্ত নেবে তারা তা-ই পালন করবেন বলেও উল্লেখ করেন।
আরও পড়ুন: চেয়ারম্যানের পদত্যাগের দাবিতে শনিবার থেকে সারা দেশে কর্মবিরতির হুমকি এনবিআর কর্মীদের
গত ১২ মে এনবিআরকে দুই ভাগ করার অধ্যাদেশ জারি করে সরকার। এর বিরোধিতা করে গত ২৬ মে পর্যন্ত অবস্থান কর্মসূচি ও কলম বিরতি কর্মসূচি পালন করেন এনবিআরের অধীন কাস্টমস, ভ্যাট ও আয়কর বিভাগের কর্মকর্তারা।
এরপর, গত ২৫ মে রাতে এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে অর্থ মন্ত্রণালয় জানায়, এনবিআর বিলুপ্ত নয় বরং এ প্রতিষ্ঠানকে ‘স্বাধীন ও বিশেষায়িত’ বিভাগের মর্যাদায় উন্নীত করা হবে।
এর ফলে ২৬ মে কলম বিরতি কর্মসূচি প্রত্যাহার করেন কর্মকর্তারা। তবে এনবিআর চেয়ারম্যানকে অপসারণ ও তাকে অসহযোগিতার ঘোষণা দেয় এনবিআর সংস্কার ঐক্য পরিষদ।
১৬৪ দিন আগে
অর্থ মন্ত্রণালয়ে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অবস্থান কর্মসূচি
অর্থ মন্ত্রণালয় ভবনের সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছেন মন্ত্রনালয়ের বিভিন্ন বিভাগের কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা। এ কর্মসূচিতে সশস্ত্র বাহিনী ও পুলিশের সদস্যদের মতো রেশন সুবিধা এবং বর্ধিত ভাতার দাবি জানান তারা।
সোমবার (১৯ মে) দুপুর সোয়া ৩টার দিকে সচিবালয়ের বিভিন্ন ভবনের থেকে অর্থ মন্ত্রণালয়ের ভবনের সামনে জড়ো হয়ে অবস্থান নেন কর্মচারীরা।
এ সময় তাদের বিভিন্ন স্লোগান দিতে দেখা যায়। এরপর বিভিন্ন প্লেকার্ড নিয়ে স্লোগান দিতে দিতে ভবনের তৃতীয় তলায় অর্থ উপদেষ্টার অফিস কক্ষের সামনে করিডোরে অবস্থান নেন কর্মচারীরা।
সেই সময়ে অর্থ উপদেষ্টা তার অফিসে পূর্বনির্ধারিত একটি কার্যক্রমে ব্যস্ত ছিলেন। তার ব্যক্তিগত সচিবের মাধ্যমে বিক্ষোভের খবর জানতে পারেন।
আরও পড়ুন: নগর ভবন আটকে ইশরাক সমর্থকদের ব্লকেড কর্মসূচি
প্রতিবাদকারীরা স্লোগান বন্ধ করে উপদেষ্টার কক্ষের সামনে নীরবে তাদের অবস্থান চালিয়ে যেতে থাকেন। আন্দেলনকারীরা জানান, সরকারি কর্মচারীরাও সেনাবাহিনী ও পুলিশের সদস্যদের মতো রেশন সুবিধা এবং বাড়তি ভাতা পাওয়ার অধিকার রাখেন।
পরবর্তীতে, বিক্ষোভকারীদের একটি প্রতিনিধিদল অর্থ উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক করে তাদের দাবি-দাওয়া আনুষ্ঠানিকভাবে উপস্থাপন করে।
২০০ দিন আগে
ঈদে সরকারি ছুটি মিলতে পারে টানা ৯ দিন
এবারের ঈদুল ফিতরে টানা ৯ দিন ছুটি মিলতে পারে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের। আগেই টানা পাঁচদিনের ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে। এরপর আগামী ৩ এপ্রিল নির্বাহী আদেশে একদিন ছুটি ঘোষণা করা হতে পারে।
বৃহস্পতিবার (২০ মার্চ) উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে একদিন ছুটি ঘোষণার প্রস্তাব উঠতে পারে। বুধবার (১৯ মার্চ) মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ সূত্র এমন তথ্য জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, ৩ এপ্রিলও নির্বাহী আদেশে ছুটি দেওয়ার প্রস্তাব আগামীকালের উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে উঠতে পারে।
