������������������
স্বর্ণের ভরিতে কমল ১৭৫০ টাকা, রবিবার থেকে কার্যকর
সর্বশেষ দাম পরিবর্তনের মাত্র দুই দিনের ব্যবধানে শনিবার স্বর্ণের দাম আবারও কমানোর ঘোষণা দিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস)।
এর আগে, বাজুস সর্বশেষ ২৭ সেপ্টেম্বর স্বর্ণের দাম নির্ধারণ করেছিল, যা গত বৃহস্পতিবার থেকে কার্যকর করা হয়।
আগামীকাল রবিবার (১ অক্টোবর) থেকে স্বর্ণের নতুন দাম কার্যকর হবে। ভালো মানের ২২ ক্যারেট স্বর্ণের দাম প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) ১৭৫০ টাকা কমে ৯৮ হাজার ২১১ টাকা হয়েছে। শনিবার পর্যন্ত প্রতি ভরি ২২ ক্যারেট স্বর্ণ ছিল ৯৯৯৬০ টাকা।
আরও পড়ুন: স্বর্ণের দাম বেড়ে ৭৮ হাজার ২৬৫ টাকা
শনিবার (৩০ সেপ্টেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে বাজুসের মূল্য নির্ধারণ ও মূল্য মনিটরিং স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান এম এ হান্নান আজাদ এ তথ্য জানান।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে স্বর্ণের দাম কমেছে। সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করেছে বাজুস।
২১ ক্যারেটের সলিড স্বর্ণের দাম ভরি প্রতি ৯৩ হাজার ৭৭৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ৮০ হাজার ৩৬৫ টাকা এবং সনাতন স্বর্ণের দাম ৬৬ হাজার ৯৫১ টাকা।
আজ পর্যন্ত ২১ ক্যারেটের সলিড স্বর্ণের দাম ভরি প্রতি ৯৫ হাজার ৪১২ টাকা, ১৮ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম ৮১ হাজার ৭৬৫ টাকা এবং সনাতন স্বর্ণের দাম ৬৮ হাজার ১১৮ টাকায় বিক্রি হয়েছে।
স্বর্ণের দাম বাড়লেও অপরিবর্তিত রয়েছে রূপার দাম। ক্যাটাগরি অনুযায়ী, বর্তমানে ২২ ক্যারেটের রূপার দাম ১ হাজার ৭১৫ টাকা, ২১ ক্যারেটের দাম ১ হাজার ৬৩৩ টাকা, ১৮ ক্যারেটের দাম ১ হাজার ৪০০ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির রূপার দাম ১ হাজার ৫০ টাকা।
আরও পড়ুন: স্বর্ণের দাম ভরিপ্রতি লাখ টাকা ছুঁইছুঁই
এমএফএস’র ২১৭২৫ অ্যাকাউন্ট স্থগিত করেছে বিএফআইইউ
অনলাইন জুয়া ও হুন্ডিতে জড়িত থাকার অভিযোগে বিভিন্ন মোবাইল অর্থনীতি পরিষেবার (এমএফএস) ২১ হাজার ৭২৫টি অ্যাকাউন্ট স্থগিত করেছে বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ)।
বুধবার (২৭ সেপ্টেম্বর) বিএফআইইউর উপপ্রধান কর্মকর্তা এএফএম শাহিনুল ইসলাম সাংবাদিকদের এই তথ্য জানান।
তিনি বলেন, অ্যাকাউন্টগুলোর বেশিরভাগই বিকাশ, নগদ ও রকেটের। এমএফএস অপারেটরদের ভবিষ্যতে এই ধরনের লেনদেনে জড়িত না হওয়ার জন্য সতর্ক করা হয়েছে বলেও জানান তিনি।
আরও পড়ুন: ই-অরেঞ্জের অস্বাভাবিক লেনদেনের প্রমাণ পেয়েছে বিএফআইইউ
বিএফআইইউ চলতি বছরের ৯ মাসে ৩৭১টি অনলাইন জুয়া ও বাজি লেনদেন, অনলাইন ফরেক্স ট্রেডিং সম্পর্কিত ৯১টি লেনদেন এবং ক্রিপ্টোকারেন্সি সম্পর্কিত ৪১৩টি লেনদেন থেকে তথ্য সংগ্রহ করেছে। এসব তথ্য বিশ্লেষণ করে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কাছে পাঠানো হচ্ছে।
