ফ্যাসিবাদ
ফ্যাসিবাদ আমলে গুম হওয়া অনেককে এখনো ফেরত পাওয়া যায়নি: আবদুল হালিম
ফ্যাসিবাদ আমলে গুম হওয়া অনেককে এখনো ফেরত পাওয়া যায়নি বলে অভিযোগ করেছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রটারি জেনারেল মাওলানা আবদুল হালিম।
তিনি বলেন, ‘পতিত ফ্যাসিস্ট সরকার সারাদেশে গুম-খুনের রাজনীতি কায়েম করেছিল। ফ্যাসিবাদ আমলে গুম হওয়া অনেককে এখনো ফেরত পাওয়া যায়নি।’
সোমবার (৪ আগস্ট) দিনাজপুরের বিরামপুর কমিউনিটি সেন্টারে এক অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
মাওলানা আব্দুল হালিম বলেন, সারা দেশে লাখ লাখ নেতাকর্মী জেল-জুলুমের শিকার হয়েছিল। বাংলাদেশ কর্তৃত্ববাদী শাসকের কাছে জিম্মি হয়ে পড়েছিল। জুলাই’২৪ এর ছাত্রজনতার গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে আওয়ামী ফ্যাসিবাদের পতন হয়েছে।
তিনি বলেন, জামায়াতের শীর্ষ ১১ জন নেতার কয়েকজনকে রাজনৈতিক প্রতিহিংসামূলক ন্যায়ভ্রষ্ট রায়ের মাধ্যমে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে এবং কয়েকজনকে কারাগারে রেখে হত্যা করা হয়েছে।
পড়ুন: নাটোরে দোকানে তালা লাগিয়ে চাঁদা দাবির বিষয় অস্বীকার জেলা জামায়াতের
তিনি আরও বলেন, বৈষম্যহীন সমাজ ও রাষ্ট্র বিনির্মাণে জামায়াতে ইসলামী নিরন্তর প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। জামায়াতে ইসলামী ইতিবাচক রাজনীতি ও গঠনমূলক কার্যক্রমের মাধ্যমে দেশবাসীর আস্থা ও ভালোবাসা অর্জনে সক্ষম হয়েছে।
দিনাজপুর জেলা আমির অধ্যক্ষ আনিসুর রহমানের সভাপতিত্বে এবং কেন্দ্রীয় মজলিসে শূরা সদস্য ও দিনাজপুর জেলা সেক্রেটারি মুহাদ্দিস ডক্টর এনামুল হক এর সঞ্চালনা করেন। সম্মেলনে জেলা ইউনিট সদস্য উপজেলা আমির ও সেক্রেটারিরা উপস্থিত ছিলেন।
এছাড়াও দিনাজপুর শহর, সদর উপজেলা, বিরল, কাহারোল ও বীরগঞ্জ উপজেলায় পৃথক পৃথক মহিলা রুকন সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।
১২২ দিন আগে
ফ্যাসিবাদের মূলোৎপাটন করে জুলাইয়ের চেতনার পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন করতে হবে: রাষ্ট্রপতি
রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন বলেছেন, একটি সুখী-সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তুলতে ফ্যাসিবাদের মূলোৎপাটন করে জুলাইয়ের চেতনার পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন করতে হবে।
তিনি বলেন, ‘জুলাই গণ-অভ্যুত্থান ছিল— দীর্ঘদিনের বঞ্চনা, দুঃশাসন, দুর্নীতি, লুটপাট, গুম, খুন, অপহরণ, ভোটাধিকার হরণসহ সব ধরনের অত্যাচার, নিপীড়নের বিরুদ্ধে তরুণ প্রজন্ম ও আপামর জনতার ক্ষোভের বিস্ফোরণ। এই বৈষম্যমূলক ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থা বিলোপ করে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠা, জনগণের ক্ষমতায়ন এবং মত প্রকাশের স্বাধীনতাকে সুনিশ্চিত করাই ছিল জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের মূল লক্ষ্য।’
