���������������������-���������������������
বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘর পরিদর্শনে নেপালের উচ্চ পর্যায়ের সংসদীয় প্রতিনিধি দল
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘর পরিদর্শন করেছেন নেপালের একটি উচ্চ পর্যায়ের সংসদীয় প্রতিনিধি দল।
মঙ্গলবার (৩ অক্টোবর) তারা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
তারা বলেন, বঙ্গবন্ধুর মতো দূরদর্শী নেতা পেয়ে বাংলাদেশের জনগণ সৌভাগ্যবান।
আরও পড়ুন: নেপাল বাংলাদেশের জন্য পরিচ্ছন্ন জ্বালানির ভালো উৎস হতে পারে: এফবিসিসিআই
১১ সদস্যের প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দিচ্ছেন নেপাল পার্লামেন্টের কৃষি, সমবায় ও প্রাকৃতিক সম্পদ কমিটির চেয়ারপার্সন ড. আরজু রানা। সোমবার তারা ঢাকায় পৌঁছান।
কৃষি সংশ্লিষ্ট প্রকল্প দেখতে এবং কয়েকজন মন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করতে তারা বাংলাদেশ সফর করছেন।
প্রতিনিধি দলের সদস্যরা বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন এবং দর্শনার্থী বইয়ে সই করেন।
আরও পড়ুন: নেপালকে পায়রা বন্দর ব্যবহারের প্রস্তাব প্রধানমন্ত্রীর
নেপাল ও বাংলাদেশের মধ্যে জ্বালানি খাতে বিপুল সহযোগিতার সম্ভাবনা রয়েছে: কসমস ডায়ালগে নেপালের রাষ্ট্রদূত
মিয়ানমার থেকে দেশে ফিরলেন ২৯ বাংলাদেশি
মিয়ানমারের বিভিন্ন জেলে কারাভোগ শেষে মঙ্গলবার (৩ অক্টোবর) ২৯ জন বাংলাদেশি নাগরিক স্বদেশে ফিরে এসেছেন।
ইয়াঙ্গুনে অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাস বলেছে, বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) ও মিয়ানমারের বর্ডার গার্ড পুলিশের (বিজিপি) মধ্যে অনুষ্ঠিত ব্যাটালিয়ন কমান্ডার পর্যায়ের পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে টেকনাফ সীমান্ত দিয়ে তারা বাংলাদেশে ফেরত আসেন।
বাংলাদেশ দূতাবাস, ইয়াঙ্গুন ও বাংলাদেশ কনস্যুলেট, সিতওয়ের চলমান প্রচেষ্টার ফল হিসেবে দীর্ঘ ১৮ মাস পরে এমন প্রত্যাবাসন সম্ভব হয়েছে।
এর আগে ২০২২ সালের ২৩ মার্চ ৪১ জন বাংলাদেশি নাগরিকের প্রত্যাবাসন করা হয়েছিল। প্রত্যাবাসিতদের মধ্যে ২৩ জন কক্সবাজার, ৪ জন বান্দরবান এবং ২ জন রাঙ্গামাটি জেলার অধিবাসী।
সীমান্ত পথে মিয়ানমারে অবৈধ অনুপ্রবেশের দায়ে মিয়ানমার সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিজিপি) তাদের বিভিন্ন সময়ে গ্রেপ্তার করে। পরবর্তীতে মিয়ানমারে বিচারিক প্রক্রিয়া শেষে তাদের বিভিন্ন মেয়াদে দণ্ড প্রদান করা হয়।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশ ও মিয়ানমারকে ১১.৬০ কোটি ডলারের মানবিক সহায়তা দেবে যুক্তরাষ্ট্র
মার্কিন ভিসা বিধিনিষেধ: পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র আবারও গণমাধ্যমের বিষয় উল্লেখ থেকে বিরত
