রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন
আদেশ নেই, ছবিও নেই: নীরবেই রাষ্ট্রপতির ছবি সরিয়েছে মিশনগুলো
বিদেশে বাংলাদেশের সব কূটনৈতিক মিশন, কনস্যুলেট, কূটনীতিকদের অফিস ও বাসভবন থেকে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের ছবি সরাতে আনুষ্ঠানিকভাবে লিখিত কোনো নির্দেশনা দেওয়া হয়নি। তবে, গেল কয়েক মাস ধরে জিরো পোর্ট্রেট নীতি বা কোনো ছবি না রাখার সিদ্ধান্ত অনুসরণ করা হয়েছে।
রবিবার (১৭ আগস্ট) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা এমন তথ্য জানিয়েছেন।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে বিদেশে অবস্থানরত এক জ্যেষ্ঠ কূটনীতিক বার্তা সংস্থা ইউএনবিকে বলেন, ‘আমি বলতে পারি, সদর দপ্তর থেকে লিখিত কোনো নির্দেশনা ছিল না। তবে ইঙ্গিতটা বোঝার দরকার আছে।’
আরও পড়ুন: রাষ্ট্রপতিকে শপথ কে পড়াবেন, মতামত জানতে ৭ অ্যামিক্যাস কিউরি নিয়োগ
তিনি বলেন, এ বিষয়ে দুটি দিক রয়েছে— ৫ আগস্টের পরিবর্তনের পর সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছবি সরানো হয়েছিল। এরপর পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে মিশনপ্রধানদের নিয়ে অনলাইনে একাধিক সভা অনুষ্ঠিত হয়।
‘যখন আমরা দেখি মন্ত্রণালয়ে কোনো ছবি নেই, তখন সেটা সংকেত দেয়। তাই রাষ্ট্রপতির ছবিও কয়েক মাস আগেই সরানো হয়েছিল,’ বলেন ওই কূটনীতিক।
তিনি আরও জানান, তার ধারণা অধিকাংশ মিশন কয়েক মাস আগে থেকেই একই ‘জিরো পোর্ট্রেট নীতি’ অনুসরণ করেছে।
ইউএনবির সঙ্গে কথা বলতে গিয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা শুধু বলেন, ‘হ্যাঁ।’
সাম্প্রতিক নির্দেশনার বিষয়ে আরও বিস্তারিত জানতে চাইলে তিনি বলেন, `বিভিন্ন গণমাধ্যমে যেভাবে সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে, মৌখিকভাবে।’
১১০ দিন আগে
ফ্যাসিবাদের মূলোৎপাটন করে জুলাইয়ের চেতনার পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন করতে হবে: রাষ্ট্রপতি
রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন বলেছেন, একটি সুখী-সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তুলতে ফ্যাসিবাদের মূলোৎপাটন করে জুলাইয়ের চেতনার পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন করতে হবে।
তিনি বলেন, ‘জুলাই গণ-অভ্যুত্থান ছিল— দীর্ঘদিনের বঞ্চনা, দুঃশাসন, দুর্নীতি, লুটপাট, গুম, খুন, অপহরণ, ভোটাধিকার হরণসহ সব ধরনের অত্যাচার, নিপীড়নের বিরুদ্ধে তরুণ প্রজন্ম ও আপামর জনতার ক্ষোভের বিস্ফোরণ। এই বৈষম্যমূলক ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থা বিলোপ করে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠা, জনগণের ক্ষমতায়ন এবং মত প্রকাশের স্বাধীনতাকে সুনিশ্চিত করাই ছিল জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের মূল লক্ষ্য।’
সোমবার (৪ আগস্ট) জুলাই গণ-অভ্যুত্থান দিবস উপলক্ষে এক বাণীতে রাষ্ট্রপতি এসব কথা বলেন।
রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন বলেন, ‘আজ ঐতিহাসিক জুলাই গণ-অভ্যুত্থান দিবস। বৈষম্যমূলক রাষ্ট্রব্যবস্থা ও ফ্যাসিবাদী অপশাসনের বিরুদ্ধে ছাত্র-শ্রমিক-জনতা সম্মিলিত প্রতিরোধ গড়ে তুলে ২০২৪ সালের আজকের এই দিনে চূড়ান্ত বিজয় অর্জন করে।