এ ছাড়াও, ৮১৪টি ওয়েবসাইট, ১৫৯টি অ্যাপ ও ৪৪২টি সোশ্যাল মিডিয়া পেজ এবং অবৈধ হুন্ডি, গেমিং ও বাজি সম্পর্কিত লিঙ্কগুলোর একটি তালিকা করে তাদের বিরুদ্ধে তদন্ত ও ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য আইন প্রয়োগকারী সংস্থার কাছে পাঠিয়েছে বিএফআইইউ।
সংস্থাটি ২১টি মানি চেঞ্জারের বিবরণ এবং তাদের ৩৯টি ব্যাংক অ্যাকাউন্টের তথ্য পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগে (সিআইডি) পাঠিয়েছে।
মঙ্গলবার মতিঝিলে বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর অ্যান্টি-মানি লন্ডারিং কমপ্লায়েন্স কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠকে এসব তথ্য তুলে ধরেন বিএফআইইউ।
আরও পড়ুন: ১৫ জনের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট স্থগিত করল বিএফআইইউ
বিএফআইইউর প্রধান মাসুদ বিশ্বাসের সভাপতিত্বে সভায় উপপ্রধান কর্মকর্তা এএফএম শাহিনুল ইসলাম, বিএফআইইউর পরিচালক, সব বাণিজ্যিক ব্যাংকের চিফ অব মানি লন্ডারিং এনফোর্সমেন্ট অফিসাররা উপস্থিত ছিলেন।
বিএফআইইউ’র প্রধান মাসুদ বিশ্বাস বলেন, অপরাধী ও অর্থ পাচারকারীরা যেন ব্যাংকিং ব্যবস্থা ব্যবহার করে কোনো অপরাধ করতে না পারে সে বিষয়ে সচেতন থাকতে হবে।
আরও পড়ুন: বিএফআইইউ-এর কার্যক্রম সম্পর্কে সংসদে অর্থমন্ত্রীর ব্রিফিং
বাণিজ্যিক সম্পর্ক জোরদারে সরকারের সহযোগিতা চায় বিটিসিসিআই
থাইল্যান্ড থেকে বাংলাদেশে সম্ভাবনাময় শিল্প স্থানান্তরে সরকারের সহযোগিতা চেয়ে শিল্প মন্ত্রণালয়ে বেশ কয়েকটি প্রস্তাব দিয়েছে বাংলাদেশ-থাই চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (বিটিসিসিআই)।
দ্বিপক্ষীয় অর্থনৈতিক সহযোগিতা জোরদার এবং অন্যান্য দেশে বাংলাদেশের লাভজনক খাতগুলোকে উন্নীত করতে শুল্ক বাধা অপসারণের দাবি জানিয়েছে বিটিসিসিআই।
মঙ্গলবার শিল্প ভবনে শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূনের সঙ্গে বিটিসিসিআই সভাপতি শামস মাহমুদের সৌজন্য সাক্ষাতে এসব প্রস্তাব দেওয়া হয়।
শামস মাহমুদ বলেন, বাংলাদেশ ও থাইল্যান্ড সময়ের পরীক্ষিত বন্ধু। বিটিসিসিআই ২০০৩ সালে প্রতিষ্ঠার পর থেকে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে।
বিটিসিসিআই সভাপতি বাংলাদেশ ও থাইল্যান্ডের মধ্যে আরও যৌথ উদ্যোগ প্রতিষ্ঠার ওপর গুরুত্বারোপ করেন এবং শিল্পমন্ত্রীকে সহায়তা ও উদ্যোগ গ্রহণের অনুরোধ জানান।
আরও পড়ুন: ভিসা নীতির কারণে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্কে ভাঙন ধরবে না: সালমান এফ রহমান
তিনি বলেন, ইটালিয়ান-থাই ডেভেলপমেন্ট কোম্পানি লিমিটেড, সিপি বাংলাদেশ লিমিটেড এবং সিয়াম সিটি সিমেন্ট লিমিটেডের মতো বাংলাদেশের কয়েকটি বড় কোম্পানির বিনিয়োগ বাংলাদেশকে বিনিয়োগ গন্তব্য হিসেবে বিবেচনা করতে থাইল্যান্ডের আগ্রহ প্রমাণ করে।