সোমবার (৪ আগস্ট) জুলাই গণ-অভ্যুত্থান দিবস উপলক্ষে এক বাণীতে রাষ্ট্রপতি এসব কথা বলেন।
রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন বলেন, ‘আজ ঐতিহাসিক জুলাই গণ-অভ্যুত্থান দিবস। বৈষম্যমূলক রাষ্ট্রব্যবস্থা ও ফ্যাসিবাদী অপশাসনের বিরুদ্ধে ছাত্র-শ্রমিক-জনতা সম্মিলিত প্রতিরোধ গড়ে তুলে ২০২৪ সালের আজকের এই দিনে চূড়ান্ত বিজয় অর্জন করে।
ঐতিহাসিক এই অর্জনের বর্ষপূর্তি উপলক্ষে দেশের মুক্তিকামী ছাত্র-জনতাকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানান তিনি।
তিনি বলেন, আমি গভীর শ্রদ্ধায় স্মরণ করি জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সকল শহীদকে— যারা দেশকে স্বৈরাচারমুক্ত করতে গিয়ে সর্বোচ্চ ত্যাগ স্বীকার করেছেন। আমি তাদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করি। এ গণ-অভ্যুত্থানে আহত, পঙ্গুত্ব বরণ করা ও দৃষ্টিশক্তি হারানো সকল বীর জুলাই যোদ্ধার ত্যাগ ও অবদানকে শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করেন তিনি।
পড়ুন: চট্টগ্রামে গেস্ট হাউসে সাবেক সেনাপ্রধান হারুন অর রশিদের মৃত্যু, লাশ উদ্ধার
রাষ্ট্রপতি বলেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে শহীদদের পরিবার ও আহতদের জন্য ন্যায়বিচার নিশ্চিত করা রাষ্ট্রের পবিত্র দায়িত্ব। এই দায়িত্ব পালনে রাষ্ট্র অঙ্গীকারবদ্ধ।
তিনি বলেন, জুলাই গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী সময়ে রাষ্ট্র একটি ব্যাপক সংস্কার প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে অগ্রসর হচ্ছে। এই সংস্কারের মধ্য দিয়ে গণ-অভ্যুত্থানের আশা-আকাঙ্ক্ষা প্রতিফলিত হবে। প্রকৃত গণতান্ত্রিক উত্তরণের মধ্য দিয়ে একটি ন্যায় ও সাম্যভিত্তিক নতুন বাংলাদেশ গড়ে উঠবে বলেও আশা করেন রাষ্ট্রপতি।
‘জুলাই গণ-অভ্যুত্থান দিবস’ উপলক্ষে নেওয়া সকল কর্মসূচির সফলতা কামনা করেন তিনি।
১২২ দিন আগে
গণঅভ্যুত্থান স্মরণে ৫ ও ৬ আগস্ট বিজয় র্যালি করবে বিএনপি
আওয়ামী লীগের ‘ফ্যাসিবাদ’ পতনের স্মারক হিসেবে আগামী ৫ ও ৬ আগস্ট দেশব্যাপী বিজয় র্যালি করবে বিএনপি।
সোমবার (৪ আগস্ট) দলটির পক্ষ থেকে গণমাধ্যমে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এমন তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়েছে, ৫ আগস্ট দেশের সব থানা ও উপজেলায় এবং ৬ আগস্ট সব জেলা ও মহানগরে র্যালি অনুষ্ঠিত হবে। তবে ঢাকায় কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে আগামী বুধবার (৬ আগস্ট) বেলা ২টায় নয়াপল্টনে দলটির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে থেকেও বিজয় র্যালি বের হবে।
আরও পড়ুন: ফ্যাসিবাদ-উগ্রবাদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে তরুণদের প্রতি তারেক রহমানের আহ্বান
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী ঢাকাবাসীসহ বিএনপি এবং এর অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীদের যথাসময়ে র্যালিতে যোগ দিতে আহ্বান জানিয়েছেন।
১২৩ দিন আগে