সেই প্রস্তাব অনুমোদন পেলে ২৮ মার্চ থেকে ৫ এপ্রিল পর্যন্ত টানা ৯ দিনের ছুটি পাবেন সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।
চাঁদ দেখা সাপেক্ষে ৩১ মার্চ ঈদুল ফিতর হতে পারে। সম্ভাব্য এই তারিখ ধরে আগেই পাঁচ দিনের ছুটির তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছিল। এই হিসাবে কাগজপত্রে ২৯ মার্চ শুরু হচ্ছে ঈদুল ফিতরের ছুটি। কিন্তু নির্ধারিত ছুটি শুরুর আগের দিন ২৮ মার্চ সাপ্তাহিক ছুটির দিন শুক্রবার। একই সঙ্গে একই দিন পবিত্র শবে কদরেরও ছুটি। ফলে বাস্তবে ছুটি শুরু হচ্ছে ২৮ মার্চ থেকে।আরও পড়ুন: ঈদ উপলক্ষে ১৬ দিনের ছুটিতে যাচ্ছে জাবি
পূর্বঘোষণা অনুযায়ী, ছুটি শেষে অফিস খোলার কথা ছিল ৩ এপ্রিল বৃহস্পতিবার। এর পরের দুই দিন আবার সাপ্তাহিক ছুটি শুক্র ও শনিবার। এখন ৩ এপ্রিলও নির্বাহী আদেশে ছুটি হলে ২৮ মার্চ থেকে ৫ এপ্রিল পর্যন্ত টানা ৯ দিন ছুটি পাবেন সরকারি কর্মকর্তা–কর্মচারীরা।
এই ছুটি শুরুর দুই দিন আগে আছে ২৬ মার্চ মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবসের ছুটি। পরদিন বৃহস্পতিবার ২৭ মার্চ এক দিন অফিস খোলা থাকবে। ফলে ছুটির সুযোগ আরও বেশি থাকছে।
এদিকে সংবাদপত্রের মালিকদের সংগঠন নিউজপেপার্স ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (নোয়াব) নতুন কার্যনির্বাহী কমিটির একজন সদস্য জানিয়েছেন, এবারের ঈদে সংবাদমাধ্যমগুলোতে তিন দিন ছুটি থাকবে। তবে রোজা যদি ৩০টি হয়, তাহলে একদিন বাড়িয়ে চারদিন ছুটি করা হবে।
২৬০ দিন আগে
ক্ষমতায় গেলে আপনাদের কথা মনে রাখব: সরকারি কর্মচারীদের মঈন খান
জনগণের ভোটের মাধ্যমে ফের ক্ষমতায় যেতে পারলে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কথা মনে রাখবেন বলে জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী ড. আব্দুল মঈন খান।
শনিবার (৮ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে নরসিংদী ড্রিম হলিডে পার্কে সচিবালয় কর্মকর্তা-কর্মচারী সংযুক্ত পরিষদের বনভোজন ও পরিচিতি সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
আরও পড়ুন: আওয়ামী লীগের পুনরুত্থান ঠেকাতে শক্ত প্রতিরোধ গড়ে তুলুন: মঈন খান
মঈন খান বলেন, ‘আল্লাহর রহমতে জনগণের ভোটের মাধ্যমে আমরা যদি নির্বাচিত হই, তবে অবশ্যই আপনাদেরকে পুরস্কৃত করব। আপনাদেরকে এ দেশের মানুষ ও সংবিধান অত্যন্ত গুরুদায়িত্ব দিয়েছেন এবং ভবিষ্যতে আপনারা সে দায়িত্ব নিষ্ঠার সাথে পালন করবেন।’
‘যে জুলুম, অত্যাচার, নির্যাতন আপনাদের ও আমাদের ওপর হয়েছে, তা থেকে শিক্ষা নিয়ে ভবিষ্যতে দেশের মানুষকে হয়রানিমুক্ত সেবা দিতে হবে। সংবিধানে রাষ্ট্রের তিনটি স্তম্ভের কথা বলা হয়েছে। চেয়ারের চারটি পা থাকে, কিন্তু রাষ্ট্রের যে ভিত্তি সেটা হচ্ছে তিনটি,’ বলেন সাবেক এই মন্ত্রী।