যুক্তরাষ্ট্র পুনর্ব্যক্ত করেছে, তারা কোনো নির্দিষ্ট দলকে সমর্থন করে না এবং বাংলাদেশে নির্বাচনের ফলাফলকে প্রভাবিত করতে চায় না।
যুক্তরাষ্ট্র শুধু নিশ্চিত করতে চায়, বাংলাদেশের জনগণ যেন অবাধে তাদের নেতা নির্বাচন করতে পারে।
সোমবার (২ অক্টোবর) যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার ওয়াশিংটনে নিয়মিত সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ‘সুতরাং, আমি গত সপ্তাহে যা বলেছিলাম তা কিছুটা ভিন্ন ভাষায় পুনরায় বর্ণনা করতে বা বলতে চাই, যা বাংলাদেশিরাও চায়: অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন যা শান্তিপূর্ণভাবে অনুষ্ঠিত হবে।’
তবে তিনি আবারও গণমাধ্যমের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞার কথা উল্লেখ করা থেকে বিরত থাকেন। ঢাকায় নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস সম্প্রতি এক টিভি সাক্ষাৎকারে গণমাধ্যমের ওপর সম্ভাব্য ভিসা নিষেধাজ্ঞার কথা উল্লেখ করেন।
আরও পড়ুন: ভিসা নীতি নিয়ে এডিটরস কাউন্সিলের উদ্বেগ, ব্যাখ্যা দিলেন রাষ্ট্রদূত হাস
মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের ব্রিফিংয়ে একজন প্রশ্নকর্তা বলেন, বাংলাদেশে 'তালেবান স্টাইলের শাসন' সমর্থনকারী উগ্রপন্থী গোষ্ঠীগুলো এবং বিরোধী নেতারা গণমাধ্যমকে ভিসা নিষেধাজ্ঞার আওতায় আনার বিষয়ে মার্কিন রাষ্ট্রদূতের মন্তব্যকে স্বাগত জানিয়েছেন এবং তারা ইতোমধ্যে গণমাধ্যমকর্মীদের হুমকি দিয়েছে ও উগ্রবাদী দৃষ্টিভঙ্গির সমালোচক সাংবাদিকদের একটি তালিকা প্রচার করেছে।
প্রশ্নকর্তা আরও বলেন, অন্যদিকে মানবাধিকার কর্মী, যুদ্ধাপরাধবিরোধী আন্দোলনকারী, সম্পাদক, লেখক, সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের নেতারা গণমাধ্যমের ওপর সম্ভাব্য ভিসা নিষেধাজ্ঞা নিয়ে মার্কিন রাষ্ট্রদূতের বিবৃতিকে 'গণমাধ্যমের স্বাধীনতার অবমাননা' বলে মনে করেন।
আরও পড়ুন: গণমাধ্যমের বিরুদ্ধে ভিসা নিষেধাজ্ঞা নিয়ে মার্কিন রাষ্ট্রদূতের মন্তব্যে হতাশা প্রকাশ বিশিষ্ট নাগরিকদের
তিনি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্রকে জিজ্ঞেস করেন, যুক্তরাষ্ট্র কি রাষ্ট্রদূতের বক্তব্যকে সমর্থন ও উদারপন্থীদের এত বড় গ্রুপের উদ্বেগকে অস্বীকার করে কি না।
মিলার সরাসরি জবাব না দিয়ে বলেন, বাংলাদেশের সরকার, রাজনৈতিক দল, নাগরিক সমাজ এবং গণমাধ্যম সবাই আসন্ন জাতীয় নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন করার আকাঙ্ক্ষা ব্যক্ত করেছে, ‘যেমনটা আমরা চাই’।
তিনি বলেন, ‘আমরা যে ভিসা নীতি ঘোষণা করেছি তা এই উদ্দেশ্য এবং বাংলাদেশের জনগণের অবাধে তাদের নেতা নির্বাচন করার আকাঙ্ক্ষাকে সমর্থন করে।’
আরও পড়ুন: মার্কিন অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারির সঙ্গে ভিসা নীতি নিয়ে কোনো আলোচনা হয়নি: ভারপ্রাপ্ত পররাষ্ট্র সচিব