যেকোনো ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে কঠোর প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে: ডা. শফিক
জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, ‘নতুন পুরাতন বুঝি না, নির্বাচন নিয়ে সবাইকে প্রস্তুত থাকতে হবে। আগামীতে যেকোনো ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে কঠোর প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে।’
শনিবার (৫ জালাই) সকাল সোয়া ৭টার দিকে কুমিল্লা সদর দক্ষিণ উপজেলার পদুয়ার বাজার পথসভায় তিনি এসব কথা বলেন।
ডা. শফিকুর রহমান বলেন, ‘নির্বাচন নিয়ে সবাইকে প্রস্তুত থাকতে হবে। যে শহিদদের রক্তের বিনিময়ে বাংলাদেশে স্বাধীনতা এসেছে। সে রক্তের সঙ্গে কাউকে বেইমানি করতে দেব না। আমরা শহিদদের রক্তের মূল্য দিতে চাই।’
‘যেনতেন নির্বাচন আমরা চাই না। নতুন পুরাতন বুঝি না, নির্বাচন নিয়ে সবাইকে প্রস্তুত থাকতে হবে। আগামীতে যেকোনো ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে কঠোর প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে।’
তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশে ইদানীং বেশকিছু রাজননৈতিক দলের দখল ও লুটপাট লক্ষ করছি। ওইসব দলগুলোকে বলতে চাই— নিজেদের সামলান, নয়তো জনগণই আপনাদের সামলাবে।’
ফেনীতে রুকন সমাবেশে যোগ দিতে যাওয়ার পথে এদিন কুমিল্লায় পৃথক চারটি পথসভায় অংশগ্রহণ করেন জামায়াত আমির।
আরও পড়ুন: সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য প্রয়োজনীয় সংস্কার আদায় করে ছাড়ব: রংপুরে ডা. শফিকুর রহমান
জামায়াতের কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও কুমিল্লা মহানগরী আমীর কাজী দ্বীন মোহাম্মদের সভাপতিত্বে মহানগরীর সেক্রেটারি মাহবুবুর রহমানের পরিচালনা পথসভায় বক্তব্য রাখেন জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা এ টি এম মোহাম্মদ মাসুম, কেন্দ্রীয় মজলিশে শুরা সদস্য ও কুমিল্লা জেলা দক্ষিণ আমীর মোহাম্মদ শাজাহান অ্যাডভোকেট, উত্তর জেলা আমীর অধ্যাপক আব্দুল মতিন, মহানগর জামায়াতের নায়েবে আমীর মোহাম্মদ মোছলেহ উদ্দিন, অধ্যাপক এ কে এম এমদাদুল হক মামুন, দক্ষিণ জেলা জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি মু. মাহফুজুর রহমান, দক্ষিণ জেলা জামায়াতের কর্মপরিষদ সদস্য ও কুমিল্লা-৮ বরুড়া আসনের জামায়াত মনোনীত প্রার্থী অধ্যাপক শফিকুল আলম হেলাল, মহানগরী জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি মু. কামারুজ্জামান সোহেল, কাউন্সিলর মোশাররফ হোসাইন ও নাছির আহম্মেদ মোল্লা প্রমুখ।
১৫৩ দিন আগে
ফ্যাসিবাদের পরিবর্তে ফ্যাসিবাদ যেন ক্ষমতায় না বসে: রফিকুল ইসলাম খান
জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা রফিকুল ইসলাম খান বলেছেন, ২৪’র জুলাই গণঅভ্যুত্থানে নিহতদের হত্যাকারীদের বিচার নিশ্চিত করা ও প্রয়োজনীয় সংস্কারের পর নির্বাচন হতে হবে।