ঐতিহাসিক এই অর্জনের বর্ষপূর্তি উপলক্ষে দেশের মুক্তিকামী ছাত্র-জনতাকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানান তিনি।
তিনি বলেন, আমি গভীর শ্রদ্ধায় স্মরণ করি জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সকল শহীদকে— যারা দেশকে স্বৈরাচারমুক্ত করতে গিয়ে সর্বোচ্চ ত্যাগ স্বীকার করেছেন। আমি তাদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করি। এ গণ-অভ্যুত্থানে আহত, পঙ্গুত্ব বরণ করা ও দৃষ্টিশক্তি হারানো সকল বীর জুলাই যোদ্ধার ত্যাগ ও অবদানকে শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করেন তিনি।
পড়ুন: চট্টগ্রামে গেস্ট হাউসে সাবেক সেনাপ্রধান হারুন অর রশিদের মৃত্যু, লাশ উদ্ধার
রাষ্ট্রপতি বলেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে শহীদদের পরিবার ও আহতদের জন্য ন্যায়বিচার নিশ্চিত করা রাষ্ট্রের পবিত্র দায়িত্ব। এই দায়িত্ব পালনে রাষ্ট্র অঙ্গীকারবদ্ধ।
তিনি বলেন, জুলাই গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী সময়ে রাষ্ট্র একটি ব্যাপক সংস্কার প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে অগ্রসর হচ্ছে। এই সংস্কারের মধ্য দিয়ে গণ-অভ্যুত্থানের আশা-আকাঙ্ক্ষা প্রতিফলিত হবে। প্রকৃত গণতান্ত্রিক উত্তরণের মধ্য দিয়ে একটি ন্যায় ও সাম্যভিত্তিক নতুন বাংলাদেশ গড়ে উঠবে বলেও আশা করেন রাষ্ট্রপতি।
‘জুলাই গণ-অভ্যুত্থান দিবস’ উপলক্ষে নেওয়া সকল কর্মসূচির সফলতা কামনা করেন তিনি।
১২২ দিন আগে
হাসপাতাল থেকে হোটেলে ফিরেছেন রাষ্ট্রপতি
বাইপাস সার্জারির পর হাসপাতাল থেকে আজ বুধবার (২৫ অক্টোবর) হোটেলে ফিরেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।
সকালে সিঙ্গাপুরের ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি হাসপাতাল থেকে হোটেলে ফিরেছেন তিনি।
রাষ্ট্রপতির ব্যক্তিগত চিকিৎসক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল জুলফিকার আহমেদ আমিন জানিয়েছেন- রাষ্ট্রপতির শারীরিক অবস্থা এখন বেশ ভালো। হোটেলে রাষ্ট্রপতি তার দাপ্তরিক কার্যক্রমও সম্পাদন করছেন।
রাষ্ট্রপতির ব্যক্তিগত চিকিৎসক আরও জানান, রাষ্ট্রপতির চিকিৎসাসহ সার্বিক অবস্থা পর্যালোচনা করতে ৩০ অক্টোবর সিঙ্গাপুরের ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি হাসপাতালে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের সমন্বয়ে একটি মেডিকেল বোর্ড বসবে। পর্যালোচনা শেষে বোর্ডের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী দেশে ফিরবেন রাষ্ট্রপতি।
আরও পড়ুন: রাষ্ট্রপতি বুধবার হাসপাতাল থেকে হোটেলে ফিরবেন
৭৭১ দিন আগে
রাষ্ট্রপতি এখন কেবিনে সীমিত আকারে চলাফেরা করতে পারছেন: প্রেস সচিব
সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের শারীরিক অবস্থার ধীরে ধীরে উন্নতি হচ্ছে।
সিঙ্গাপুরের ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি হাসপাতালে বাইপাস সার্জারির পর রাষ্ট্রপতি এখন কেবিনে রয়েছেন।