তিনি আরও উল্লেখ করেন, পাট, চামড়া, কৃষি, হালকা প্রকৌশল প্রভৃতি খাত ছাড়াও বাংলাদেশ থাই বিনিয়োগ আকৃষ্ট করতে ওষুধ, তৈরি পোশাক, পর্যটন ও আতিথেয়তা ব্যবস্থাপনা, হিমায়িত খাবার, মৎস্য, অবকাঠামো, শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের দিকেও নজর দিতে পারেন।
বিটিসিসিআইকে তাদের অবদানের জন্য ধন্যবাদ জানান এবং বাংলাদেশ ও থাইল্যান্ডের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক জোরদারে সর্বাত্মক সহযোগিতার আশ্বাস দেন শিল্পমন্ত্রী।
তিনি বলেন, থাইল্যান্ডও বাংলাদেশের অবকাঠামোখাতে বিনিয়োগ করে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে।
বিটিসিসিআই'র জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি ও এফবিসিসিআই'র সহসভাপতি মো. মুনির হোসেন বাংলাদেশ ও থাইল্যান্ডের মধ্যে ইতোমধ্যে প্রতিষ্ঠিত সুসম্পর্ক জোরদারের ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
আরও পড়ুন: রাশিয়ান মুদ্রায় বাণিজ্যের অনুমতিপ্রাপ্তদের তালিকায় বাংলাদেশ: রুশ দূতাবাস
বাংলাদেশের সঙ্গে ব্যবসা-বাণিজ্য বাড়াতে চায় চেক প্রজাতন্ত্র
মার্কিন ভিসা নিষেধাজ্ঞা পোশাক রপ্তানিতে প্রভাব ফেলবে না: বিজিএমইএ
বাংলাদেশ গার্মেন্টস ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিজিএমইএ) মঙ্গলবার বলেছে, যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা বিধিনিষেধ দেশে পোশাক পণ্য রপ্তানি ব্যাহত করবে না, বরং পশ্চিমের আর্থিক সংকটের কারণে হ্রাস পেতে পারে।
মঙ্গলবার বিজিএমইএ’র সভাপতি ফারুক হাসান রাজধানীর উত্তরায় বিজিএমইএ কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ‘আমরা নিয়মিত আপনাদের সঙ্গে সর্বশেষ শিল্প পরিসংখ্যান ভাগ করছি। আপনারা নিশ্চয়ই লক্ষ্য করেছেন, চলতি বছরের প্রথম ৭ মাসে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের সামগ্রিক পোশাক আমদানি আশঙ্কাজনক হারে কমেছে।’
যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের পোশাক পণ্যের একক বৃহত্তম আমদানিকারক।
ফারুক বলেন, এই সময়ের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের সামগ্রিক বৈশ্বিক পোশাক আমদানি মূল্যের দিক থেকে ২২ দশমিক ২৮ শতাংশ এবং বাংলাদেশ থেকে তাদের আমদানি প্রায় ২০ শতাংশ হ্রাস পেয়েছে।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশ জুলাইয়ে আরএমজি রপ্তানি করে ৩.৯৫ বিলিয়ন ডলার আয় করেছে: বিজিএমইএ
তিনি বলেন, অন্যদিকে পরিমাণের দিক থেকে যুক্তরাষ্ট্রের বৈশ্বিক আমদানি ২৮ শতাংশ এবং বাংলাদেশ থেকে আমদানির পরিমাণ ২৯ শতাংশ কমেছে।
তিনি আরও বলেন, এর অর্থ, পরিমাণের দিক থেকে গত ৭ মাসে বাংলাদেশ থেকে যুক্তরাষ্ট্রের আমদানি এক-তৃতীয়াংশ হ্রাস পেয়েছে।
ফারুক বলেন, এদিকে ইউরোপ থেকে বৈশ্বিক আমদানি কমেছে ৭ দশমিক ৫ শতাংশ এবং বাংলাদেশ থেকে কমেছে প্রায় ১২ শতাংশ। এছাড়া রপ্তানিকারক দেশগুলো থেকে ইউরোপীয় ইউনিয়নের আমদানি কমেছে প্রায় ১৩ শতাংশ এবং বাংলাদেশ থেকে আমদানি কমেছে ১৪ দশমিক ৫০ শতাংশ।
