প্রত্যাহার
কেবি কলেজের শিক্ষকদের আমরণ অনশন কর্মসূচি প্রত্যাহার
বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় (বাকৃবি) উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ কে এম ফজলুল হক ভূঁইয়ার আশ্বাসে আমরণ অনশন কর্মসূচি প্রত্যাহার করেছেন কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় (কেবি) কলেজের শিক্ষকরা।
রোববার (১৪ সেপ্টেম্বর) দুপুরে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কেবি কলেজের ইংরেজি বিভাগের শিক্ষক বি. এম. আব্দুল্লাহ রনি।
আরও পড়ুন: ক্যাম্পাসে বহিরাগতদের হামলার প্রতিবাদে চোখে লাল কাপড় বেঁধে বাকৃবি শিক্ষার্থীদের মৌন মিছিল
আব্দুল্লাহ রনি ইউএনবিকে বলেন, অতি দ্রুত বিষয়টি সমাধান করার আশ্বাস দিয়েছেন উপাচার্য। তার আশ্বাসের ভিত্তিতে গতকাল শনিবার সন্ধ্যায় অনশন কর্মসূচি প্রত্যাহার করা হয়েছে।
এর আগে, কলেজে বোমা হামলার হুমকি, শিক্ষকদের শারীরিক ক্ষতির ভয়ভীতি, হাত-পা ভেঙে ঝুলিয়ে রাখার ভয় এবং বহিরাগত ও অভ্যন্তরীণ নানা ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে গতকাল দুপুর থেকে কলেজের অধ্যক্ষ ড. মো. আতাউর রহমানের সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করে আমরণ অনশন কর্মসূচিতে যোগ দেন কলেজের অন্য শিক্ষকরা।
৮১ দিন আগে
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার না হলে আ. লীগ নির্বাচন করতে পারবে না: ইসি সানাউল্লাহ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রমের উপর থাকা নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার না করা হলে দলটি নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে পারবে না বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ।
কার্যক্রম নিষিদ্ধ থাকা কোনো রাজনৈতিক দলের নেতারা আসন্ন সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে পারেন কিনা এমন প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, ‘রাজনৈতিক দল হিসেবে আওয়ামী লীগের কোনো কার্যক্রম পরিচালনার অনুমতি নেই। তাই, তারা সেই রাজনৈতিক দলের নামে যেকোনো ধরনের নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে পারবে না।’
বুধবার (৩ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর আগওরগাঁওয়ের নির্বাচন কমিশন ভবনে এক সংবাদ সম্মেলনে নির্বাচন কমিশনার এ কথা বলেন।
নির্বাচন কমিশনার জনপ্রতিনিধিত্ব আদেশ (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫-এর খসড়ায় পরিবর্তনগুলো উত্থাপন করার সময় এই মন্তব্য করেন।
আগামী ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারির শুরুর দিকে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচনের আগে আইন মন্ত্রণালয়ে পাঠানো এই আইনের খসড়াটি অধ্যাদেশ হিসেবে আইনে রূপান্তরিত হবে।
পড়ুন: নির্বাচনে ‘না ভোট’ দেওয়ার সুযোগ রাখার খসড়া আইন ইসির