রবিবার (২২ অক্টোবর) সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সাক্ষাতের পর তার প্রেস সচিব মো. জয়নাল আবেদীন জানিয়েছেন, রাষ্ট্রপতি এখন কেবিনে সীমিত আকারে চলাফেরা করতে পারছেন।
আরও পড়ুন: রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিনের সুস্বাস্থ্য কামনা করেছেন ভারতের প্রেসিডেন্ট
বিশিষ্ট কার্ডিয়াক সার্জন অধ্যাপক ডাক্তার কফিদিস থিওডোরোসের তত্ত্বাবধানে বুধবার সিঙ্গাপুরের ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি হাসপাতালে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের বাইপাস সার্জারি সফলভাবে সম্পন্ন হয়।
এর আগে চিকিৎসার জন্য ১৬ অক্টোবর সহধর্মিণী ড. রেবেকা সুলতানাসহ সিঙ্গাপুরে যান তিনি।
আরও পড়ুন: সিঙ্গাপুরে রাষ্ট্রপতির শারীরিক অবস্থার উন্নতি
সিঙ্গাপুরে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের অস্ত্রোপচার বুধবার, দেশবাসীর কাছে দোয়া কামনা
৭৭৪ দিন আগে
পাবনা উন্নয়ন ফাউন্ডেশনের সংবর্ধনায় একযোগে কাজ করার আহ্বান রাষ্ট্রপতির
দেশের উন্নয়ন অব্যাহত রাখতে দলমত নির্বিশেষে সবাইকে একযোগে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।
শুক্রবার সন্ধ্যায় রাজধানীর একটি হোটেলে পাবনা ডেভেলপমেন্ট ফাউন্ডেশন আয়োজিত এক সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে রাষ্ট্রপতি এ আহ্বান জানান।
পাবনা ডেভেলপমেন্ট ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিনকে স্মারক প্রদান করা হয়।
বক্তব্যে পাবনার উন্নয়নে রাষ্ট্রপতি তার বিভিন্ন পদক্ষেপ ও কার্যক্রম তুলে ধরেন।
আরও পড়ুন: ৩ দিনের সফরে বুধবার নিজ জেলা পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি
তিনি বলেন, শিল্প, সাহিত্য, সংস্কৃতিসহ পাবনার সার্বিক উন্নয়নে দলমত নির্বিশেষে সবাইকে একযোগে কাজ করতে হবে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশের উন্নয়ন অগ্রগতি তুলে ধরে রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন আশা প্রকাশ করেন, সকলের প্রচেষ্টায় ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশ একটি সমৃদ্ধ ও উন্নত দেশে পরিণত হবে।
রাষ্ট্রপতি বলেন, দেশের উন্নয়নের ধারাবাহিকতায় পাবনাও উন্নত হবে।
আরও পড়ুন: শিশুদের খেলাধুলায় সম্পৃক্ত করতে সুযোগ তৈরির আহ্বান রাষ্ট্রপতির
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন জাতীয় সংসদের ডেপুটি স্পিকার শামসুল হক টুকু এবং স্বাগত বক্তব্য রাখেন ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদক সেলিম রেজা।
পাবনা ডেভেলপমেন্ট ফাউন্ডেশনের সহ-সভাপতি মো. শফিকুল ইসলাম, মো. বেবী ইসলাম, অধ্যাপক শিবজিত কুমার নাগ এবং ঢাকা বিভাগীয় কমিশনার মো. সাবিরুল ইসলাম অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন।
রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিনের জীবন ও কর্মের ওপর একটি প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শন করা হয় এবং নৈশভোজের পর সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
আরও পড়ুন: পাবনায় সাংবাদিকদের সঙ্গে রাষ্ট্রপতির মতবিনিময়
৭৯৭ দিন আগে
দেশের ২৪তম প্রধান বিচারপতি হিসেবে শপথ নিলেন ওবায়দুল হাসান