তিনি বলেন, ‘আমাদের দুটি প্রধান বাজার উত্তর আমেরিকা ও ইউরোপে মোট রপ্তানির প্রায় ৮০ শতাংশ হয়ে থাকে। আর কোনো কারণে এই দুই বাজারে অস্থিতিশীলতা দেখা দিলে তা আমাদের শিল্পের ওপর বিরূপ প্রভাব ফেলবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘এই দুর্বলতা কাটিয়ে উঠতে আমরা সর্বদা বাজার সম্প্রসারণ এবং নতুন বাজার তৈরির দিকে মনোনিবেশ করেছি। আমরা ২০১০ সাল থেকে ধারাবাহিকভাবে এটি করে আসছি। সম্প্রতি আমরা অস্ট্রেলিয়ায় দিনব্যাপী বাংলাদেশ অ্যাপারেল সামিটের আয়োজন করেছি। সেখানে আমরা আমাদের শিল্পের সামগ্রিক অগ্রগতি তুলে ধরেছি।’
বিজিএমইএ অস্ট্রেলিয়ায় রপ্তানিতে নতুন গতি আশা করছে।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশ-ইরাক বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্প্রসারণে আশাবাদী বিজিএমইএ সভাপতি
তিনি বলেন, বিজিএমইএ দক্ষিণ কোরিয়া, জাপান, চীন, ভারত, সৌদি আরব এমনকি ইরাকের মতো আরও অনেক অপ্রচলিত বাজারের সঙ্গে কাজ করছে। নতুন বাজারে রপ্তানির প্রবৃদ্ধি এই গুরুত্বপূর্ণ সময়ে বাংলাদেশকে সাহায্য করবে
সংবাদ সম্মেলনে বিজিএমইএ আরও জানায়, সম্প্রতি বাংলাদেশের গণমাধ্যমে ১০টি কোম্পানি ৩০০ কোটি টাকা পাচার করেছে বলে যে খবর প্রকাশিত হয়েছে তা সত্য নয়।
১০টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৪টি বিজিএমইএ’র সদস্য, দু’টি বাংলাদেশ নিটওয়্যার ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিকেএমইএ) সদস্য এবং ৪টি তাদের কোনোটির সঙ্গেই সম্পৃক্ত নয়।
এতে বলা হয়েছে, তৈরি পোশাক রপ্তানির নামে ঢাকা ও গাজীপুরের ১০ রপ্তানিকারকের বিরুদ্ধে ৩ কোটি ৫৩ লাখ ৬৬ হাজার ৯১৮ মার্কিন ডলারের অভিযোগ উঠেছে।
দেশটির গণমাধ্যমও এ বিষয়ে খবর ছড়িয়েছে। এরপর শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তর প্রাথমিকভাবে বিষয়টি নিশ্চিত করে।
ফারুক বলেন, ‘এই তথ্য মিথ্যা ও বানোয়াট।’
পোশাক কারখানাগুলোর অর্থ পাচারের অভিযোগ তদন্তে সরকারকে আলাদা টাস্কফোর্স গঠনের দাবি জানান তিনি।
বিজিএমইএ নেতৃবৃন্দ বলেন, পাশ্চাত্যে মুদ্রাস্ফীতির চাপের কারণে গার্মেন্টস পণ্যের খুচরা বিক্রয় কমে যাওয়ায় দেশের রপ্তানি মারাত্মকভাবে প্রভাবিত হওয়ায় রপ্তানি হ্রাসের দায় তারা নিয়েছেন।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন বিজিএমইএর জ্যেষ্ঠ সহ-সভাপতি এসএম মান্নান কচি, সহ-সভাপতি শহীদুল্লাহ আজিম, সংগঠনের সাবেক সভাপতি আব্দুস সালাম মুর্শেদী ও শফিউল ইসলাম মহিউদ্দিনসহ অন্যান্য কারখানা মালিকরা।
আরও পড়ুন: নতুন ডিসিটিএস স্কিম যুক্তরাজ্যের সঙ্গে শক্তিশালী বাণিজ্য ও বিনিয়োগ অংশীদারিত্ব তৈরি করতে পারে: বিজিএমইএ সভাপতি
ভিসা নীতির কারণে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্কে ভাঙন ধরবে না: সালমান এফ রহমান
প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান বলেছেন, বাংলাদেশের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা নীতি দুই দেশের বাণিজ্যিক সম্পর্কে ভাঙন করবে না।