কার্যক্রম নিষিদ্ধ থাকা দলের নেতারা স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন কিনা এমন আরেকটি প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, তারা দলের প্রতীক ছাড়া নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন কিনা তা সময়ই বলে দেবে।
খসড়া আরপিও-তে পরিবর্তনগুলো তুলে ধরে সানাউল্লাহ বলেন, যদি কোনো রাজনৈতিক দলকে 'অবৈধ বা বাতিল' ঘোষণা না করা হয় কিন্তু সরকার তার কার্যক্রম স্থগিত করে, তবে সেক্ষেত্রে সেই রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন এবং তার জন্য সংরক্ষিত প্রতীক স্থগিত থাকবে।
পলাতকদের নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা নিষিদ্ধ করার প্রস্তাব করে নির্বাচন কমিশন খসড়া আরপিও (সংশোধন) অধ্যাদেশ চূড়ান্ত করেছে।
সানাউল্লাহ বলেন, যেকোনো আদালতে পলাতক ঘোষণা করা ব্যক্তি নির্বাচনের জন্য বা (সংসদের) সদস্য হওয়ার জন্য অযোগ্য হবেন।
২০২৫ সালের ১২ মে সন্ত্রাসবিরোধী আইনের অধীনে সরকার একটি গেজেট বিজ্ঞপ্তি জারি করে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এবং এর সহযোগী সংগঠনগুলোর সকল কার্যক্রম নিষিদ্ধ করেছে। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল (আইসিটি) দলের নেতা-কর্মীদের বিচার সম্পন্ন করা পর্যন্ত এই নিষেধাজ্ঞা বলবৎ থাকবে।
পড়ুন: নির্বাচনে অন্য কোনো দেশকে থাবা মারার সুযোগ দেওয়া হবে না : প্রধান উপদেষ্টা
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগ গেজেট বিজ্ঞপ্তি জারির পর নির্বাচন কমিশন (ইসি) আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক দল হিসেবে নিবন্ধন স্থগিত করে।
সরকারের বিজ্ঞপ্তি অনুসারে, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে এই সংগঠনগুলোর নেতা-কর্মীদের বিচার সম্পন্ন না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগ এবং এর সহযোগী ও সমমনা সংগঠনগুলোর সকল কার্যক্রম নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, আওয়ামী লীগ বা এর সহযোগী সংগঠনগুলোর আয়োজিত যেকোনো ধরণের প্রকাশনা, গণমাধ্যম সম্পৃক্ততা, অনলাইন এবং সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রচারণা, সমাবেশ, সভা, সমাবেশ এবং সম্মেলন কঠোরভাবে নিষিদ্ধ।
৯২ দিন আগে
লেবাননে শান্তিরক্ষী বাহিনী প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত নিল জাতিসংঘ
আগামী বছরের শেষ নাগাদ লেবাননের দক্ষিণাঞ্চল থেকে জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী বাহিনী প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত নিয়েছে নিরাপত্তা পরিষদ। বাহিনীটি মোতায়নের প্রায় পাঁচ দশক পর যুক্তরাষ্ট্র ও তার ঘনিষ্ঠ মিত্র ইসরায়েলের চাপে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার (২৮ আগস্ট) জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে সর্বসম্মতভাবে এ প্রস্তাব গৃহীত হয়।
সিএনএন জানিয়েছে, প্রথমে ছয় মাসের মধ্যে লেবানন থেকে শান্তিরক্ষী বাহিনী প্রত্যাহারের দাবি জানায় যুক্তরাষ্ট্র। পরে এক বছরের চূড়ান্ত সময়সীমার প্রস্তাব দেয় ওয়াশিংটন। সবশেষ ১৬ মাস মেয়াদি একটি চূড়ান্ত প্রস্তাবে সম্মতি দেয় যুক্তরাষ্ট্র। এর আওতায় লেবানন-ইসরায়েল সীমান্তে ২০২৬ সালের শেষ পর্যন্ত কার্যক্রম চালিয়ে যাবে শান্তিরক্ষী বাহিনী।
