সংবিধানের পঞ্চম তফসিলে থাকা ভাষণের সাথে এ সংক্রান্ত সকল অডিও-ভিডিও পর্যালোচনা করে যাবতীয় ডকুমেন্টসসহ একটি প্রতিবেদন ৬ সপ্তাহের মধ্যে আদালতে দাখিল করতে বলা হয়েছে।
একইসাথে সংবিধানে বঙ্গবন্ধুর ভাষণ হুবহু অন্তর্ভুক্ত করতে কেন নির্দেশ দেয়া হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছে হাইকোর্ট।
চার সপ্তাহের মধ্যে আইন সচিব, তথ্য মন্ত্রণালয়ের সচিবসহ সরকারের সংশ্লিষ্টদের এ রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
এ সংক্রান্ত রিট আবেদনের প্রাথমিক শুনানি নিয়ে বিচারপতি তারিক উল হাকিম ও বিচারপতি মো. ইকবাল কবিরের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ রুলসহ এসব আদেশ দেন।
আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী সুবীর নন্দী দাস। অন্যদিকে রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম ও ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল অমিত দাস গুপ্ত।
এর আগে ৫ মার্চ হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী সুবীর নন্দী দাস এ রিট দায়ের করেন। রাজবাড়ীর রায়নগর গ্রামের কাশেদ আলীর পক্ষে তিনি এ রিট দায়ের করেন।
রিট আবেদনে সংবিধানে থাকা বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণের সাথে অডিও ভিডিওতে বঙ্গবন্ধুর দেয়া ভাষণের অনেক জায়গায় মিল নেই বলে উল্লেখ করা হয়।