শনিবার (৩১ মে) বেলা ১২টার দিকে গোপালগঞ্জ শহরের বিসিক এলাকায় অনুষ্ঠিত জামায়াতের ইউনিট দায়িত্বশীল সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘এক ফ্যাসিবাদের পরিবর্তে আরেক ফ্যাসিবাদ যেন ক্ষমতায় বসতে না পারে। যুদ্ধাপরাধী হিসাবে জামায়াতের যেসব নেতাদের বিচারিক প্রক্রিয়ায় হত্যা করা হয়েছে, তারও বিচার করতে হবে।’
তিনি বলেন, বাংলাদেশের মানুষ যদি আগামীতে জামায়াতে ইসলামীকে রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব দেয়, তাহলে জামায়াত রাজা হবে না, জনগণকে প্রজাও বানাবে না—আমরা হবো দেশের মানুষের সেবক।
আরও পড়ুন: বাজেটে নতুন চমক থাকছে না: দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
জামায়াতের এই নেতা আরও বলেন, ‘মানুষ সন্ত্রাস, নৈরাজ্যমুক্ত ও দুর্নীতিমুক্ত বাংলাদেশ দেখতে চায়।’
অধ্যাপক রেজাউল করিমের সভাপতিত্বে এই সম্মেলনে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন ফরিদপুর জেলা আমির বদরুদ্দিন, গোপালগঞ্জের সাবেক জেলা আমির অ্যাডভোকেট আজমল হোসেন সরদার প্রমুখ।
১৮৮ দিন আগে
ফ্যাসিবাদের পক্ষে সম্মতি উৎপাদন না করতে গণমাধ্যমের প্রতি তথ্য উপদেষ্টার আহ্বান
জুলাই-আগস্টের হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে অন্য কোনো হত্যাকাণ্ড তুলনীয় নয় উল্লেখ করে তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মো. মাহফুজ আলম বলেছেন, ‘গত বছরের ১৯ জুলাই থেকে ৫ আগস্ট পর্যন্ত বাংলাদেশে যে পরিমাণ মানুষকে হত্যা করা হয়েছে, এত স্বল্প সময়ে ফিলিস্তিনেও এই পরিমাণ মানুষ হত্যা করা হয়নি।’
সোমবার (৫ মে) বাংলাদেশ সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টের উদ্যোগে 'ফ্যাসিবাদী শাসনামলে সাংবাদিক হত্যা-নিপীড়ন' শীর্ষক সেমিনারে উপদেষ্টা এ সব কথা বলেন।
এ সময় তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মো. মাহফুজ আলম ফ্যাসিবাদের পক্ষে সম্মতি উৎপাদন না করতে গণমাধ্যমের প্রতি আহ্বান জানান।
তিনি বলেন, ‘গুম, অপহরণ বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড, ধর্ষণসহ বিভিন্ন অপকর্মের সম্মতি উৎপাদনের জন্য আওয়ামী লীগ সরকার গণমাধ্যমকে ব্যবহার করেছে।’
‘এসব অসৎ উদ্দেশ্যেই আওয়ামী লীগ সরকার গণমাধ্যম তৈরি করেছে। বিগত সরকারের আমলে যেসব গণমাধ্যমকে লাইসেন্স দেওয়া হয়েছিল, সেগুলোর অনুমোদন প্রক্রিয়া তদন্ত করা হবে।’
সম্প্রতি চাকরিচ্যুত তিনজন সাংবাদিক প্রসঙ্গে উপদেষ্টা বলেন, ‘সরকার চায় না বিনা নোটিশে কোনো সাংবাদিক চাকরিচ্যুত হোক। কোনো সাংবাদিক অপরাধ করলে তাকে প্রক্রিয়া মেনেই চাকরিচ্যুত করতে হবে। বিনা নোটিশে সাংবাদিকদের চাকরিচ্যুতিকে সরকার সমর্থন করে না।’
মাহফুজ আলম বলেন, ‘কিছু গণমাধ্যম জুলাই গণঅভ্যুত্থানকে আন্দোলন হিসেবে অভিহিত করছে, পাশাপাশি বর্তমান সরকারকে পটপরিবর্তনের পরবর্তী সরকার বলা হচ্ছে। বিষয়টি দুঃখজনক।’
তিনি বলেন, ‘এ বিষয়ে সরকারের পক্ষ থেকে গণমাধ্যমকে কিছু বলা হয়নি। আমরা মনে করি, জনগণ বিষয়টি মূল্যায়ন করবে। আমরা চাই না গণমাধ্যম সরকারের পক্ষে লিখুক। সরকারকে প্রশ্ন করুন। সরকারকে প্রশ্ন করলে সরকার আরও বেশি দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করবে।’