১৯৭৮ সালে দক্ষিণ লেবাননে ইসরায়েলের হামলার পর সেখানে জাতিসংঘ অন্তর্বর্তীকালীন বাহিনী (ইউএনআইএফআইএল) মোতায়ন করে। এরপর ২০০৬ সালের ইসরায়েল-হিজবুল্লাহ যুদ্ধের এই বাহিনীর মেয়াদ আরও বাড়ানো হয়। ফলে দশক ধরে ইউএনআইএফআইএল দক্ষিণ লেবাননের নিরাপত্তা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করে চলেছে।
আরও পড়ুন: জোরপূর্বক ফিলিস্তিনিদের উচ্ছেদ যুদ্ধাপরাধের শামিল: জাতিসংঘ
গৃহীত প্রস্তাব অনুযায়ী, ২০২৬ সালের ৩১ ডিসেম্বর থেকে এক বছরের মধ্যে ইউএনআইএফআইএল তাদের ১০ হাজার ৮০০ সামরিক ও বেসামরিক সদস্য এবং সব জাতিসংঘ সরঞ্জাম প্রত্যাহার করবে। এ সময়ে সীমিত কিছু কার্যক্রম পরিচালনার অনুমতি থাকবে বাহিনীটির।
প্রস্তাবে আরও বলা হয়েছে, দক্ষিণ লেবাননের জাতিসংঘ-চিহ্নিত সীমান্তরেখা ‘ব্লু লাইন’-এর উত্তরে নিরাপত্তা প্রদানের একমাত্র দায়িত্ব পালন করবে লেবানন সরকার। পাশাপাশি ইসরায়েলকে ওই রেখার উত্তরের এলাকা থেকে সেনা প্রত্যাহারের আহ্বান জানানো হয়েছে।
গত বছর ইসরায়েল-হিজবুল্লাহ যুদ্ধের সময় এ বাহিনী উভয়পক্ষের সমালোচনার মুখে পড়ে। মার্কিন কংগ্রেসের অনেক সদস্যও ইউএনআইএফআইএলের তীব্র সমালোচনা করেন সে সময়।
ওয়াশিংটনের দাবি, এ বাহিনী কেবল অর্থের অপচয় করছে এবং হিজবুল্লাহর প্রভাব নির্মূল ও লেবাননের সেনাবাহিনীর পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যকে দীর্ঘায়িত করছে। এরই মধ্যে ইউএনআইএফআইএলের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের অর্থায়নে বড় ধরনের কাটছাঁট করেছে ট্রাম্প প্রশাসন।
তবে লেবাননের সেনাবাহিনী এখনো পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার সক্ষমতা অর্জন করেনি বলে দাবি করেছে দেশটির সরকার।
গৃহীত ওই প্রস্তাবে লেবাননের সশস্ত্র বাহিনীকে সরঞ্জাম, উপকরণ ও আর্থিক সহায়তা জোরদার করতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ।
এদিকে, ইউরোপের অনেক দেশ, বিশেষত ফ্রান্স ও ইতালি এই প্রস্তাবের বিরোধিতা করেছে। তাদের ভাষ্যে, লেবানিজ সেনাবাহিনী সীমান্ত এলাকায় পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠার আগে শান্তিরক্ষী বাহিনী চলে গেলে সেখানে এক ধরনের শূন্যতা তৈরি হবে। এই সুযোগ হিজবুল্লাহ সহজেই কাজে লাগাতে পারবে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছে দেশগুলো।
৯৮ দিন আগে
প্রত্যাহারের জন্য সুপারিশকৃত রাজনৈতিক মামলার তালিকা প্রকাশের সিদ্ধান্ত
দেশে ২০০৯ সালের ৬ জানুয়ারি থেকে ২০২৪ সালের ৫ আগস্টের মধ্যে হওয়া রাজনৈতিকভাবে হয়রানিমূলক মামলা প্রত্যাহারের জন্য মন্ত্রণালয় পর্যায়ে গঠিত কমিটির ইতোমধ্যে সুপারিশ করা মামলাগুলোর তালিকা আগামী কয়েকদিনের মধ্যে ওয়েবসাইটে প্রকাশ করবে স্বরাষ্ট্র ও আইন মন্ত্রণালয়।
রবিবার (২৭ এপ্রিল) সচিবালয়ে রাজনৈতিক হয়রানিমূলক মামলা প্রত্যাহার করার বিষয়ে মন্ত্রণালয় পর্যায়ে গঠিত কমিটির দ্বাদশ সভায় এই সিদ্ধান্ত হয়।
আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুলের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এই সভায় আরও ৫১৭টি মামলা প্রত্যাহার করার সুপারিশ করা হয়। এ নিয়ে গত চার মাসে মোট ৮ হাজার ৮৩২টি রাজনৈতিক হয়রানিমূলক মামলা প্রত্যাহারের সুপারিশ করেছে এই কমিটি।
আরও পড়ুন: পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের মোবাইল কোর্ট, ৪৫০০০ টাকা জরিমানা আদায়
সভায় জানানো হয়, এসব মামলার প্রতিটিতে গড়ে কমপক্ষে ৫০ জনকে আসামি করা হয়েছিল। সেই হিসেবে বিএনপি, জামায়াতসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রায় পাঁচ লাখ নেতাকর্মী এসব মামলার আসামি ছিলেন।
বর্তমানে আইন মন্ত্রণালয়ের সলিসিটর অনুবিভাগে (সলিসিটর অনুবিভাগ, আইন ও বিচার বিভাগ, আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রনালয়, বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্ট প্রাঙ্গন, ঢাকা) বা solicitor.lawjusticediv.gov.bd ই-মেইলে সরাসরি আবেদন করেও মামলা প্রত্যাহার করা যাচ্ছে। মামলার এজাহার ও অভিযোগপত্রের ‘সার্টিফাইড কপি’ সংগ্রহে সমস্যা হলে মামলা প্রত্যাহারের দরখাস্তের সঙ্গে এজাহার ও অভিযোগপত্রের ‘সার্টিফাইড ফটোকপি’ ও দাখিল করা যাবে বলে কমিটি সিদ্ধান্ত নেয়।
২২১ দিন আগে
রাজনৈতিক মামলা প্রত্যাহারে আইন মন্ত্রণালয়ে আবেদন করা যাবে
রাজনৈতিক হয়রানিমূলক মামলার শিকার যেকোনো ব্যক্তি এখন থেকে সরাসরি আইন মন্ত্রণালয়ের আইন ও বিচার বিভাগের সলিসিটর বরাবর মামলা প্রত্যাহারের আবেদন করতে পারবেন।
রবিবার (২০ এপ্রিল) সচিবালয়ে রাজনৈতিক হয়রানিমূলক মামলা প্রত্যাহার করার বিষয়ে মন্ত্রণালয় পর্যায়ে গঠিত কমিটির একাদশ সভায় এই সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।
আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, রাজনৈতিক হয়রানিমূলক মামলা প্রত্যাহারের চলমান কার্যক্রম আরও বেগবান করতে এ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। ২০০৯ সালের ৬ জানুয়ারি থেকে ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট সময়ের মধ্যে রাজনৈতিক হয়রানিমূলক মামলার শিকার যে কোনো ব্যক্তি মামলা প্রত্যাহারের আবেদন করতে পারবেন।
তবে আবদনপত্রের সঙ্গে অবশ্যই সংশ্লিষ্ট মামলার এজাহার ও প্রযোজ্য ক্ষেত্রে অভিযোগপত্রের (চার্জশিট) সত্যায়িত অনুলিপি দাখিল করতে হবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে।
আরও পড়ুন: শ্রমিকদের দাবি বাস্তবায়নে সরকার কাজ করে যাচ্ছে: স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক উপদেষ্টার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত আজকের সভায় আরও ৭২৪টি মামলা প্রত্যাহার করার সুপারিশ করা হয়েছে। এর আগের বিভিন্ন সভায় কমিটি মোট ৭ হাজার ৫৭০টি মামলা প্রত্যাহারের সুপারিশ করে। ফলে আজ পর্যন্ত সর্বমোট ৮ হাজার ২৯৪টি রাজনৈতিক হয়রানিমূলক মামলা প্রত্যাহারের সুপারিশ করল এই কমিটি।