‘একটি হলো জাতীয় সংসদ, দ্বিতীয়টি সুপ্রিম কোর্ট এবং তৃতীয়টি হচ্ছে সচিবালয়। সচিবালয় হলো এক্সিকিউটিভ ব্রাঞ্চ (নির্বাহী শাখা)। আর এটিই হচ্ছে রাষ্ট্র পরিচালনার অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ। আপনারা সে হিসেবে রাষ্ট্রের অবিচ্ছেদ্য অংশ। অর্থাৎ এক্সিকিউটিভ ব্রাঞ্চ।’
মঈন খান আরও বলেন, ‘বাংলাদেশের সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী যারা রয়েছেন, তাদের পরিবার বর্গের অনেকেই এক কঠিন সময় পার করে এসেছেন। দীর্ঘ ১৬ বছর আপনারা কিভাবে দিন কাটিয়েছেন, আমার চেয়ে বেশি কেউ জানেন না। সে সময়ও আপনারা আমার সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন, আমি ধৈর্য ধরতে বলেছিলাম। আপনারা ধৈর্য ধরেছেন, এ জন্যই আজকে একটি সুদিনের স্বপ্ন আপনারা দেখতে পারছেন।’
‘কোনো অন্যায় চিরকাল টিকে থাকতে পারে না। অন্যায় ও স্বৈরশাসক বাংলাদেশ থেকে দূর হয়েছে। এ দেশে হয়তো রাজনীতিকরা সরকার ও মন্ত্রিসভা গঠন করবে, সে সময়ে আমি আপনাদের কথা মনে রাখবো,’ বলেন মঈন খান।
আরও পড়ুন: নির্বাচনি সংস্কার নিয়ে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের অবস্থানের সমালোচনা করলেন মঈন খান
তিনি বলেন, ‘মানুষকে আপনারা সেবা দিয়ে থাকেন, রাজধানী থেকে শুরু করে অজপাড়াগাঁ পর্যন্ত আপনাদের সেবার পরিধি। সে কারণেই একটি দেশ পরিচালনায় আপনাদের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কাজেই আপনারা দেশের জনগনের কথা মাথায় রেখে হয়রানিমুক্ত সেবা করবেন। দেশের মানুষও আপনাদের সেবা করবে। দেশের মানুষ আপনাদেরকে মাথায় তুলে রাখবে।’
বাংলাদেশ সচিবালয় কর্মকর্তা-কর্মচারী সংযুক্ত পরিষদের সভাপতি নূরুল ইসলামের সভাপতিত্বে সভায় বিশেষ অতিথি ছিলেন, ড্রিম হলিডে পার্কের ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রবীর কুমার সাহা। অতিথি হিসেবে অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেন স্থানীয় বাস ট্রাক মালিক সমিতির সভাপতি ও বিএনপি নেতা সারোয়ার মৃধা, বাবুল সরকার, আব্দুর রশিদ, ভিপি মনির ও শাহানশাহ শানু।
৩০০ দিন আগে
৯ দফা দাবিতে সচিবালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মহাসমাবেশের ডাক
নয় দফা দাবি আদায়ে সচিবালয়ের অভ্যন্তরে সমাবেশ ও ঐক্যবদ্ধ আন্দোলন কর্মসূচির অংশ হিসেবে আগামী বুধবার মহাসমাবেশের ডাক দিয়েছে বাংলাদেশ সচিবালয় কর্মকর্তা-কর্মচারী সংযুক্ত পরিষদ।
বৃহস্পতিবার (২৮ নভেম্বর) সচিবালয়ে বাংলাদেশ সচিবালয় কর্মকর্তা-কর্মচারী সংযুক্ত পরিষদের ব্যানারে আয়োজিত কর্মসূচিতে এই মহাসমাবেশের ঘোষণা দেন সংযুক্ত পরিষদের সভাপতি মো: বাদিউল কবীর।
এসময় দাবি বাস্তবায়নে গড়িমসি ও দুর্ব্যবহারের অভিযোগে একজন যুগ্মসচিবের অপসারনের দাবিও জানান তিনি।