দেশের ২৪তম প্রধান বিচারপতি হিসেবে শপথ নিয়েছেন ওবায়দুল হাসান।
মঙ্গলবাল (২৬ সেপ্টেম্বর) বেলা ১১টার দিকে বঙ্গভবনের দরবার হলে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন নবনিযুক্ত প্রধান বিচারপতিকে শপথবাক্য পাঠ করান। শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে রাষ্ট্রপতির সহধর্মিণী ড. রেবেকা সুলতানা, সরকারের কয়েকজন মন্ত্রী, আপিল বিভাগ ও হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতিরা উপস্থিত ছিলেন। সাবেক প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকিও শপথ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো. মাহবুব হোসেন অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন।
বিদায়ী প্রধান বিচারপতি অবসরে যাওয়ায় সংবিধানের ৯৫ (১) অনুচ্ছেদ অনুযায়ী রাষ্ট্রপতি এ নিয়োগ দেন।
গত ১২ সেপ্টেম্বর আপিল বিভাগের জ্যেষ্ঠ বিচারপতি হাসানকে প্রধান বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়।
ওবায়দুল হাসান ২০০৯ সালে সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের অতিরিক্ত বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পান এবং ২০১১ সালে স্থায়ী বিচারপতি হিসেবে তার নিয়োগ নিশ্চিত করা হয়।
আরও পড়ুন: শেষ কর্মদিবসে মার্কিন ভিসা নীতি নিয়ে কথা বললেন প্রধান বিচারপতি
২০২০ সালের ৩ সেপ্টেম্বর আপিল বিভাগের বিচারপতি হিসেবে পদোন্নতি পান তিনি।
তিনি ১৯৫৯ সালের ১ জানুয়ারি নেত্রকোণা জেলার মোহনগঞ্জ উপজেলার ছায়াশী গ্রামে ড. আখলাকুল হোসেন আহমেদ ও বেগম হোসনে আরা হোসেনের ঘরে জন্মগ্রহণ করেন।
হাসানকে ২৫ মার্চ, ২০১২ তারিখে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ এর চেয়ারম্যান হিসেবে নিযুক্ত করা হয় এবং ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সাল পর্যন্ত তিনি ১১টি রায় ঘোষণা করেন।
আরও পড়ুন: প্রধান বিচারপতি হিসেবে ওবায়দুল হাসানের শপথ গ্রহণ ২৬ সেপ্টেম্বর
তার স্ত্রী নাফিসা বানু বর্তমানে বাংলাদেশ রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চল কর্তৃপক্ষের পরিচালনা পর্ষদের সদস্য (অর্থ) হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। এই দম্পতির ছেলে ব্যারিস্টার আহমেদ শাফকাত হাসান।
ওবায়দুল হাসানের ছোট ভাই সাজ্জাদুল হাসান নেত্রকোণা-৪ আসনের সংসদ সদস্য এবং এর আগে তিনি প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের (পিএমও) সিনিয়র সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।
ওবায়দুল হাসান প্রাথমিকভাবে আইন বিভাগে অধ্যয়নের আগে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্থনীতিতে স্নাতক এবং স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি ১৯৮৬ সালে ঢাকা জেলা আদালতে একজন অনুশীলনকারী হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেন এবং ১৯৮৮ সালে হাইকোর্টে নথিভুক্ত হন।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পেলেন ওবায়দুল হাসান
৮০১ দিন আগে
রাষ্ট্রপতির সঙ্গে প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকীর বিদায়ী সাক্ষাৎ
রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের সঙ্গে বিদায়ী সাক্ষাৎ করেছেন প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী।
বৃহস্পতিবার (২১ সেপ্টেম্বর) বঙ্গভবনে এ বিদায়ী সাক্ষাৎটি অনুষ্ঠিত হয়।
রাষ্ট্রপতির প্রেস সচিব জয়নাল আবেদীন ইউএনবিকে জানান, সাক্ষাৎকালে দায়িত্ব পালনের সময় সার্বিক সহযোগিতার জন্য রাষ্ট্রপতির প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী।
তিনি আরও জানান, প্রধান বিচারপতি মামলার নিষ্পত্তির অগ্রগতিসহ বাংলাদেশের সুপ্রিম কোর্ট বিভাগ, হাইকোর্ট বিভাগ ও নিম্ন আদালতের বিচার কার্যক্রম এবং অবকাঠামোসহ সকল কার্যক্রম সম্পর্কে রাষ্ট্রপতিকে অবহিত করেন।
প্রধান বিচারপতি বলেন, নিম্ন আদালতের মামলা নিষ্পত্তির হার শতভাগেরও উপরে অর্জিত হয়েছে। এছাড়া সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ ও সুপ্রিম কোর্টেও মামলা নিষ্পত্তির হার অনেক বেড়েছে।
আরও পড়ুন: জাকার্তায় ১৮তম পূর্ব এশিয়া শীর্ষ সম্মেলন: দ্রুত রোহিঙ্গা সংকটের টেকসই সমাধানের আহ্বান রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিনের
বিচার বিভাগের উন্নয়ন ও বিচারিক কার্যক্রমে সহযোগিতার জন্য সরকারকেও ধন্যবাদ জানান তিনি।
রাষ্ট্রপতি প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বে বিচার কার্যক্রমের গতিশীলতা এবং বিচার কার্যক্রমে ডিজিটাল প্রযুক্তি প্রবর্তনের জন্য ধন্যবাদ জানান। মামলা নিষ্পত্তির হার বৃদ্ধিতে সন্তোষ প্রকাশ করেন তিনি।
তিনি দক্ষতা ও সফলতার সঙ্গে দায়িত্ব পালনের জন্য প্রধান বিচারপতিকে ধন্যবাদ জানান।
প্রধান বিচারপতির জুডিশিয়াল সার্ভিস কমিশনের চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে জুডিশিয়াল সার্ভিসের নিয়োগ কার্যক্রমেরও প্রশংসা করেন রাষ্ট্রপতি।
রাষ্ট্রপতি আশা প্রকাশ করেন, এই ধারাবাহিকতা অব্যাহত রেখে বিচার বিভাগ জনগনের বিচার নিশ্চিত করতে অব্যাহত প্রয়াস চালিয়ে যাবে।
সাক্ষাৎকালে রাষ্ট্রপতির সচিবরা উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: মিয়ানমারে রোহিঙ্গাদের দ্রুত প্রত্যাবাসনের আহ্বান রাষ্ট্রপতির
১২ দিনের সফর শেষে দেশে ফিরেছেন রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন
৮০৫ দিন আগে
কৃষি ও স্বাস্থ্য খাতে একসঙ্গে কাজ করতে আগ্রহী বাংলাদেশ ও ইন্দোনেশিয়া
বাংলাদেশ ও ইন্দোনেশিয়ার মধ্যে স্বাক্ষরিত দ্বিপক্ষীয় চুক্তি অনুযায়ী জ্বালানি, কৃষি ও স্বাস্থ্য খাতে যৌথভাবে কাজ করতে আগ্রহী।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও ইন্দোনেশিয়ার প্রেসিডেন্ট জোকো উইদোদোর মধ্যে বৈঠকের পর সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন।
বুধবার জাকার্তা কনভেনশন সেন্টারের (জেসিসি) কাকাতুয়া কক্ষে অ্যাসোসিয়েশন অব সাউথইস্ট এশিয়ান নেশনসের (আসিয়ান) ৪৩তম শীর্ষ সম্মেলন এবং ১৮তম 'পূর্ব এশিয়া শীর্ষ সম্মেলন' এর এক ফাঁকে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি ও ইন্দোনেশিয়ার প্রেসিডেন্টের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হয়।
এর আগে জ্বালানি ও স্বাস্থ্য খাতে দু'দেশের মধ্যে ৩টি সমঝোতা স্মারক সই হয়েছে উল্লেখ করে উভয় দেশের জনগণের কল্যাণে যৌথভাবে কাজ করার যথেষ্ট সুযোগ রয়েছে বলে বৈঠকে বলা হয়।