দেশে ২০০৯ সালের ৬ জানুয়ারি থেকে ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট সময়ের মধ্যে দায়েরকৃত সকল রাজনৈতিক হয়রানিমূলক মামলা ক্রমান্বয়ে প্রত্যাহার করার সিদ্ধান্তও নেয় কমিটি।
২২৮ দিন আগে
সাভারে চলন্ত বাসে ছিনতাই, দুই এএসআই প্রত্যাহার
সাভারে ঢাকা-আরিচা মহাসড়কে চলন্ত বাসে ছিনতাইয়ের ঘটনায় দুই সহকারী উপপরিদর্শককে (এএসআই) প্রত্যাহার করা হয়েছে।
ছিনতাই রোধে জেলা পুলিশের তল্লাশিতে অবহেলার অভিযোগে সোমবার (১৪ এপ্রিল) সাভার মডেল থানার দুই সহকারী উপপরিদর্শককে (এএসআই) ক্লোজড করা হয়েছে।
সাভার মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জুয়েল মিঞা তাদের প্রত্যাহারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। প্রত্যাহার করা দুই এএসআই হলেন- আব্দুল সাত্তার ও সারোয়ার হোসেন।
আরও পড়ুন: বকেয়া বেতন পরিশোধের আশ্বাসে রেলের অস্থায়ী শ্রমিকদের কর্মবিরতি প্রত্যাহার
জানা যায়, সম্প্রতি সাভারে একাধিকবার চলন্ত বাসে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকা জেলা পুলিশের উদ্যোগে ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের ব্যাংক টাউন এলাকায় চলন্ত বাসে তল্লাশির জন্য চেক পোস্ট বসানো হয়। আজ দুপুরে সেই তল্লাশির দায়িত্বে ছিলেন আব্দুল সাত্তার ও সারোয়ার হোসেন। কিন্তু তারা বাসে তল্লাশি না করে সড়কের পাশে বসে ছিলেন। পরে তাদের দায়িত্ব অবহেলার অভিযোগে প্রত্যাহার করা হয়েছে।
ঢাকা জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার শাহীনুর কবির বলেন, তারা বাসে তল্লাশি না করে সড়কে বসে ছিলেন। তাদের দায়িত্বে অবহেলার কারণে প্রত্যাহার করা হয়েছে।
২৩৪ দিন আগে
৭ হাজারের বেশি রাজনৈতিক মামলা প্রত্যাহারের সুপারিশ
গত সরকারের আমলে দায়ের করা সাত হাজার ১৮৪টি রাজনৈতিক হয়রানিমূলক মামলা প্রত্যাহার করতে আইন মন্ত্রণালয় সুপারিশ করেছে বলে জানিয়েছেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল।
রবিবার (১৩ এপ্রিল) সচিবালয়ে আইন মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে সমসাময়িক বিষয় নিয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল।
তিনি বলেন, ‘অনেক সময় এমন মামলা আসে, যেটা রাজনৈতিক হয়রানিমূলক মামলা না। এ বিষয় আমাদের অফিসাররা খুব আন্তরিকতার সাথে কাজ করছে।’
এ সময় মডেল মেঘনাকে আটকের বিষয়ে জানতে চাইলে উপদেষ্টা বলেন, মেঘনার বিষয়টি তদন্ত করা হচ্ছে । তদন্ত শেষে যাচাই-বাছাই করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
তাকে গ্রেপ্তারের বিষয়ে জানতে চাওয়া হলে উপদেষ্টা জানান, মেঘনাকে গ্রেপ্তারের প্রক্রিয়া এখনও ঠিক হয়নি।
এ সময় বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ চুরির ঘটনায়ও কথা বলেন তিনি। শেখ হাসিনা সরকার এ বিষয়ে তদন্তে গড়িমসি করেছেন বলে অভিযোগ করেন তিনি।
আরও পড়ুন: মডেল মেঘনাকে গ্রেপ্তারের প্রক্রিয়া ঠিক হয়নি: আইন উপদেষ্টা