বাংলাদেশের সঙ্গে সাংস্কৃতিক বন্ধন দৃঢ় করতে আগ্রহ প্রকাশ করেছে সৌদি আরব
বাংলাদেশের সঙ্গে সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রে দৃঢ় যোগাযোগ ও সহযোগিতা বৃদ্ধির আগ্রহ প্রকাশ করেছে সৌদি আরব। সৌদি সাংস্কৃতিক মন্ত্রণালয়ের সহকারী মন্ত্রী রাকান বিন ইব্রাহিম আল তওক এ আগ্রহ প্রকাশ করেন।
সাংস্কৃতিক সহযোগিতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে এসময় দুদেশের মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক সইয়ের বিষয়েও ঐকমত্য প্রকাশ করেন মন্ত্রী।
রিয়াদের দিরিয়ায় অবস্থিত সাংস্কৃতিক মন্ত্রণালয়ের অফিসে সোমবার বিকেলে সৌদি আরবে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত ড. মোহাম্মদ জাবেদ পাটোয়ারীর সঙ্গে বৈঠককালে এ আগ্রহ প্রকাশ করেন সৌদি সাংস্কৃতিক মন্ত্রণালয়ের সহকারী মন্ত্রী।
এ সময় মন্ত্রণালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্কবিষয়ক উপমন্ত্রী প্রকৌশলী ফাহাদ বিন আবদুল রহমান আল কানান উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশিদের ওমরাহ যাত্রা সহজ করতে নুসুক প্ল্যাটফর্মের প্রস্তাব সৌদি আরবের
রাষ্ট্রদূত ড. মোহাম্মদ জাবেদ পাটোয়ারী সৌদি আরবের বিভিন্ন আন্তর্জাতিক বইমেলা, রেড সি ফিল্ম ফেস্টিভ্যালসহ অন্যান্য আন্তর্জাতিক মেলাসমূহে বাংলাদেশের অংশগ্রহণের বিষয়ে আগ্রহ প্রকাশ করলে সৌদি সাংস্কৃতিক মন্ত্রণালয়ের সহকারী মন্ত্রী আগামী দিনে এসব মেলায় আমন্ত্রণের আশ্বাস দেন।
রাষ্ট্রদূত বলেন, বাংলাদেশের মুসলিম জনগণের সঙ্গে সৌদি আরবের ইসলামি সংস্কৃতির অনেক মিল রয়েছে। প্রতি বছর বিপুল সংখ্যক বাংলাদেশি নাগরিক হজ ও ওমরা করতে সৌদি আরব ভ্রমণ করে।
এ সময় তারা সৌদি আরবের বিভিন্ন ঐতিহাসিক স্থাপনাও পরিদর্শন করেন। রাষ্ট্রদূত দুদেশের জনগণের মধ্যে সংস্কৃতি বিনিময়ের জন্য বিভিন্ন সাংস্কৃতিক দলের সফর বৃদ্ধি ও সহযোগিতা বৃদ্ধির জন্য একটি কোপারেশন ফ্রেমওয়ার্ক করার প্রস্তাব দিলে সৌদি সহকারী মন্ত্রী একমত পোষণ করেন।
সৌদি আরবে বসবাসরত ২৮ লাখ বাংলাদেশির কথা উল্লেখ করে এখানে বসবাসরত বিভিন্ন দেশের নাগরিকদের জন্যও নানা রকম সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড পরিচালনা করা হয় বলে জানান সৌদি মন্ত্রী।
বাংলাদেশের জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের বিভিন্ন ইসলামি কবিতা, গান, হামদ, নাথ আরবিতে অনুবাদের প্রস্তাব দেন রাষ্ট্রদূত। সৌদি সাংস্কৃতিক মন্ত্রণালয়ের অনুবাদ কমিশন এটি করতে পারে বলে মনে করেন সহকারী মন্ত্রী রাকান বিন ইব্রাহিম।
এ ছাড়া সৌদি আরবের সাহিত্যিকদের সাহিত্যকর্ম ও বাংলায় অনুবাদ হতে পারে বলে তিনি জানান যা দুদেশের মানুষের মধ্যে নিবিড় যোগাযোগ স্থাপন করতে সহায়ক হবে বলে উল্লেখ করেন।