শনিবার রাজধানীর একটি হোটেলে আয়োজিত আইসিইউআরপি সম্মেলনে যোগদান শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।
সালমান বলেন, বাংলাদেশের তৈরি পোশাক শিল্পের জন্য সবচেয়ে বিখ্যাত বাজার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। দেশটির বাজারে সাড়ে ১৫ শতাংশ প্রতিযোগিতামূলক কর দিয়ে প্রবেশ করে বাংলাদেশি পণ্য। ওই বাজারে বাংলাদেশ কোনো বাড়তি সুবিধা পাচ্ছে না বলে জানান তিনি।
আরও পড়ুন: বিএনপি নেতারাই ভিসানীতিতে ফেঁসে গেছেন: খাদ্যমন্ত্রী
এক প্রশ্নের জবাবে তিনি স্পষ্ট করে বলেন, ইউরোপের অন্যান্য অঞ্চলের মতো যুক্তরাষ্ট্র জিএসপির মতো কোনো বিশেষ বাণিজ্য সুবিধা বাংলাদেশকে দেয় না।
নির্বাচনী প্রক্রিয়ায় সম্ভাব্য প্রতিবন্ধকতা মোকাবিলায় মার্কিন ভিসা নীতিকে স্বাগত জানিয়েছেন সালমান।তিনি বলেন, এই নীতির লক্ষ্য কেবল বাধাই নয়, নির্বাচনের সময় সহিংসতার ঘটনাও পর্যবেক্ষণ করা।
আরও পড়ুন: বিএনপির ওপর মার্কিন ভিসানীতি প্রয়োগ করা উচিত: ওবায়দুল কাদের
৪.৫ মিলিয়ন সুদসহ ২০০ মিলিয়ন ডলার ঋণ বাংলাদেশকে পরিশোধ করেছে শ্রীলঙ্কা
দুই বছর আগে মুদ্রা বিনিময় চুক্তির মাধ্যমে বাংলাদেশের কাছ থেকে নেওয়া ২০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার ঋণের পুরোটাই পরিশোধ করেছে শ্রীলংকা।
বাংলাদেশ ব্যাংকের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ইউএনবিকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, শেষ কিস্তিতে শ্রীলঙ্কা বৃহস্পতিবার রাতে প্রায় ৫০ মিলিয়ন ডলার এবং ঋণের সুদ ৪ দশমিক ৫ মিলিয়ন ডলার পরিশোধ করেছে।
আরও পড়ুন: ভবিষ্যতে ব্যাংক ঋণের সুদ বাড়বে: সালমান এফ রহমান
২০২১ সালের মে মাসে এক বছরের জন্য এই ঋণ নেয় শ্রীলঙ্কা। তবে অভ্যন্তরীণ অর্থনৈতিক সংকটের কারণে দেশটি ঋণ পরিশোধে ব্যর্থ হয় এবং শ্রীলঙ্কা সরকার নিজেকে দেউলিয়া ঘোষণা করে। এ কারণে দেশটি বেশ কয়েকবার ঋণ পরিশোধের মেয়াদ বাড়িয়েছে।
এ বছর শ্রীলংকার অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়াতে শুরু করে এবং দেশটি ঋণ পরিশোধ করতে সক্ষম হয়।
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতে, গত ২০ আগস্ট প্রাথমিকভাবে ৫০ মিলিয়ন ডলার পরিশোধ করে শ্রীলঙ্কা। এরপর ৩১ আগস্ট তারা ১০০ মিলিয়ন ডলার ফেরত দেয়। অবশেষে বৃহস্পতিবার রাতে বাকি ৫০ মিলিয়ন ডলার ফেরত দেয় তারা। বাংলাদেশ থেকে নেওয়া ঋণ তিন কিস্তিতে পরিশোধ করেছে শ্রীলঙ্কা।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশের তিনটি বিশ্ববিদ্যালয়কে ১০০ মিলিয়ন ডলার ঋণ দিচ্ছে এডিবি
নগর পরিচালনা ও অবকাঠামো উন্নয়নে বাংলাদেশ ও ফ্রান্সের মধ্যে ১৮৪ ইউরোর ঋণ সহায়তা চুক্তি সই
ভারতে রপ্তানির উদ্দেশে বরিশাল ছেড়েছে ১৯ টন ইলিশের প্রথম চালান
সরকার মাছ রপ্তানির অনুমতি দেওয়ার পর বুধবার সন্ধ্যায় ১৯ টন ইলিশের প্রথম চালান ভারতের উদ্দেশ্যে বরিশাল ছেড়ে গেছে।