আসিফ নজরুল বলেন, ‘বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে যে বিপুল পরিমান টাকা লুট করা হয়েছে সেটি নিয়ে একটি পর্যালোচনা কমিটি গঠন করা হয়েছে ৷ কমিটিতে আমি প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছি। কমিটিতে গভর্ণরসহে আরও অনেকেই রয়েছে।’
তিনি জানান, ব্যাংক থেকে ২ বিলিয়ন ডলার লুট করার পরিকল্পনা ছিল হ্যাকারদের। সেটি হলে দুর্ভিক্ষে পড়ত বাংলাদেশ।
এ বিষয়ে সিআইডির তদন্তে বাংলাদেশ ব্যাংকের যেসব কর্মকর্তারা এ ঘটনায় জড়িত ছিল তাদের কমিটি থেকে বাদ দিতে স্পষ্ট নির্দেশনা দেওয়া হয়েছিল।
এছাড়া এ ঘটনায় সিআইডির প্রাথমিক তদন্তে যাদের সংশ্লিষ্টতার তথ্য পাওয়া গেছে তাদের বিরুদ্ধে পরবর্তী ব্যবস্থা নিতে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে বলে জানান তিনি।
২৩৫ দিন আগে
ভিসা নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার ও আরও কর্মী নিতে আমিরাতের প্রতি ড. ইউনূসের আহ্বান
বাংলাদেশি নাগরিকদের ওপর থেকে ভিসা নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার এবং আরও বাংলাদেশি কর্মী নিতে সংযুক্ত আরব আমিরাতের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
দুবাইয়ে দুদিনব্যাপী ওয়ার্ল্ড গভর্নমেন্টস সামিটে অংশগ্রহণের পাশাপাশি দেশটির বেশ কয়েকজন মন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠককালে তিনি এ আহ্বান জানান।
বৈঠকগুলোতে পারস্পরিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয়, বাণিজ্য ও ব্যবসার সম্প্রসারণ, চট্টগ্রাম বন্দরে আমিরাতি বিনিয়োগ পরিকল্পনা এবং ক্রীড়া ও শিক্ষা খাতে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক জোরদার করার উদ্যোগ নিয়ে আলোচনা হয় বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার উপ-প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার।
তিনি জানান, আমিরাতি কোম্পানিগুলোকে তাদের কারখানা বাংলাদেশে স্থানান্তরের আমন্ত্রণ জানান প্রধান উপদেষ্টা। সংযুক্ত আরব আমিরাতের বাণিজ্যমন্ত্রী থানি বিন আহমেদ আল জেয়ৌদি এ বিষয়ে একটি প্রস্তাব উত্থাপন করলে ড. ইউনূস আমিরাতি ব্যবসার জন্য একটি বিশেষ শিল্পপার্ক স্থাপনের বিষয়ে নীতিগত সম্মতি দেন।
অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান আমিরাতের বাণিজ্যমন্ত্রীকে বলেন, সংযুক্ত আরব আমিরাতের কোম্পানিগুলো বাংলাদেশকে একটি ‘হালাল পণ্য উৎপাদন কেন্দ্র’ হিসেবে গড়ে তুলতে পারে, যেখানে কম খরচে শ্রমসুবিধা পাওয়া যাবে।
এরপর আগামী কয়েক মাসের মধ্যে একটি উচ্চ পর্যায়ের বাণিজ্য ও বিনিয়োগ প্রতিনিধিদল নিয়ে বাংলাদেশ সফর করতে চান বলে প্রধান উপদেষ্টাকে জানান আমিরাতের বাণিজ্যমন্ত্রী।
প্রধান উপদেষ্টার এ সফরে তার সঙ্গে ছিলেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন, প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ দূত লুৎফে সিদ্দিকী ও জ্যেষ্ঠ সচিব লামিয়া মোরশেদ।
ওয়ার্ল্ড গভর্নমেন্টস সামিটে অংশগ্রহণ শেষে বাংলাদেশের উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ইউনূস।
শুক্রবার দুবাই বিমানবন্দরে তাকে বিদায় জানান সংযুক্ত আরব আমিরাতের ক্রীড়ামন্ত্রী ড. আহমদ বেলহৌল আল ফালাসি।
২৯৩ দিন আগে
সাড়ে ১৬ হাজার গায়েবি মামলা প্রত্যাহার হচ্ছে: আইন উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে হওয়া ১৬ হাজার ৪২৯টি গায়েবি মামলা প্রত্যাহার করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল। মঙ্গলবার (১১ ফেব্রুয়ারি) সচিবালয়ে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে তিনি এ তথ্য জানান।
উপদেষ্টা বলেন, ‘এরমধ্যে এক হাজার ২১৪টি মামলা আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে প্রত্যাহার করা হবে।’
‘১৬ হাজার ৪২৯টি মামলার তালিকা করা হয়েছে। তালিকার পর প্রতিটি মামলার রেকর্ড ঘেঁটে আমাদেরকে দেখতে হয়, এটা জেনুইনলি রাজনৈতিক হয়রানিমূলক গায়েবি মামলা কিনা; নাকি এটা কোনোরকম অনিয়ম বা কারচুপি করে ব্যক্তির বিরুদ্ধে ব্যক্তির মামলা ঢুকিয়ে দেওয়া হয়েছে।’
আরও পড়ুন: ঢাবি-সাত কলেজের শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ অনাকাঙ্ক্ষিত: আইন উপদেষ্টা
‘ব্যক্তির বিরুদ্ধে ব্যক্তির হত্যা মামলাতো প্রত্যাহার করতে পারি না। প্রতিটা কেস রেকর্ড দেখে-দেখে নিশ্চিত হতে হচ্ছে। এ প্রক্রিয়ায় ১৬ হাজার ৪২৯টি গায়েবি মামলার মধ্যে এক হাজার ২১৪টি মামলা আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে প্রত্যাহার করা হবে। আর এক হাজার ২১৪টি মামলার মধ্যে ৫৩টি মামলা প্রত্যাহার সংক্রান্ত গেজেট আজ-কালকের মধ্যেই প্রকাশ করা হবে,’ বলেন তিনি।
মামলা প্রত্যাহারে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সহযোগিতা করেছে জানিয়ে আইন উপদেষ্টা বলেন, অনেক ক্ষেত্রে আমরা ওনাদের সঙ্গে একসঙ্গে কাজ করছি।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, গায়েবি মামলা হচ্ছে আওয়ামী লীগ আমলে নিপীড়নের উদ্দেশ্যে দায়ের করা মামলা।
ফেব্রুয়ারির মধ্যে প্রত্যাহার হচ্ছে সাইবার সিকিউরিটি সংক্রান্ত সব মামলা
বিগত সরকারের আমলে কথা বলা বা লেখালেখির কারণে (স্পিচ অফেন্স) ৩৯৬টি মামলা করা হয়েছে জানিয়ে উপদেষ্টা বলেন, ‘আইন মন্ত্রণালয় পাবলিক পসিকিউটরদের মাধ্যমে এরইমধ্যে ৩৩২টি মামলা প্রত্যাহার করেছে। ৬১টি মামলা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত করা হয়েছে। এটাও আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে শেষ হয়ে যাবে। ফেব্রুয়ারি মাস যখন শেষ হবে, তখন স্পিস অফেন্স সংক্রান্ত আর কোনো মামলা সাইবার সিকিউরিটি আদালতে থাকবে না।’
তিনি বলেন, ‘তবে তিনটি মামলা আমরা প্রত্যাহার করতে পারবো না। কারণ উচ্চ আদালতের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী সেগুলো স্থগিত রয়েছে।’
পাওয়ার অব এটর্নি বিধিমালা সংশোধন
আসিফ নজরুল বলেন, ‘২০১৫ সালের পাওয়ার অব এটর্নি বিধিমালা নিয়ে প্রবাসীরা প্রচুর অভিযোগ করত। এই বিধিমালা অনুযায়ী কেউ যদি পাওয়ার দিতে চাইতো; তবে তার পাসপোর্ট থাকতে হতো, বাংলাদেশের দূতাবাসে গিয়ে তাকে পাসপোর্ট জমা দিতে হতো। প্রবাসীদের সন্তানরা অনেকে বাংলাদেশি পাসপোর্ট নেন না। তাই তাদের পক্ষ থেকে পাওয়ার অফ এটর্নি হতে গেলে অনেক জটিলতা হতো।’