দাবি আদায়ে মহাসমাবেশের ঘোষণা দিয়ে তিনি বলেন, দাবি আদায়ে আমরা মাঠে আছি। গড়িমসি না করে আমাদের দাবি বাস্তবায়ন করার আহ্বান জানাচ্ছি।
নয় দফা দাবি জানিয়ে বক্তারা বলেন, পতিত স্বৈরাচারের আমলে চাকরি হতে অন্যায়ভাবে আরোপিত সকল আদেশ প্রত্যাহার ও ভূতাপেক্ষ জৈষ্ঠতা প্রদানসহ নিয়মিত চাকরির ন্যায় ভূতাপেক্ষভাবে আর্থিক সুবিধাদি প্রদানের নির্দেশনা প্রদান।
কর্মচারী প্রতিনিধিদের অন্তর্ভুক্ত করে জাতীয় পে-কমিশন গঠন এবং বেতন বৈষম্য দূরীকরণ, ন্যায় বিচার ও সমতার ভিত্তিতে বিদ্যমান ২০টি গ্রেডের পরিবর্তে ১০টি বেতন গ্রেড নির্ধারণ করা। পূর্ণাঙ্গ পে-কমিশন বাস্তবায়নের পূর্বে সকল স্তরের কর্মচারীদের ৫০ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা বাস্তবায়ন এবং ২০তম গ্রেডে (অফিস সহায়ক) কর্মরতদের বেতন গ্রেড ১৭তম গ্রেডে উন্নীত করা। ১০ম গ্রেড থেকে ৯ম গ্রেডে উন্নীত করা।
পূর্বের ন্যায় ১০০ শতাংশ পেনশন গ্রাচুইটি প্রথা চালু করা, সকল স্তরের কর্মচারীদের জন্য পূর্বের ন্যায় টাইম-স্কেল ও সিলেকশন গ্রেড চালু করা, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বার্ষিক আয়সীমা ৫ লাখ টাকা পর্যন্ত আয়করমুক্ত রাখা, রাষ্ট্রপতির কার্যালয়ের ন্যায় সচিবালয় ভাতা ও প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের ন্যায় রেশনিং প্রথা চালু করা।
চাকরির বয়সসীমা ৫৯ বছরের ০৩ বছর বর্ধিত করে ৬২ বছর নির্ধারণ করা, সচিবালয় কর্মচারীরা তাদের কর্মস্থলের সঙ্গে সংগতিপূর্ণ ও যৌক্তিক পদনাম প্রদান এবং পদোন্নতির ক্ষেত্রে চরমভাবে বঞ্চিত বাংলাদেশ সচিবালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ন্যায্য প্রাপ্যতানুযায়ী সংখ্যানুপাতে পদ সংরক্ষণের আদেশ জারি।
সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন সংযুক্ত পরিষদের সভাপতি মো. বাদিউল কবীর, সমাবেশ সঞ্চালনা করেন মহাসচিব নিজাম উদ্দিন আহমেদ, বক্তব্য দেন প্রধান উপদেষ্টা মো. তোয়াহা, মো. শাহীন, বেলাল হোসেন, সুমন, সিনিয়র নেতা মাহে আলম তৌহিদুল ইসলাম, সোহরাব হোসেন, অর্থ বিভাগের প্রতিনিধি নুরুজ্জামান, জনপ্রশাসনের প্রতিনিধি আরিফ হোসেন ও নজরুল ইসলামসহ প্রমুখ।
আরও পড়ুন: আনসারদের চাকরি জাতীয়করণের দাবিতে আবারও সচিবালয় অবরুদ্ধ
৩৭২ দিন আগে
বোরো মৌসুমে সংগ্রহ করা চালের মান নিয়ে কোনো আপস হবে না: খাদ্যমন্ত্রী
বোরো মৌসুমে সংগ্রহ করা চালের মান নিয়ে কোনো আপস হবে না বলে মন্তব্য করেছেন খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার।
তিনি বলেন, বোরো মৌসুমে সংগ্রহ করা চালের মান নিয়ে কোনো আপস হবে না। মান ঠিক রেখে, সঠিকভাবে শতভাগ চাল সংগ্রহ সম্পন্ন করার জন্য ইতোমধ্যে মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন: চালের কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করলে ব্যবস্থা নেয়া হবে: খাদ্যমন্ত্রী