পতিত সরকারের দুঃশাসন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘আওয়ামী লীগ সরকারের দুঃশাসনের সম্মতি উৎপাদনের যন্ত্র ছিল গণমাধ্যম। গণমাধ্যমের রাজনীতিকীকরণের ফলে সাংবাদিকরা তাদের অধিকার বঞ্চিত হচ্ছেন। বিষয়টি সাংবাদিকদের বোঝা উচিত। যেসব সাংবাদিক হত্যার শিকার ও দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে আহত হয়েছেন, সরকার তাদের পরিবারকে সহযোগিতা করবে।’
আরও পড়ুন: সাংবাদিকতার অধিকার সুরক্ষা-সংক্রান্ত অধ্যাদেশ করার উদ্যোগ নেওয়া হবে: তথ্য উপদেষ্টা
তথ্য উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম সূচকে গত ১৫ বছরে বাংলাদেশের ৪৪ ধাপ অবনতি হয়েছে। এর মাধ্যমে আওয়ামী লীগের শাসনামলে গণমাধ্যমের চিত্র উপলব্ধি করা যায়।’
বিগত সরকারের আমলে সাংবাদিক নির্যাতনের চিত্র তুলে ধরে তিনি বলেন, ‘শেখ হাসিনার নির্দেশেই তাদের ওপর হামলা হয়েছে। ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার শাসনামলের সঙ্গে অন্য কোনো শাসনামলের তুলনা চলে না। এ বিষয়ে কোনো দ্বিধা থাকা উচিত নয়। ফ্যাসিবাদ ও স্বাধীন গণমাধ্যম একসঙ্গে চলতে পারে না। ফ্যাসিবাদের সঙ্গে জড়িতদের দ্রুত বিচারের দাবি জানান তিনি।’
সেমিনারে সাংবাদিক হত্যা-নিপীড়ন বিষয়ে স্মৃতিচারণ করেন নিহত সাংবাদিক গোলাম রব্বানী নাদিমের স্ত্রী মনিরা বেগম, জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদ সাংবাদিক হাসান মেহেদীর স্ত্রী ফারহানা ইসলাম ববি, শহীদ সাংবাদিক তাহির জামান প্রিয়র মা সামসি আরা জামান, নির্যাতনের শিকার সাংবাদিক আক্তারুজ্জামান ও সাংবাদিক রাশেদুল ইসলাম। সেমিনারে হত্যা-নিপীড়নের শিকার সাংবাদিক-পরিবারের সদস্য এবং প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক গণমাধ্যমের সাংবাদিকরা উপস্থিত ছিলেন।
২১৩ দিন আগে
প্রাতিষ্ঠানিক দুর্বলতা ছিল বলেই ফ্যাসিবাদ প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল: আলী রীয়াজ
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহ-সভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেছেন, গত ৫৩ বছরের বাংলাদেশের শাসন কাঠামোতে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র বিনির্মাণে ঘাটতি এবং প্রাতিষ্ঠানিক দুর্বলতা ছিল বলেই একটি ফ্যাসিবাদী শাসন প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল।
বৃহস্পতিবার (২৪ এপ্রিল) ঢাকায় সংসদ ভবনস্থ এল. ডি হলে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সাথে আমজনতার দলের আলোচনার শুরুতে তিনি এসব কথা বলেন। এ সময় কমিশনের সদস্য হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ড. ইফতেখারুজ্জামান, ড. বদিউল আলম মজুমদার, সফর রাজ হোসেন এবং প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দার।