আরও পড়ুন: সাবেক সিইসি বিচারপতি আব্দুর রউফের মৃত্যুতে আইন উপদেষ্টার শোক
আইন উপদেষ্টা বলেন, ‘সংশ্লিষ্ট সকলের সঙ্গে কথা বলে আমরা এই বিধিমালার সংশোধন এনেছি। সংশোধন অনুযায়ী প্রবাসী বাংলাদেশিদের যদি বাংলাদেশি পাসপোর্ট না-ও থাকে, তাহলেও তারা তাদের পাওয়ার অব এটর্নি সম্পাদন করতে পারবেন। বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ব্যক্তির পাসপোর্টে নো ভিসা রিকোয়ার স্টিকার থাকলে, কিংবা তার জন্ম সনদ থাকলে কিংবা জাতীয় পরিচয়পত্র থাকলে তিনি বিদেশ থেকে পাওয়ার অব এটর্নি সম্পাদন করতে পারবেন। আমি মনে করি এটি আমাদের প্রবাসী বাংলাদেশিদের অনেকের ভোগান্তি লাঘবে বিরাট ভূমিকা রাখবে।’
আমলাতান্ত্রিক জটিলতার কারণে মামলা ও তদন্তের গতি যাতে ধীর না হয় এজন্য আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবুনাল সংশোধন করে অধ্যাদেশ জারি করা হয়েছে বলেও জানিয়েছেন আইন উপদেষ্টা।
২৯৬ দিন আগে
গাজীপুরে হামলার ঘটনায় ওসি প্রত্যাহার, ক্ষমা চাইলেন পুলিশ কমিশনার
গাজীপুরের ভাওয়াল রাজবাড়ী এলাকায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের লক্ষ্য করে গুলির ঘটনায় দায়িত্বে অবহেলার অভিযোগে সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে (ওসি) প্রত্যাহারের ঘোষণা দিয়েছেন গাজীপুর মহানগর পুলিশ (জিএমপি) কমিশনার ড. মো. নাজমুল করিম খান। একই সঙ্গে ক্ষমাও চেয়েছেন তিনি।
শনিবার (৮ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে গাজীপুর জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সামনে রাজবাড়ী সড়কে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বিক্ষোভ কর্মসূচিতে গিয়ে ক্ষমা চান এই পুলিশ কর্মকর্তা।
তিনি বলেন, ‘গতকাল (শুক্রবার) রাতে যে ঘটনাটি ঘটেছে, তাতে পুলিশ বাহিনীর পক্ষ থেকে আমি ক্ষমা চাচ্ছি, একই সঙ্গে ব্যর্থতা স্বীকার করছি।’
‘হামলাকারী কাউকে ছাড়া হবে না, প্রতিটি হামলার জবাব দেওয়া হবে। এছাড়া যেসব পুলিশ সদস্য রেসপন্স করতে দেরি করেছেন, তাদের প্রত্যেকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আমি শুনেছি, আমার ওসি দুই ঘণ্টা পর আপনাদের ডাকে সাড়া দিয়েছেন। আমি এখানে দাঁড়িয়ে বললাম, তাকে সাসপেন্ড (বরখাস্ত) করব। আমি বলতে চাই, যারা এই ফ্যাসিবাদের সঙ্গে আঁতাত করেছে, তাদের পুলিশে চাকরি করতে দেওয়া যাবে না।’
পুলিশ কমিশনার বলেন, “গত ১৭ বছর ধরে যারা অত্যাচার করেছে, দেশের ওপর জুলুম করেছে, তারা আবার মাথাচাড়া দিচ্ছে। কিন্তু তাদের কোনো মাথাচাড়া বরদাশত করা হবে না। ইতোমধ্যে ১৬ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আজ রাতে চিরুনি অভিযান চালানো হবে। ঘটনায় জড়িত সবাইকে আইনের আওতায় আনা হবে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। ফ্যাসিবাদ দমনে ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট’ পরিচালনা করা হবে।”
আরও পড়ুন: আজ থেকে গাজীপুরসহ সারা দেশে ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট’ শুরু
২৯৯ দিন আগে