রবিবার সচিবালয়ে নিজ অফিস কক্ষে বোরো সংগ্রহ অভিযান-২০২৩ এর ভার্চুয়াল উদ্বোধন শেষে সংবাদ সম্মেলনে খাদ্যমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
এসময় মন্ত্রী বলেন, সরকার চায় কৃষক তার ফসলের ভালো দাম পাক। কৃষক ভালো দাম পেলেই আমরা খুশি। আর সেটা নিশ্চিত করতে আমরা কাজ করছি।
তিনি বলেন, অনেকে মনে করেছিল দেশে দুর্ভিক্ষ হবে, অনেক কামাই করবে। এজন্য আমন মৌসুমে তারা মজুদ করেছিল। কিন্তু তাদের সেই আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি।
তিনি আরও বলেন, চলতি বোরো মৌসুমে সরকার চার লাখ টন বোরো ধান সংগ্রহের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। তবে কৃষক ধানের সঠিক দাম না পেলে সরকার প্রয়োজনে সাত থেকে লাখ টন ধান কিনবে। আর চাল কেনা হবে সাড়ে ১২ লাখ টন।
সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেন, ১৫ দিনের মধ্যে কৃষকের সব ধান কেটে ফেলা উচিত। কেননা, এরই মধ্যে ঝড়-বৃষ্টি শুরু হয়েছে।
এ ছাড়া স্থানীয় প্রশাসনও কৃষকদের এ বিষয়ে সচতেন করতে ভূমিকা রাখত পারে বলে উল্লেখ করেন তিনি।
তিনি বলেন, সবকিছু বিবেচনায় নিয়ে সরকার এবার বেশি দামে ধান কিনছে। কৃষকদের স্বার্থ বিবেচনায় এটা করা হয়েছে। কৃষকরা ধান দিতে এসে যেন কষ্ট না পায়। ধান দিতে এসে যেন ফেরত না যায়। সেটা খাদ্য বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারিদের নিশ্চিত করতে হবে।
আরও পড়ুন: অসাম্প্রদায়িক দেশ গড়তে ভূমিকা রাখতে হবে: খাদ্যমন্ত্রী
সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেন, তবে ধানের আদ্রতার পরিমাণ ১৪ ভাগের ক্ষেত্রে ছাড় দেওয়া যাবে না। আদ্রতা ঠিক থাকলে ধান ফেরত দেওয়া যাবে না।
তিনি বলেন, গত মৌসুমে যে সকল মিল মালিক চাল দেওয়ার জন্য চুক্তি করেনি তাদের কালো তালিকাভুক্ত করে ফিট লিস্টে নাম না পাঠানোর জন্য খাদ্য কর্মকর্তাদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
মন্ত্রী আরও বলেন, যারা চুক্তি করে সরকারকে সহায়তা করেছে তারা সরকারের সুনজরে আছে। যারা আংশিক শর্ত পূরণ করেছ তারাও এ বছর চুক্তি করতে পারবে।
একই সঙ্গে কেউ যেন অবৈধ মজুত করতে না পারে-এ বিষয়েও কর্মকর্তাদের সতর্ক করা হয়েছে বলে উল্লেখ করেন মন্ত্রী।
এর আগে গত ১৩ এপ্রিল মন্ত্রীপরিষদ সভাকক্ষে খাদ্য পরিকল্পনা ও পরিধারণ কমিটির (এফপিএমসি) সভায় বোরো ধান, চাল ও গমের মূল্য নির্ধারণ করা হয়।
সভায় আসন্ন বোরো সংগ্রহ ২০২৩ মৌসুমে চার লাখ টন ধান, ১২ দশমিক ৫০ লাখ টন সিদ্ধ চাল এবং এক লাখ টন গম সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়।
এছাড়া আভ্যন্তরীণ সংগ্রহ রবিবার (৭ মে) থেকে শুরু হয়ে ৩১ আগস্ট ২০২৩ পর্যন্ত চলবে।
প্রতি কেজি বোরো ধানের সংগ্রহ মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ৩০ টাকা, সিদ্ধ চাল ৪৪ টাকা এবং গম ৩৫ টাকা।
২০২২ সালে ধান-চালের দাম ছিল যথাক্রমে ধান ২৭ টাকা, সিদ্ধ চাল ৪০ টাকা এবং গম ২৮ টাকা।