আলোচনার সূচনায় অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেন, ঐকমত্য কমিশনের লক্ষ্য হচ্ছে সকলের সঙ্গে আলোচনা করে একটি সর্বজন গ্রহণযোগ্য জাতীয় সনদ তৈরি করা, যা ভবিষ্যত বাংলাদেশের পথরেখা তৈরি করবে।
তিনি আরও বলেন, ‘গত ১৬ বছর ধরে দেশের সর্বস্তরের মানুষ যে ফ্যাসিবাদের নিপীড়ন সহ্য করেছে, তা যেন আর ফিরে না আসে। এখন নতুন বাংলাদেশ গড়ার সময় এসেছে। রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে ঐকমত্য কমিশনের অব্যাহত আলোচনা নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণে অনুঘটক হিসেবে কাজ করবে।
আমজনতার দলের সভাপতি মিয়া মশিউজ্জামানের নেতৃত্বে আলোচনায় আরো অংশগ্রহণ করেন দলটির সাধারণ সম্পাদক মো. তারেক রহমান, সাংগঠনিক সম্পাদক ফয়সাল আহমেদ, কার্যকরী সদস্য সাধনা মহল এবং তামান্না শিখাসহ ১২ সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল৷
আরও পড়ুন: এলডিপিকে দিয়ে আলোচনা শুরু করতে যাচ্ছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন
উল্লেখ্য, প্রথম পর্যায়ে গঠিত সংস্কার কমিশনগুলোর মধ্যে সংবিধান সংস্কার কমিশন, জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশন, নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশন, বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশন এবং দুর্নীতি দমন কমিশন সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদনে উল্লেখিত গুরুত্বপূর্ণ সুপারিশগুলোর ওপর রাজনৈতিক দলের সুনির্দিষ্ট মতামত জানাতে অনুরোধ করে সুপারিশগুলোর স্প্রেডশিট আকারে ৩৯টি রাজনৈতিক দলের কাছে পাঠানো হয়।
ইতোমধ্যে সংস্কার বিষয়ে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন ৩৫টি দলের কাছ থেকে মতামত পেয়েছে। আমজনতার দলসহ এ পর্যন্ত ১৬টি রাজনৈতিক দলের সাথে প্রথম পর্যায়ের আলোচনা শেষ করেছে কমিশন।
২২৫ দিন আগে
ফ্যাসিবাদ পরবর্তী বাংলাদেশে জাতি আজ ঐক্যবদ্ধ: আদিলুর
পাহাড় থেকে সমতল, সারা দেশে আজ নববর্ষের আমেজ চলছে উল্লেখ করে শিল্প উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান বলেছেন, আমরা একটা ঐক্যবদ্ধ জাতি হিসেবে ফ্যাসিবাদ উত্তর বাংলাদেশে দাঁড়িয়েছি। আমরা এই উৎসব ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে চাই।
তিনি বলেন, বাংলাদেশের মানুষ আজ এক হয়ে পালন করছে নববর্ষ। সবার অংশগ্রহণের মাধ্যমে বর্ষবরণ আনন্দ শোভাযাত্রা চলছে সারা দেশে।
সোমবার (১৪ এপ্রিল) ঢাকায় বাংলা একাডেমী প্রাঙ্গণে বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প করপোরেশন (বিসিক) ও বাংলা একাডেমীর যৌথ আয়োজনে শুরু সাত দিনব্যাপী ‘বৈশাখী মেলা-১৪৩২’র উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
উপদেষ্টা আদিলুর আরও বলেন, বাংলাদেশের তৈরি পোশাক, হস্তশিল্প, খাদ্যজাতপণ্যের বিদেশে ব্যাপক আগ্রহ রয়েছে। উদ্যোক্তারা এই মেলার মাধ্যমে এসকল পণ্য বিদেশে রপ্তানিযোগ্য করে তুলবে। উদ্যোক্তারা যেভাবে ৫ আগস্ট উত্তর বাংলাদেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে, তাতে আরেকটি শিল্প বিপ্লবের দিকে এগিয়ে যাবে দেশ। বাংলা একাডেমী আয়োজিত এই মেলা উদ্যোক্তাদের উন্নয়নের ভূমিকা রাখবে বলেও আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি।