আগের দিন, বাণিজ্য মন্ত্রণালয় হিন্দু সম্প্রদায়ের বৃহত্তম ধর্মীয় উৎসব দুর্গাপূজা উপলক্ষে ভারতে ৩ হাজার ৯৫০ টন ইলিশ রপ্তানির অনুমতি দেয়।
সরকারি সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ৭৯ রপ্তানিকারককে ইলিশ রপ্তানির অনুমতি দেওয়া হয়। আগামী ৩০ অক্টোবরের মধ্যে রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রত্যেকে ৫০ টন ইলিশ রপ্তানি করতে পারবে।
বরিশাল থেকে পাঁচ রপ্তানিকারক-মাহিমা এন্টারপ্রাইজ, তানিশা এন্টারপ্রাইজ, মাসফি এন্টারপ্রাইজ, এআর এন্টারপ্রাইজ এবং সি গোল্ডকে ৫০ টন ইলিশ রপ্তানির অনুমতি দেওয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন: ভারতে ইলিশ রপ্তানি: চলতি বছর এক কোটি ৩৬ লাখ ডলার আয় বাংলাদেশের
বরিশাল মৎস্য আড়তদার অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক, মহিমা এন্টারপ্রাইজের মালিক নিরব হোসেন টুটুল জানিয়েছেন, এই পদক্ষেপের অংশ হিসাবে মহিমা এবং তানিশা এন্টারপ্রাইজ বুধবার বরিশাল শহরের তাদের গুদাম থেকে যৌথভাবে ভারতে ১৯টন ইলিশ রপ্তানি করেছে।
তিনি জানান, বৃহস্পতিবার সকালে ইলিশের প্রথম চালান যশোরের বেনাপোল স্থলবন্দর দিয়ে ভারতে পৌঁছাবে।
সরকারিভাবে ইলিশ রপ্তানির উদ্যোগের প্রশংসা করে মাছ ব্যবসায়ী জহির সিকদার বলেন, রপ্তানির অনুমতি পেলে জাতীয় মাছের চোরাচালান কমবে এবং স্থানীয় বাজারে মাছের প্রাপ্যতাও বাড়বে।
তিনি বলেন, মনিটরিংয়ের অভাবে নিয়মিত যশোর, সাতক্ষীরা ও আগরতলা দিয়ে প্রচুর মাছ ভারতে পাচার হয়।
আরও পড়ুন: দুর্গা পূজার আগে ভারতে ৩ ৯৫০ টন ইলিশ রপ্তানির অনুমোদন
বঙ্গবন্ধু শিল্প নগরে ১৪ লাখ কর্মসংস্থান হবে: মুখ্য সচিব
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব শিল্প নগরে (বিএসএমএসএন) ১৪ লাখ মানুষের প্রত্যক্ষ কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের মুখ্য সচিব মো. তোফাজ্জেল হোসেন মিয়া।
তিনি বলেন, বিএসএমএসএন চট্টগ্রাম ও বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক খাতে বৈপ্লবিক পরিবর্তন আনবে।
বুধবার (২০ সেপ্টেম্বর) প্রকল্প পরিদর্শনে গিয়ে বিএসএমএসএন-এ সরকারি সংস্থা ও বেসরকারি খাতের উদ্যোক্তাদের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন মুখ্য সচিব।
চট্টগ্রামের মিরসরাই, সীতাকুণ্ড ও ফেনী জেলার সোনাগাজী উপজেলায় ৩ হাজার ৪০০ একর জমির ওপর নির্মিত হচ্ছে বিএসএমএসএন।
পাঁচটি কোম্পানি ইতোমধ্যে উৎপাদন শুরু করেছে এবং আরও তিনটি কোম্পানি শিগগিরই উৎপাদনে যাওয়ার অপেক্ষায় রয়েছে।
শিল্পনগরী পরিদর্শন শেষে তোফাজ্জল বলেন, উন্নয়নের কাজ শেষ হলে পর্যায়ক্রমে আরও কারখানা নির্মাণ করা হবে এবং প্রায় ১৪ লাখ মানুষের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হবে।