আরও পড়ুন: ২০২৩ সালে অনেক মেগা প্রকল্পের সুফল পাবে জনগণ: খাদ্যমন্ত্রী
৯৪৩ দিন আগে
রামপাল তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রে বাণিজ্যিক উৎপাদন শুরু
বাণিজ্যিকভাবে উৎপাদন শুরু করেছে বাগেরহাটের রামপাল তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র। পরিবেশ সংক্রান্ত বিষয়ে বহুল আলোচিত-সমালোচিত বাংলাদেশ-ভারতের যৌথ মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানটির উৎপাদিত ৬৬০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ জাতীয় গ্রিডে যুক্ত হতে শুরু করেছে।
শনিবার (১৭ ডিসেম্বর) রাত থেকে কেন্দ্রটির প্রথম ইউনিট থেকে উৎপাদিত বিদ্যুৎ জাতীয় গ্রিডে যুক্ত হয়েছে।
২০২৩ সালের জুনে দ্বিতীয় ইউনিট থেকে আরও ৬৬০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ জাতীয় গ্রিডে যুক্ত হবে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।
দুই দেশের মধ্যে বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ চুক্তির এক যুগ পর হলেও, জাতীয় গ্রিডে বিদ্যুৎ যুক্ত হওয়ায় সন্তোষ প্রকাশ করেছেন কেন্দ্রের কর্মকর্তা-কর্মচারী ও স্থানীয়রা।
তবে কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের পরিবেশগত নীতিবাচক প্রভাব নিয়ে শঙ্কিত পরিবেশকর্মী ও সচেতন মহল।
বাংলাদেশ-ইন্ডিয়া ফ্রেন্ডশিপ পাওয়ার কোম্পানি (প্রাইভেট) লিমিটেড-এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক সাঈদ একরাম উল্লাহ বলেন, ‘আমরা বাণিজ্যিকভাবে বিদ্যুৎ সরবরাহ শুরু করেছি। পরিবেশগত দিক বিবেচনা করে সব ধরনের কারিগরি কাজ করা হয়েছে। এই বিদ্যুৎকেন্দ্র দুই দেশের বন্ধুত্বকে আরও শক্তিশালী করার পাশাপাশি দেশের উন্নয়নে ভূমিকা রাখবে।’
আরও পড়ুন: রামপাল তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের কয়লাবোঝাই জাহাজ নদীর চরে আটকা
২০১০ সালে ভারত ও বাংলাদেশ যৌথ উদ্যোগে তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণের উদ্যোগ নেয়। ২০১২ সালের ২৯ জানুয়ারি বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড এবং ভারতের এনটিপিসি লিমিটেডের মধ্যে একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। চুক্তি অনুযায়ী বাংলাদেশ-ইন্ডিয়া ফ্রেন্ডশিপ পাওয়ার কোম্পানি (প্রাইভেট) লিমিটেড (বিআইএফপিসিএল) নামে কোম্পানি গঠিত হয়।
এই কোম্পানির অধীন ১৩২০ মেগাওয়াট মৈত্রী সুপার থার্মাল পাওয়ার প্রজেক্ট (রামপাল) নামে তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ শুরু হয়। রামপাল উপজেলার রাজনগর ও গৌরম্ভা ইউনিয়নের সাপমারী কৈ-গর্দ্দাশকাঠি মৌজায় এক হাজার ৩৪ একর জমি অধিগ্রহণ শেষে ১৬ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে রামপাল তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ শুরু হয়।