আরও পড়ুন: জাকার্তায় রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিনের সঙ্গে আইওআরএ সেক্রেটারি জেনারেলের সৌজন্য সাক্ষাৎ
বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি আমন্ত্রণ জানানোয় ও সফরের সময় বাংলাদেশ প্রতিনিধি দলের চমৎকার আতিথেয়তার জন্য ইন্দোনেশিয়ার প্রেসিডেন্টকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানান।
বাংলাদেশের বিভিন্ন আর্থ-সামাজিক ও স্বাস্থ্য খাতে অভূতপূর্ব উন্নয়নের কথা উল্লেখ করে ইন্দোনেশিয়ার প্রেসিডেন্ট স্বাস্থ্য খাতে বিশেষ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রণীত বিশ্বব্যাপী প্রশংসিত হওয়া 'কমিউনিটি ক্লিনিক' ধারণার ভূয়সী প্রশংসা করেন।
বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি ইন্দোনেশিয়ার প্রেসিডেন্টকে বাংলাদেশ থেকে আন্তর্জাতিক মানের ফার্মাসিউটিক্যাল পণ্য, সিরামিক ও তৈরি পোশাক আমদানির আহ্বান জানিয়ে ইন্দোনেশিয়ার বিনিয়োগকারীদের এখানে বিনিয়োগের আহ্বান জানান। কারণ, গত এক দশকে দেশে বিনিয়োগ-বান্ধব পরিবেশ বিরাজ করছে।
রাষ্ট্রপতিকে উদ্ধৃত করে ড. মোমেন বলেন, ‘দু'দেশের উন্নতির জন্য উভয় দেশের চিকিৎসকদের সনদকে স্বীকৃতি দেওয়ার পারস্পরিক সিদ্ধান্ত নিশ্চিত করার উদ্যোগ এখনও চলছে।’
বাংলাদেশ সারা দেশে ৫১টি বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল (এসইজেড) এবং ৩৯টি হাই-টেক পার্ক ও অন্যান্য বিশেষায়িত অর্থনৈতিক অঞ্চল স্থাপন করছে উল্লেখ করে রাষ্ট্রপতি বলেন, ‘ইন্দোনেশিয়া আগ্রহী হলে বাংলাদেশ তাদের জন্য নির্দিষ্ট অর্থনৈতিক অঞ্চল মনোনীত করতে পেরে খুশি হবে।’
এ দশকের শেষ নাগাদ ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতিতে পরিণত হওয়ার লক্ষ্য নিয়ে বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়া ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার সংযোগস্থলে অবস্থিত একটি উৎপাদন কেন্দ্রে পরিণত হতে চায় উল্লেখ করে রাষ্ট্রপতি বিনিয়োগের সুযোগ কাজে লাগাতে দুই দেশের বেসরকারি খাতের মধ্যে বৃহত্তর সহযোগিতার ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
আরও পড়ুন: জাকার্তায় আসিয়ান শীর্ষ সম্মেলনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছেন রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন
রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন আশা প্রকাশ করেন, শিগগিরই ঢাকা ও জাকার্তা বা বালির মধ্যে সরাসরি বিমান যোগাযোগ স্থাপন করা হবে এবং দুই দেশের সমুদ্র বন্দরের মধ্যে উপকূলীয় জাহাজ চলাচলের সুযোগ সৃষ্টি হবে।
রোহিঙ্গা ইস্যুতে রাষ্ট্রপতি এ সংকট নিরসনে ইন্দোনেশিয়ার সরকার ও জনগণের সর্বাত্মক সহযোগিতা কামনা করে বলেন, ‘মানবিক কারণে বাস্তুচ্যুত মিয়ানমারের নাগরিকদের আশ্রয় দিয়েছে বাংলাদেশ।’
ইন্দোনেশিয়ার প্রেসিডেন্ট বলেন, রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন ইস্যুটি আসিয়ান বৈঠকে ব্যাপকভাবে আলোচিত হয়েছে এবং এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় সহায়তা প্রদানের আশ্বাসও দেওয়া হয়েছে।
রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন আসিয়ান সেক্টরাল ডায়ালগ পার্টনারের সদস্যপদ নিশ্চিত করতে আসিয়ান চেয়ারম্যান এবং সংশ্লিষ্ট অন্যান্যদের আরও সহযোগিতা কামনা করেন।
বাংলাদেশ ও ইন্দোনেশিয়ার মধ্যে বিদ্যমান ক্রমবর্ধমান দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কে সন্তোষ প্রকাশ করে মো. সাহাবুদ্দিন বলেন, বাংলাদেশের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জীবদ্দশায় বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দানকারী প্রথম মুসলিম দেশগুলোর মধ্যে অন্যতম হিসেবে ইন্দোনেশিয়ার সঙ্গে এর সম্পর্ককে অত্যন্ত মূল্য দেয় বাংলাদেশ।
আরও পড়ুন: ৪৩তম আসিয়ান সম্মেলনে যোগ দিতে জাকার্তার উদ্দেশে রওনা হয়েছেন রাষ্ট্রপতি
৮২০ দিন আগে
জাকার্তায় রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিনের সঙ্গে আইওআরএ সেক্রেটারি জেনারেলের সৌজন্য সাক্ষাৎ
ইন্ডিয়ান ওশান রিম অ্যাসোসিয়েশনের (আইওআরএ) সেক্রেটারি জেনারেল ড. সালমান আল ফারিসি বুধবার রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন।
ইন্দোনেশিয়ার জাকার্তা কনভেনশন সেন্টারে (জেসিসি) এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
রাষ্ট্রপতির প্রেস সচিব জয়নাল আবেদীন ইউএনবিকে বলেন, সাক্ষাৎকালে সেক্রেটারি জেনারেল আইওআরএ'র কার্যক্রম সম্পর্কে রাষ্ট্রপতিকে অবহিত করেন।
আইওআরএ'র উন্নয়নে বাংলাদেশের গৃহীত উদ্যোগের প্রশংসা করে তিনি সংস্থাটির ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা সম্পর্কে রাষ্ট্রপতিকে অবহিত করেন।
আরও পড়ুন: জাকার্তায় আসিয়ান শীর্ষ সম্মেলনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছেন রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন
তিনি বলেন, তারা স্থলবেষ্টিত দেশগুলোকেও সহায়তা করার পরিকল্পনা করছে।
বাংলাদেশের সাম্প্রতিক উন্নয়নকে একটি মাইলফলক হিসেবে উল্লেখ করে রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন বলেন, অনেক দেশ এখন বাংলাদেশ থেকে অনুপ্রাণিত।
আইওআরএ'র উন্নয়নে বাংলাদেশ বড় ভূমিকা রাখবে বলে তিনি আশ্বস্ত করেন।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মেরিটাইম অ্যাফেয়ার্স ইউনিটের সচিব রিয়ার অ্যাডমিরাল (অব.) মো. খুরশেদ আলম এবং রাষ্ট্রপতির সংশ্লিষ্ট সচিবরা এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
ইন্ডিয়ান ওশান রিম অ্যাসোসিয়েশন (আইওআরএ) একটি গতিশীল আন্তঃসরকারি সংস্থা, যার লক্ষ্য হচ্ছে- এর ২৩টি সদস্য রাষ্ট্র ও ১১টি সংলাপ অংশীদারের মাধ্যমে ভারত মহাসাগর অঞ্চলে আঞ্চলিক সহযোগিতা ও টেকসই উন্নয়ন জোরদার করা।
আরও পড়ুন: আসিয়ান সম্মেলনে রাষ্ট্রপতি বাংলাদেশ দলের নেতৃত্ব দেবেন
৪৩তম আসিয়ান সম্মেলনে যোগ দিতে জাকার্তার উদ্দেশে রওনা হয়েছেন রাষ্ট্রপতি
৮২১ দিন আগে
বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে সৌদির সমর্থন থাকবে: সৌদি মন্ত্রী
সৌদি আরবের হজ ও ওমরাহবিষয়ক মন্ত্রী ড. তৌফিক বিন ফাওজান আল-রাবিয়াহ বুধবার বলেছেন, তার দেশ বাণিজ্য ও বিনিয়োগসহ বিভিন্ন খাতে বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বাড়াতে আগ্রহী।
বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎকালে সৌদির মন্ত্রী এ কথা বলেন।
মন্ত্রীকে স্বাগত জানিয়ে রাষ্ট্রপতি বলেন, সৌদি আরব বাংলাদেশের ঘনিষ্ঠ বন্ধু। দুই দেশের মধ্যে সম্পর্ক এখন চমৎকার।
তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে সৌদি আরব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে।
রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন বলেন, সৌদি আরব বাংলাদেশের জনশক্তি রপ্তানির অন্যতম গন্তব্য। সৌদি আরবে কর্মরত বাংলাদেশি দক্ষ ও অদক্ষ জনশক্তি দুই দেশের অবকাঠামো ও অর্থনৈতিক উন্নয়নে ইতিবাচক অবদান রাখছে।
সৌদি আরবে বসবাসরত বাংলাদেশিদের কল্যাণে সৌদি সরকার আরও কার্যকর উদ্যোগ নেবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
আরও পড়ুন: হজ পালন শেষে দেশে ফিরেছেন রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন
পবিত্র হজ পালনের জন্য বাংলাদেশি হজযাত্রীদের ঢাকায় অভিবাসন শেষ হওয়ার কথা উল্লেখ করে রাষ্ট্রপতি বলেন, এ উদ্যোগের জন্য হজযাত্রীদের জন্য হজযাত্রা ও সম্পাদন সহজ ও আরামদায়ক হয়েছে।
আগামীতে বাংলাদেশসহ বিশ্বের সব হজযাত্রী আরও সহজে ও নির্বিঘ্নে হজ পালন করতে পারবেন বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
এ বছর রাজকীয় অতিথি হিসেবে হজের সময় সৌদি সরকারের উষ্ণ আতিথেয়তার প্রশংসা করে রাষ্ট্রপতি বলেন, পবিত্র হারাম শরিফ ও মসজিদে নববীসহ বিভিন্ন ইসলামি ঐতিহ্য বাংলাদেশের ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের জন্য অত্যন্ত সম্মানিত ও মর্যাদাপূর্ণ।
বাংলাদেশে মিয়ানমার থেকে বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গাদের জন্য সৌদি সরকারের মানবিক সহায়তার কথা উল্লেখ করে রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন আশা প্রকাশ করেন, রোহিঙ্গাদের নিরাপদ ও সম্মানজনক প্রত্যাবাসনে সৌদি আরব বিভিন্ন আন্তর্জাতিক ফোরামে বলিষ্ঠ ভূমিকা রাখবে।
হজের সময় সৌদি প্রধানমন্ত্রী ও ক্রাউন প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমানের সঙ্গে তার সাক্ষাতের কথা উল্লেখ করে রাষ্ট্রপতি আশা প্রকাশ করেন, তিনি শিগগিরই বাংলাদেশ সফর করবেন।
সৌদির মন্ত্রী বলেন, দুই ভ্রাতৃপ্রতিম দেশ সৌদি আরব ও বাংলাদেশের মধ্যে সম্পর্ক খুবই ভালো।
সৌদি মন্ত্রী বাংলাদেশের বিভিন্ন উন্নয়ন কর্মসূচির প্রশংসা করেন এবং স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশে পরিণত হওয়ায় বাংলাদেশ সরকার ও জনগণকে অভিনন্দন জানান।
তিনি বলেন, বাংলাদেশের উন্নয়নে সৌদি সরকারের সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে।
বাংলাদেশি হজযাত্রীরা যাতে আরও সহজে ও নির্বিঘ্নে হজ পালন করতে পারেন সেজন্য প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নেওয়া হবে বলেও আশ্বাস দেন মন্ত্রী।
আরও পড়ুন: ট্রানজিট নিয়ে ওমরাহ করতে পারবেন বাংলাদেশিরা
বৈঠকে ধর্ম প্রতিমন্ত্রী মো. ফরিদুল হক খান, রাষ্ট্রপতির সচিব ও বাংলাদেশে নিযুক্ত সৌদি রাষ্ট্রদূত এসা ইউসেফ এসা আল দুহাইলান উপস্থিত ছিলেন।
৮৩৪ দিন আগে