তিনি আরও বলেন, ‘তাদের নিরাপত্তা, বাসস্থান, শিল্প-কারখানার নিরাপত্তা, বিনিয়োগকারীদের নিরাপত্তা, এই এলাকায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় আমাদের পুলিশি সহায়তা বাড়াতে হবে। একটি থানা তৈরি করা হবে। তাদের চলাচল এবং অবকাঠামো নিশ্চিত করতে হবে।’
আরও পড়ুন: ২০২২-২০২৩ অর্থবছরে শুল্ক অব্যাহতি বেড়েছে ১৭.৬৪ শতাংশ
তিনি বলেন, দেশ-বিদেশের প্রায় ১৫২টি কোম্পানি ইতোমধ্যে এই শিল্পনগরীতে (বিএসএমএসএন) বিনিয়োগ করেছে।
তিনি স্থানীয় জনগণের ত্যাগের কথা স্বীকার করে বলেন, ‘একসময় এখানে ১৩৯টি পরিবার ছিল। শিল্পায়নের কারণে তারা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। আমরা তাদের বাড়ি করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। তাদের কর্মসংস্থানেরও সুযোগ দেওয়া হবে।’
তোফাজ্জল পরিবেশগত উদ্বেগের বিষয়ে বলেন,‘আমরা উন্নয়ন ও পরিবেশ রক্ষা চাই। এখানে পরিবেশ অক্ষুণ্ন রেখে সব উন্নয়ন প্রকল্প করা হবে। একটি সেন্ট্রাল এফ্লুয়েন্ট ট্রিটমেন্ট প্ল্যান (সিইটিপি) থাকবে। যদি কারও নিজস্ব ইটিপি থাকে, তবে এটিকে আন্তর্জাতিক মান নিশ্চিত করতে হবে। অন্যথায়, তাদের সিইটিপি-তে আসতে হবে।’
বৈঠকে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষের (বেজা) চেয়ারম্যান ইউসুফ হারুন, চট্টগ্রামের বিভাগীয় কমিশনার মোহাম্মদ তোফায়েল ইসলাম, রেঞ্জ ডিআইজি নূর-ই আলম মিনা, জেলা প্রশাসক আবুল বাশার মোহাম্মদ ফখরুজ্জামান, জেলা পুলিশ সুপার একেএম শফিউল্লাহ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: ঝুঁকিপূর্ণ ৮৫৬টি পোশাক কারখানায় নজরদারির সুপারিশ সিপিডির
দুর্গা পূজার আগে ভারতে ৩৯৫০ টন ইলিশ রপ্তানির অনুমোদন
দুর্গাপূজা উপলক্ষে ভারতে ৩ হাজার ৯৫০ টন ইলিশ রপ্তানির অনুমতি দিয়েছে সরকার। বুধবার বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ৭৯ রপ্তানিকারককে ইলিশ রপ্তানির অনুমতি দিয়ে একটি প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
এতে বলা হয়, আগামী ৩০ অক্টোবরের মধ্যে অনুমোদিত একজন রপ্তানিকারক ৫০ টন ইলিশ রপ্তানি করতে পারবে।
তবে ইলিশ রপ্তানিতে ৮টি শর্ত দিয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। শর্তগুলোর মধ্যে রয়েছে, রপ্তানির অনুমতিপ্রাপ্ত পণ্যগুলোর একটি ম্যানুয়াল পরিদর্শন করবে শুল্ক কর্তৃপক্ষ, প্রতিটি চালান শেষ হওয়ার পরে সমস্ত রপ্তানি নথি অবশ্যই বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে পাঠাতে হবে, কেউ অনুমোদিত পরিমাণের বেশি রপ্তানি করতে পারবে না, অনুমতি কোনোভাবেই হস্তান্তরযোগ্য নয় এবং সাবকন্ট্রাক্টিংয়ের মাধ্যমে ইলিশ রপ্তানি করা যাবে না।
আরও পড়ুন: বাণিজ্যিকভাবে ইলিশ রপ্তানির পরিকল্পনা নেই: প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী
এর আগে দুর্গাপূজাকে সামনে রেখে ৫ হাজার টন ইলিশের চাহিদার কথা জানিয়েছেন পশ্চিমবঙ্গের ব্যবসায়ীরা।
চলতি বছরের ১ সেপ্টেম্বর কলকাতার মাছ আমদানিকারকদের সমিতি কলকাতায় বাংলাদেশ মিশনে এই আবেদন জমা দেয়। গত ৪ সেপ্টেম্বর আবেদনটি পায় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়।