এছাড়া এ কেন্দ্রে বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য কাঁচামাল হিসেবে আমদানি করা কয়লাও সুন্দরবনের অন্যতম পশুর নদ দিয়ে পরিবহন করা হবে।
দুই দেশের মধ্যে বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ চুক্তির একযুগ পরে হলেও, জাতীয় গ্রীডে বিদ্যুৎ যুক্ত হওয়ায় সন্তোষ প্রকাশ করেছেন কেন্দ্রের কর্মকর্তা-কর্মচারী ও স্থানীয়রা।
তবে কয়লা ভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের পরিবেশগত নীতিবাচক প্রভাব নিয়ে শঙ্কিত পরিবেশকর্মী ও সচেতন মহল।
বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলনের (বাপা) সদস্য এমএ সবুর রানা বলেন, পরিবেশ দূষণ ও সুন্দরবন ধ্বংস করে আমরা বিদ্যুৎ চাই না। রামপাল তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্রের বিকল্প রয়েছে, কিন্তু সুন্দরবনের বিকল্প নেই। বিষয়টি সবাইকে বিবেচনা করার দাবি জানান এই পরিবেশকর্মী।
রামপাল উপজেলা চেয়ারম্যান শেখ মোয়াজ্জেম হোসেন বলেন, রামপাল তাপবিদ্যুৎকেন্দ্রের সুফল রামপাল ও বাগেরহাটবাসী পেতে শুরু করেছে। এই কেন্দ্রের ফলে এলাকার মানুষ নিরবিচ্ছন্ন বিদ্যুৎ পাবে। পাশাপাশি এই প্রতিষ্ঠান কেন্দ্রীক ব্যবসা প্রতিষ্ঠান সৃষ্টি ও বিপুল পরিমাণ বেকার জনগোষ্ঠীর কর্মসংস্থান হবে বলে দাবি করেন তিনি।
রামপাল তাপবিদ্যুৎকেন্দ্রের উপব্যবস্থাপক আনোয়ারুল আজিম বলেন, প্রথম ইউনিট থেকে ৬৬০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন হচ্ছে। এর মধ্যে ৪০০ মেগাওয়াট গোপালগঞ্জের আমিন বাজার হয়ে ঢাকার জাতীয় গ্রীডে এবং ২৬০ মেগাওয়াট খুলনা-বাগেরহাটে সরবরাহ করা হচ্ছে।
ইতোমধ্যে দ্বিতীয় ইউনিটের ৭৯ দশমিক ৩৫ ভাগ কাজ শেষ হয়েছে। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে দ্বিতীয় ইউনিটের ৬৬০ মেগাওয়াটের কাজ সম্পন্ন হবে।
রামপাল তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রধান কারিগরি কর্মকর্তা রবীন্দ্র কুমার বলেন, ধীরে ধীরে মেশিনের কার্যক্রম বাড়াচ্ছি, আমাদের দ্বিতীয় ইউনিট চালু হলে স্থানীয় বিদ্যুতের চাহিদা পূরণের পাশাপাশি জাতীয় বিদ্যুতের চাহিদা পূরণে ভূমিকা রাখবে বলে দাবি করেন তিনি।
উল্লেখ্য, ২০১৩ সালের ৫ অক্টোবর কুষ্টিয়ার ভেড়ামারা থেকে রামপাল তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এরপরই শুরু হয় জমি ভরাট ও সড়ক নির্মাণের কাজ। প্রায় নয় বছর বিশাল কর্মযজ্ঞ শেষে বাণিজ্যিকভাবে উৎপাদনে গেল প্রতিষ্ঠানটি।
এর আগে এ বছরের ১১ জুলাই বয়লার স্টিম ব্লোয়িং স্থাপন করা হয়। এক মাস পর ১৪ আগস্ট টারবাইন-এ স্টিম ডাম্পিং এবং এক দিন পর ১৫ আগস্ট জাতীয় গ্রিডের সঙ্গে পরীক্ষামূলক বিদ্যুৎ সরবরাহ (ট্রান্সমিশন) শুরু করা হয়।
আরও পড়ুন: যৌথভাবে রামপাল তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের ইউনিট ১- এর কাজ সম্পন্নের ঘোষণা হাসিনা-মোদির
বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎকেন্দ্র: এক ইউনিটে আংশিক উৎপাদন শুরু
১০৮২ দিন আগে