সংস্কৃতিবিষয়ক উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী বলেন, আমরা ৫ আগস্ট পরবর্তী নতুন বাংলাদেশে প্রবেশ করেছি। আজকের শোভাযাত্রায় সব জাতিগোষ্ঠী একসঙ্গে অংশগ্রহণ করেছে এবং একসঙ্গে আনন্দ করছে। একটা অন্তর্ভুক্তিমূলক ও রঙিন উৎসব। মেলা এমন একটা জায়গা যেখানে দুইপক্ষ খুশি থাকে। একজন ক্রয় করে এবং অন্যজন বিক্রি করে। মেলার সাংস্কৃতিক গুরুত্ব রয়েছে।
আরও পড়ুন: বুকের রক্ত দিয়ে স্বাধীনতাকে পূর্ণতা দিয়েছে ছাত্ররা: উপদেষ্টা আদিলুর
এসময় সংস্কৃতিবিষয়ক উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী, শিল্প সচিব মো. ওবায়দুর রহমান, সংস্কৃতিবিষয়ক সচিব মো. মফিদুর রহমান এবং বাংলা একাডেমির সভাপতি আবুল কাসেম ফজলুল হক।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক অধ্যাপক মোহাম্মদ আজম। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন বিসিক চেয়ারম্যান মো. সাইফুল ইসলাম।
এ মেলায় ৯৮টি স্টল রয়েছে। সাত দিনব্যাপী এ মেলা নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্য, নানা জাতের কুটির শিল্প, কারুশিল্প, খেলনাসহ হরেক রকমের পণ্য পাওয়া যাচ্ছে। এছাড়াও মেলায় যাত্রা, পুতুলনাচ, নাগরদোলা, সার্কাসসহ বিনোদনমূলক বিভিন্ন অনুষ্ঠানের আয়োজন রয়েছে। সকাল ১০টায় শুরু হয়ে মেলা চলবে রাত ৮টা পর্যন্ত।
২৩৪ দিন আগে
উপদেষ্টারা ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনকে বিভক্ত করার চেষ্টা করছেন: রিজভী
বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টারা ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলন এবং সাম্প্রতিক জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানের মধ্যে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছেন।
তিনি বলেন, ‘বিএনপি নেতৃত্বাধীন গণতন্ত্রপন্থী রাজনৈতিক দলগুলো ১৫ বছর ধরে যে আন্দোলন চালিয়েছে, জুলাই-আগস্টের গণঅভ্যুত্থান তারই চূড়ান্ত বহিঃপ্রকাশ।’
শনিবার (১৭ মার্চ) দুপুরে নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে এক মানববন্ধনে তিনি এসব কথা বলেন।
আরও পড়ুন: আবারও ফ্যাসিবাদের উত্থান হলে একুশের চেতনাই তা রুখবে: রিজভী
মাগুরায় আট বছরের শিশু আছিয়াকে ধর্ষণ ও হত্যার ঘটনায় দায়ীদের বিচারের দাবিতে জাতীয়তাবাদী মহিলা দল এই মানববন্ধনের আয়োজন করে।
রিজভী বলেন, অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের পক্ষে কথা বলায় এবং বাংলাদেশকে ফ্যাসিবাদমুক্ত করতে গিয়ে গত ১৫ বছরে ইলিয়াস আলীসহ বিএনপির অনেক নেতা-কর্মী গুমের শিকার হয়েছেন।
তিনি বলেন, ‘চূড়ান্তভাবে জুলাই-আগস্টে শিশু-তরুণ ও কিশোররা জীবন উৎসর্গ করে শেখ হাসিনাকে ক্ষমতাচ্যুত করেছে। তাই আমি উপদেষ্টাদের কাছে জানতে চাই, আপনারা কেন এই ১৫ থেকে ১৬ বছরের আন্দোলন এবং জুলাই-আগস্ট আন্দোলনের মধ্যে বিভাজনের রেখা টানছেন?’