আরও পড়ুন: ৫০৭ টাকা কেজি দরে ভারতে ইলিশ রপ্তানি শুরু
মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, গত বছর পূজা উৎসব উপলক্ষে ২ হাজার ৯০০ টন ইলিশ রপ্তানির অনুমতি দেওয়া হয়েছিল। তবে রপ্তানি করা হয়েছিল ১ হাজার ৩০০ টন ইলিশ।
আগের বছরগুলোতেও একই ঘটনা ঘটেছে। অনুমোদিত পরিমাণের চেয়ে ৩০ থেকে ৪০ শতাংশ কম ইলিশ রপ্তানি হয়েছে।
আরও পড়ুন: ভারতে ইলিশ রপ্তানি: চলতি বছর এক কোটি ৩৬ লাখ ডলার আয় বাংলাদেশের
বেশি দামে ডলার বিক্রি: ১০ ব্যাংকের কোষাগার প্রধানদের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ ব্যাংকের পদক্ষেপ কী?
নির্ধারিত মূল্যের চেয়ে বেশি দামে মার্কিন ডলার বিক্রির অভিযোগে ১০টি বাণিজ্যিক ব্যাংকের কোষাগার প্রধানদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিতে কাজ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
শাস্তির নির্দেশনাসহ অপরাধের কথা উল্লেখ করে এসব ব্যাংকে চিঠি পাঠিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
চিঠিতে বাংলাদেশ ব্যাংক বলেছে, কোষাগার প্রধান এ ধরনের অপরাধের দায় উপেক্ষা করতে পারেন না।
অর্থ ও ডলারের চাহিদা ও সরবরাহের বিষয় পরিচালনা করে ব্যাংকের কোষাগার বিভাগ। কিছু ব্যাংকে কোষাগার বিভাগের প্রধান হিসেবে উপব্যবস্থাপনা পরিচালক পদমর্যাদার একজন কর্মকর্তাও রয়েছেন।
আরও পড়ুন: বঙ্গবন্ধু হাইটেক সিটিতে ১০০ মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে সৌদি আরবের ডাটাভোল্ট
একাধিক সূত্র থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, সংশ্লিষ্ট ১০টি ব্যাংক হলো- মার্কেন্টাইল ব্যাংক, প্রিমিয়ার ব্যাংক, ব্র্যাক ব্যাংক, মধুমতি ব্যাংক, মিডল্যান্ড ব্যাংক, এক্সিম ব্যাংক, সোস্যাল ইসলামী ব্যাংক, আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক, শাহ্জালাল ইসলামী ব্যাংক ও ট্রাস্ট ব্যাংক।
এসব সূত্র জানায়, অভিযুক্ত ব্যাংকের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে।
একই অভিযোগের ভিত্তিতে গত বছরের আগস্টে দেশি-বিদেশি ছয়টি ব্যাংকের কোষাগার বিভাগের প্রধানদের অপসারণ করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। কিন্তু শেষ পর্যন্ত নিয়ন্ত্রক সংস্থা সেই সিদ্ধান্ত বহাল রাখতে পারেনি।
অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকার্স, বাংলাদেশের (এবিবি) চেয়ারম্যান ও ব্র্যাক ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সেলিম আর এফ হোসেন বলেন, এটি কেন্দ্রীয় ব্যাংক ও সংশ্লিষ্ট তফসিলি ব্যাংকের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক বিষয়। ‘এ ধরনের চিঠি নিয়মিত আসে। তাই এ বিষয়ে আমি সুনির্দিষ্ট কোনো মন্তব্য করতে চাই না।’
আরও পড়ুন: বেশি দামে ডলার বিক্রির জন্য ১৩ ব্যাংকের কাছে ব্যাখ্যা চেয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক