ধর্মীয় অনুষ্ঠান
ধর্মীয় ভাবগম্ভীর পরিবেশে সারা দেশে পালিত হচ্ছে আশুরা
আজ রবিবার, ইসলামি বর্ষপঞ্জি অনুযায়ী মুহাররম মাসের ১০ তারিখ। এই দিনে যথাযোগ্য ধর্মীয় মর্যাদা ও ভাবগম্ভীর পরিবেশে সারা দেশে পালিত হচ্ছে মুসলমানদের অন্যতম ধর্মীয় অনুষ্ঠান আশুরা।
হিজরি ৬১ অব্দে সংঘটিত কারবালার হৃদয়বিদারক ঘটনার স্মরণে এই দিনটি পালিত হয়। এদিন মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা.)-এর প্রিয় দৌহিত্র হযরত ইমাম হুসাইন (রা.) পরিবার-পরিজন ও ৭২ সঙ্গীসহ ইয়াজিদের সৈন্যদের হাতে কারবালার প্রান্তরে শাহাদাত বরণ করেন; প্রিয় নবীর (সা.) শিক্ষা ও আদর্শ রক্ষায় তাদের এ আত্মত্যাগ স্মরণীয় হয়ে আছে।
এই উপলক্ষে আজ (৬ জুলাই) দেশে সরকারি ছুটি।
এদিন সকাল সাড়ে ১০টার দিকে ঢাকায় হোসেনি দালান থেকে তাজিয়া মিছিল বের করা হয়। মিছিলটি বকশীবাজার লেন, লালবাগ মোড়, শহিদ মিনার সড়ক, এতিমখানা মোড়, আজিমপুর মোড়, নীলক্ষেত মোড়, মিরপুর রোড, ঢাকা কলেজ, সায়েন্স ল্যাবরেটরি, ধানমণ্ডি আবাসিক এলাকা, বিজিবি গেট-৪ হয়ে ধানমণ্ডি লেক কারবালায় গিয়ে শেষ হওয়ার কথা রয়েছে।
১৫২ দিন আগে
ভারতে ধর্মীয় অনুষ্ঠানে পদদলিত হয়ে নিহত ২৭
উত্তর ভারতের একটি ধর্মীয় অনুষ্ঠানে অংশ নিয়ে পদদলিত হয়ে অন্তত ২৭ জন নিহত হয়েছে। এ ঘটনায় আরও প্রায় ১৫০ জনকে আহত অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (২ জুলাই) উত্তর প্রদেশের হাতরাস জেলার একটি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। রাজ্যের রাজধানী লক্ষ্ণৌ থেকে প্রায় সাড়ে তিনশ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে ওই অনুষ্ঠানটির আয়োজন করা হয়।
তবে হতাহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে জানিয়েছেন রাজ্যের চিকিৎসা কর্মকর্তা উমেশ ত্রিপাঠি।
আরও পড়ুন: ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে বন্যা ও ভূমিধসে নিহত ১৬
স্থানীয় গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, ভোলে বাবা নামের এক ধর্মীয় নেতার সঙ্গে তার অনুসারীরা অনুষ্ঠানস্থল থেকে বের হওয়ার সময় হুড়োহুড়িতে অনেকে পদদলিত হয়।
উত্তর প্রদেশ পুলিশের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, ভিড়ের কারণেই এ দুর্ঘটনা ঘটেছে। তবে ওই অনুষ্ঠানে ঠিক কত মানুষ জমায়েত হয়েছিল, সে বিষয়ে নির্দিষ্ট করে কিছু বলতে পারেনি তারা।
ধর্মীয় অনুষ্ঠানে পদদলিত হয়ে হতাহতের ঘটনা ভারতে নতুন কিছু নয়। অল্প জায়গায় ধারণক্ষমতার চেয়ে অনেক বেশি মানুষ জমায়েত হওয়ায় প্রায়ই দেশটিতে এ ধরনের দুর্ঘটনার খবর শোনা যায়।
৫২১ দিন আগে