বলেন, জনগণের কল্যাণে কাজ করা এবং নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য বিশেষ করে চালের দাম কমানোর দিকে মনোনিবেশ করার জন্য উপদেষ্টাদের প্রতি আহ্বান জানান বিএনপির এই নেতা।
তিনি বলেন, 'একজন উপদেষ্টা শিক্ষার্থীদের বলেছেন, আপনারা যেভাবে দেশ চালাচ্ছেন, এভাবে পাঁচ বছর চললে দেশ আরও উন্নত হবে। তার মানে এখানে নির্বাচনের কোনো প্রয়োজন নেই।’
রিজভী বলেন, গণতন্ত্র, আইনের শাসন, ন্যায়বিচার ও গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে নির্বাচন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
তিনি বলেন, 'আপনারা তাদের (ছাত্রদের) কী শেখাচ্ছেন? আপনি তাদেরকে ফ্যাসিবাদ বা একনায়কতন্ত্রের দিকে নিয়ে যাচ্ছেন। এটা অন্যায়।’
আরও পড়ুন: অন্তর্বর্তী সরকারই তত্ত্বাবধায়ক সরকার: রিজভী
তিনি বলেন, তার দল চায় প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজন করুন, যেখানে তার প্রতি জনগণের আস্থা বজায় থাকবে।
বিএনপি নেতা সতর্ক করে বলেন, ‘জনগণের এমন গভীর আস্থা রয়েছে যে, আপনারা একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের নির্বাচিত প্রতিনিধিদের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করবেন। তবে বিলম্ব হলে তা ভিন্ন দিকে মোড় নেবে বলে হুঁশিয়ারি দেন বিএনপির জ্যেষ্ঠ মহাসচিব রিজভী।
রিজভী বলেন, দেশে বর্তমান অসন্তোষ শেখ হাসিনার দুঃশাসনের ফল। ‘আমাদের অবশ্যই এই দুঃশাসনের বিকৃত ফলকে উৎপাটন করে শুদ্ধ সমাজ প্রতিষ্ঠা করতে হবে।’
২৬৩ দিন আগে
ফ্যাসিবাদের কারণে আমাদের সার্বভৌমত্ব হুমকির মুখে: নাহিদ ইসলাম
মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে একটি স্বাধীন রাষ্ট্র পেলেও ফ্যাসিবাদের কারণে আমাদের সার্বভৌমত্ব হুমকির মুখে পড়েছে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক কমিটির আহ্বায়ক নাহিদ ইমলাম।
মঙ্গলবার (৪ মার্চ) সকাল আটটায় সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে বীর শহীদদের প্রতি ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে তিনি এ কথা বলেন।
জাতীয় নাগরিক কমিটির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম ও সদস্য সচিব আক্তার হোসেনের নেতৃত্বে বীর শহীদদের প্রতি ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন তারা।
শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে বীর শহীদদের স্মরণে স্মৃতিসৌধ প্রাঙ্গনে তারা এক মিনিট নীরবতা পালন করেন। পরে দলের নেতারা গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলেন।
নাহিদ ইমলাম বলেন, ‘আমরা ২০২৪’র গণঅভ্যুত্থানসহ সকল লড়াইয়ের আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করে নতুন বাংলাদেশ নির্মাণ করব। মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে একটি স্বাধীন রাষ্ট্র পেলেও ফ্যাসিবাদের কারণে আমাদের সার্বভৌমত্ব হুমকির মুখে পড়েছে।’
আরও পড়ুন: নাহিদ ইসলামের নেতৃত্বে জাতীয় নাগরিক পার্টির আত্মপ্রকাশ
তিনি বলেন, আমাদের গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান বারবার ভেঙে পড়েছে। তাই আমাদের একটি গণতান্ত্রিক সংবিধান গড়তে হবে। একটি নতুন প্রজাতন্ত্র গড়তে হবে। এ জন্য একটি নতুন সংবিধান ও গণপরিষদ নির্বাচন প্রয়োজন।
নাহিদ আরও বলেন,তরুণরাই রাষ্ট্র গঠন করবে এবং জাতীয় নাগরিক পার্টির সাংগাঠনিক কার্যক্রম বিস্তার করা হবে।
তিনি আরও বলেন, জুলাই গণঅভ্যুত্থানের বিচার দ্রুত করতে হবে এবং ফ্যাসিবাদকে বিদায় জানাতে হবে। এ সকল কাজের জন্য সকল মহলকে সচেতন থাকতে হবে।
গণমাধ্যমের সাথে কথা বলা শেষে তারা রাজধানীর রায়ের বাজারে ২৪’র গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের স্মরণে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদনের উদ্দেশে সাভার জাতীয় স্মৃতিসৌধ ত্যাগ করেন তারা। এসময় জাতীয় নাগরিক কমিটির কেন্দ্রীয় ও স্থানীয় বিপুল সংখ্যক নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন।
২৭৬ দিন আগে