সৌদি পর্যটন, স্পোর্টস, এন্টারটেইনমেন্ট ও কালচারকে একত্রে তুলে ধরার জন্য সৌদি নেতৃত্বের প্রশংসা করেন রাষ্ট্রদূত। তিনি বলেন, এসব আয়োজন ইতোমধ্যে ব্যপক সুনাম কুড়িয়েছে ও সৌদি আরবের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করেছে।
রাষ্ট্রদূত ড. মোহাম্মদ জাবেদ পাটোয়ারী আগামী বছর নানা আয়োজনে সৌদি আরবের শিক্ষার্থীদের নিয়ে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উদযাপনে সাংস্কৃতিক মন্ত্রণালয়ের সহযোগিতা চাইলে সহকারী মন্ত্রী সব সহযোগিতার আশ্বাস দেন।
রাষ্ট্রদূত বাংলাদেশের সংস্কৃতির সঙ্গে পরিচিত হওয়ার জন্য সৌদি সাংস্কৃতিক মন্ত্রণালয়ের সহকারী মন্ত্রী রাকান বিন ইব্রাহিম আল তওককে বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ জানালে তিনি তা সাদরে গ্রহণ করেন। তিনি সুবিধাজনক সময়ে বাংলাদেশ সফরের আগ্রহ ব্যক্ত করেন।
সভায় দূতাবাসের কাউন্সেলর মো. হুমায়ূন কবীর ও প্রথম সচিব মোহাম্মদ ফখরুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশে বিনিয়োগে আগ্রহী সৌদি আরবের অনেক নামকরা কোম্পানি: রাষ্ট্রদূত
বঙ্গবন্ধু হাইটেক সিটিতে ১০০ মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে সৌদি আরবের ডাটাভোল্ট
২০২৩ সালে বাংলাদেশ-ইন্দোনেশিয়ার অংশীদারিত্ব আরও শক্তিশালী হয়েছে: রাষ্ট্রদূত হেরু
বাংলাদেশে নিযুক্ত ইন্দোনেশিয়ার রাষ্ট্রদূত হেরু হার্তান্তো সুবোলো বলেছেন, ৫১ বছরের কূটনৈতিক সম্পর্কে অগ্রগতি ও উন্নয়নে স্থিতিশীলতা ও দৃঢ়তা দেখিয়েছে বাংলাদেশ ও ইন্দোনেশিয়া।
তিনি বলেন, ‘২০২৩ সালে দুই দেশ একটি শক্তিশালী অংশীদারিত্ব অর্জন করেছে।’
রবিবার (১ অক্টোবর) সন্ধ্যায় ঢাকায় ইন্দোনেশিয়া প্রজাতন্ত্রের দূতাবাস তার ৭৮তম স্বাধীনতা দিবস উদযাপনের সময় রাষ্ট্রদূত এসব কথা বলেন।
গত মাসে জাকার্তায় সে দেশের প্রেসিডেন্ট জোকো উইদোদো ও বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় বৈঠকের সময়, উভয় নেতা দুই দেশের মধ্যে একটি সুনির্দিষ্ট সহযোগিতার বিষয়ে সম্মত হন।
সেসসময় দুই দেশের মধ্যে স্বাস্থ্য, জ্বালানি ও কৃষিক্ষেত্রে সহযোগিতা বিষয়ক তিনটি সমঝোতা স্মারক সই হয়েছে।
তিনি আশা করেন, ইন্দোনেশিয়া ও বাংলাদেশের মধ্যে অংশীদারিত্ব বন্ধুত্বের চেতনায় ভাস্বর হবে এবং ভবিষ্যতে তা আরও শক্তিশালী হবে।
অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশের স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী জাহিদ মালেক। ইন্দোনেশিয়ার ঐতিহ্যবাহী বাদ্যযন্ত্র গং বাজিয়ে তাকে সংবর্ধনা জানানো হয়।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী তার বক্তৃতায় বলেন, বাংলাদেশে হাসপাতাল স্থাপন, ভ্যাকসিন তৈরির শিল্প এবং সংক্রামক ও অসংক্রামক রোগসহ বিভিন্ন স্বাস্থ্য খাতে ইন্দোনেশিয়া ও বাংলাদেশের মধ্যে সহযোগিতার উজ্জ্বল সম্ভাবনা রয়েছে।
তিনি বিশ্বাস করেন, বাংলাদেশ ও ইন্দোনেশিয়ার মধ্যে সম্পর্ক নতুন উচ্চতায় পৌঁছাবে। কারণ উভয় দেশের সাংস্কৃতিক, সামাজিক ও অন্যান্য অভিন্ন স্বার্থ রয়েছে।
তিনি বর্ণিল কূটনৈতিক সংবর্ধনা আয়োজনের জন্য ইন্দোনেশিয়ার দূতাবাসকে অভিনন্দন জানান।
আরও পড়ুন: জনগণের মধ্যে সংযোগের অভাবে বাধাগ্রস্ত হচ্ছে ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক: ভারতীয় বিশেষজ্ঞ
আন্তর্জাতিক অহিংসা দিবস উদযাপন মূল্যবোধের সর্বজনীনতা পুনর্ব্যক্ত করে: প্রণয় ভার্মা
বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা বলেছেন, মানবতার সহজাত মঙ্গলের প্রতি মহাত্মা গান্ধীর দৃঢ় বিশ্বাস, পরিবর্তনের শক্তি হিসেবে শান্তি ও অহিংসার প্রতি তার অবিচল বিশ্বাস আজও ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামের মতোই প্রাসঙ্গিক।
তিনি উল্লেখ করেন যে, ১৯৪৬ সালে গান্ধীর ঐতিহাসিক নোয়াখালী সফর সবচেয়ে চ্যালেঞ্জিং পরিস্থিতিতেও সংলাপ, সহানুভূতি ও বোঝাপড়ার অসাধারণ শক্তির দৃষ্টান্ত।
আরও পড়ুন: টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর প্রতি শ্রদ্ধা জানালেন প্রণয় ভার্মা দম্পতি
এক সেমিনারে ভারতীয় হাইকমিশনার বলেন, অহিংসা ও সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির নীতির প্রতি তার অদম্য নিবেদন শুধু নোয়াখালীকে সান্ত্বনাই দেয়নি, মানবতার বিবেকেও অবিস্মরণীয় ছাপ রেখে গেছে।
মহাত্মা গান্ধীর ১৫৪তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে হাইকমিশনার ভার্মা নোয়াখালীর ঐতিহাসিক গান্ধী আশ্রম পরিদর্শন করেন এবং জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন।
সেমবার (২ অক্টোবর) তিনি গান্ধী আশ্রম ট্রাস্ট আয়োজিত ‘গান্ধিজিস কোয়েস্ট ফর পিস্ অ্যান্ড হারমনি ইন নোয়াখালী অ্যান্ড ইটস রিলেভ্যান্স ইন দ্য কনটেম্পোরারি ওয়ার্ল্ড’ শীর্ষক সেমিনারে বক্তব্য রাখেন।
আরও পড়ুন: বিশ্বের কাছে যোগ হলো ভারতের উপহার: প্রণয় ভার্মা
ইইউ’র গ্লোবাল গেটওয়ে স্ট্র্যাটেজি বাংলাদেশকে সবুজ জ্বালানিতে রূপান্তরের উচ্চাকাঙ্ক্ষা পূরণে সহায়তা করবে: পিটারিস উস্তুবস
ইউরোপীয় কমিশনের ডিরেক্টরেট-জেনারেল ফর ইন্টারন্যাশনাল পার্টনারশিপস (আইএনটিপিএ) এর মধ্যপ্রাচ্য, এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) পরিচালক পিটারিস উস্তুবস বলেছেন, গ্লোবাল গেটওয়ে স্ট্র্যাটেজি টেকসই ও স্মার্ট উপায়ে সবুজ জ্বালানি রূপান্তরের উচ্চাকাঙ্ক্ষা পূরণে বাংলাদেশকে সহায়তা করবে।
তিনি বলেন, ‘এটি বিশ্বব্যাপী অংশীদারদের সঙ্গে সহযোগিতা বাড়ানোর জন্য ইইউ’র একটি প্রচেষ্টা। আমরা বিশ্বাস করি এটি ইইউ-বাংলাদেশ সহযোগিতার দীর্ঘস্থায়ী নতুন যুগের সূচনা করবে। বর্তমান সময় খুবই গুরুত্বপূর্ণ, কারণ বাংলাদেশ ২০২৬ সালে এলডিসি থেকে উত্তীর্ণ হওয়ার লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে।’
গ্রিন এনার্জি ট্রানজিশনের বিষয়ে ইইউ-বাংলাদেশ সহযোগিতাকে আরও জোরদার করার বিষয়ে আলোচনা করতে ৩০ সেপ্টেম্বর থেকে ২ অক্টোবর পর্যন্ত পিটারিস উস্তুবস বাংলাদেশ সফর করেন।
ইইউ’র গ্লোবাল গেটওয়ে স্ট্র্যাটেজির পরিপ্রেক্ষিতে ইইউ ও বাংলাদেশের মধ্যে অংশীদারিত্ব জোরদার করতেই তার এই সফর। বিশেষ করে জলবায়ু পরিবর্তন, জ্বালানি দক্ষতা, নবায়নযোগ্য জ্বালানি, আঞ্চলিক জ্বালানি সংযোগ এবং টেকসই উন্নয়নের মতো ক্ষেত্রগুলোতে সহযোগিতা বাড়াতে চায় ইইউ।
ইইউ-বাংলাদেশ সহযোগিতাকে শক্তিশালী করা
ঢাকায় ইইউ দূতাবাস জানিয়েছে, গ্লোবাল গেটওয়ে স্ট্র্যাটেজির মাধ্যমে ইইউ-বাংলাদেশ জ্বালানি সহযোগিতা নতুন যুগে প্রবেশ করেছে।
তার পরিদর্শনকালে উস্তুবস বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদের সঙ্গে দেখা করেন। এসময় সেখানে সিনিয়র সচিব হাবিবুর রহমান এবং বিদ্যুৎ বিভাগের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
মার্কিন অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারির সঙ্গে ভিসা নীতি নিয়ে কোনো আলোচনা হয়নি: ভারপ্রাপ্ত পররাষ্ট্র সচিব
ভারপ্রাপ্ত পররাষ্ট্র সচিব রিয়ার অ্যাডমিরাল (অব.) মো. খুরশেদ আলম বলেছেন, সম্প্রতি ঘোষিত মার্কিন ভিসা নীতির বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে কিছু বলা হয়নি।
তিনি বলেন, ‘আমি পরিষ্কার করে বলতে পারি যে তারা ভিসা নীতি নিয়ে কোনো আলোচনা করেনি।’
রবিবার (১ অক্টোবর) কনস্যুলার অ্যাফেয়ার্স বিষয়ক মার্কিন অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি রেনা বিটারের সঙ্গে তার বৈঠকের পর সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।
তিনি বলেন, এটি নিয়মিত সফরের অংশ এবং তিনি কোনো নির্দিষ্ট সমস্যা নিয়ে আলোচনা করতে আসেননি।
ভারপ্রাপ্ত পররাষ্ট্র সচিব বলেন, তারা কনস্যুলার বিষয়ে পারস্পরিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছেন।
ভিসা নীতি কীভাবে প্রয়োগ করা হবে জানতে চাইলে তিনি বলেন, এটা মার্কিন পক্ষের ব্যাপার এবং সরকার তা জানার কোনো উৎসাহ দেখায় না। ‘আপনারা (গণমাধ্যম) সেই ব্যাপারে উৎসাহ দেখাতে পারেন।’
ভারপ্রাপ্ত পররাষ্ট্র সচিব জানান, তারা অবশ্য বাংলাদেশি শিক্ষার্থী এবং আন্তর্জাতিক সংস্থায় কর্মরত বাংলাদেশি বংশোদ্ভূতদের ভিসা পেতে বিলম্বের বিষয়টি উত্থাপন করেছে।
তিনি বলেন, মার্কিন পক্ষ থেকে প্রক্রিয়াটি আরও ত্বরান্বিত করার জন্য এটি বিবেচনা করার আশ্বাস দিয়েছে তারা।
রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন প্রসঙ্গে খুরশেদ আলম বলেন, রোহিঙ্গাদের মর্যাদাপূর্ণ প্রত্যাবাসন নিয়ে তাদের কোনো দ্বিমত নেই।
আরও পড়ুন: মার্কিন কনস্যুলার অ্যাফেয়ার্স অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি রেনা বিটার ঢাকায়
তিনি বলেন, তবে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে মাদক পাচার এবং নিরাপত্তাজনিত বিষয়ে উদ্বেগের মতো অন্যান্য সমস্যার দিকে মনোযোগ দিতে হবে।
শনিবার রাতে ঢাকায় আসার আগে এই মার্কিন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ইসলামাবাদ ও করাচি সফর করেন।
মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র বলেছেন, ‘তার সফর বিদেশি মার্কিন নাগরিকদের সুরক্ষা এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বৈধ ভ্রমণ ও অভিবাসনের সুবিধার্থে আমাদের গভীর ও টেকসই প্রতিশ্রুতির অংশ।’
সোমবার ভোরে তার ঢাকা ত্যাগের কথা রয়েছে।
ঢাকায় মার্কিন দূতাবাস বলেছে, যুক্তরাষ্ট্রের কনস্যুলার অ্যাফেয়ার্স বিষয়ক অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি রেনা বিটার এবং ভারপ্রাপ্ত পররাষ্ট্র সচিব রিয়ার অ্যাডমিরাল (অব.) মো. খুরশেদ আলমের বৈঠকে স্টুডেন্ট ভিসার প্রতি আগ্রহ বৃদ্ধি, আমেরিকান নাগরিকদের কনস্যুলার সহায়তা এবং ভিসা ইন্টারভিউয়ের অপেক্ষার সময় কমানোর জন্য মার্কিন প্রচেষ্টা প্রভৃতি বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়েছে।
দূতাবাস আরও জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রে পড়াশোনা ও ভ্রমণ ক্রমশ বাড়ছে।
বৈঠকে বাংলাদেশে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাসও উপস্থিত ছিলেন।
অন্যদিকে ইউএসডিওএস-এর জনসংখ্যা, শরণার্থী ও অভিবাসন ব্যুরোর (পিআরএম) ডিএএস জেনিন ওয়াইন আজ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে ভারপ্রাপ্ত পররাষ্ট্র সচিব রিয়ার অ্যাডমিরাল (অব.) মো. খুরশেদ আলমের সঙ্গে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাক্ষাৎ করেন।
দীর্ঘস্থায়ী রোহিঙ্গা সংকট এবং বাংলাদেশের চ্যালেঞ্জ নিয়ে আলোচনা করেন তারা।
আরও পড়ুন: ভিসা নীতি নিয়ে এডিটরস কাউন্সিলের উদ্বেগ, ব্যাখ্যা দিলেন রাষ্ট্রদূত হাস
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ককে গুরুত্ব দেয় যুক্তরাষ্ট্র: মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর
সালমান এফ রহমানের সঙ্গে বিশ্বব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেক্টর আবদৌলায়ে সেকের সৌজন্য সাক্ষাৎ
প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান এফ রহমানের সঙ্গে বাংলাদেশ ও ভুটানের দায়িত্বপ্রাপ্ত বিশ্বব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেক্টর আবদৌলায়ে সেক সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন।
আগারগাঁওস্থ বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ ভবনে উপদেষ্টা সালমান এফ রহমানের অফিস কক্ষে রবিবার (১ অক্টোবর) দুপুরে এ সাক্ষাৎ অনুষ্ঠিত হয়।
আরও পড়ুন: ‘উন্নয়ন ও গণতন্ত্র রক্ষার গুরুত্ব বিষয়ে সহযোগিতা নিয়ে আলোচনা করেছি’: মোমেনের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের স্টেট ডিপার্টমেন্ট কাউন্সেলরের সাক্ষাৎ
বাংলাদেশের উন্নয়নে বিশ্বব্যাংকের সহযোগিতা বাড়ানোর পাশাপাশি বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের ভূয়সী প্রশংসা করেন আবদৌলায়ে সেক। একই সঙ্গে বৈশ্বিক কারণে সৃষ্ট রিজার্ভের সাময়িক সমস্যাও বাংলাদেশ কাটিয়ে উঠবে বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি।
এ ছাড়া বিশ্বব্যাংকের এই কান্ট্রি ডিরেক্টর করোনা ও রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে সৃষ্ট সমস্যার মধ্যেও বাংলাদেশে যে উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রয়েছে তারও ভূয়সী প্রশংসা করেন।
বিশ্বব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেক্টর আবদৌলায়ে সেককে স্বাগত জানান উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান। বাংলাদেশে বিগত ১৪ বছরে অর্জিত অর্থনৈতিক অগ্রগতির সার্বিক চিত্র তুলে ধরেন তিনি। অব্যাহত সহযোগিতার জন্য বিশ্বব্যাংকের প্রতি কৃতজ্ঞতাও প্রকাশ করেন।
আরও পড়ুন: তত্ত্বাবধায়ক সরকারে ফেরার উপায় নেই, ভয়েস অব আমেরিকার সঙ্গে সাক্ষাৎকারে প্রধানমন্ত্রী
রাষ্ট্রপতির সঙ্গে প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকীর বিদায়ী সাক্ষাৎ
ধর্মনিরপেক্ষ ও গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় প্রধানমন্ত্রীর প্রশংসা যুক্তরাজ্যে বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত হিন্দুদের
অসামান্য অর্থনৈতিক উন্নয়ন এবং অসাম্প্রদায়িক ও নিপীড়নমুক্ত গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দৃষ্টান্তমূলক পদক্ষেপ এবং তার দূরদর্শী নেতৃত্বের প্রশংসা করেছেন যুক্তরাজ্যে বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত হিন্দুদের প্রতিনিধিত্বকারী বাংলাদেশ হিন্দু অ্যাসোসিয়েশনের নেতারা।
রবিবার (১ অক্টোবর) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, শনিবার লন্ডনে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেনের সঙ্গে তারা সাক্ষাৎ করেছেন।
বাংলাদেশ হিন্দু অ্যাসোসিয়েশন দুর্গাপূজা এবং আসন্ন নির্বাচনের সময় বাংলাদেশে তাদের সহকর্মী, সদস্য ও স্বজনদের কল্যাণের বিষয়ে তাদের উদ্বেগ প্রকাশ করেছে।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী তাদের আশ্বস্ত করেন, দুর্গাপূজা ও আসন্ন নির্বাচনের সময় হিন্দুদের সুরক্ষায় কঠোর সতর্কতামূলক ব্যবস্থা ও প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
ড. মোমেন ধর্মীয় শান্তি, সম্প্রীতি ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ সরকারের প্রতিশ্রুতির ওপর জোর দেন।
আরও পড়ুন: বিদেশি পর্যটকদের জন্য আমাদের দেশের ভিসা পদ্ধতি সহজ করা উচিত: পর্যটন প্রতিমন্ত্রী
বাংলাদেশ হিন্দু অ্যাসোসিয়েশন পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে হিন্দু ও অন্যান্য ধর্মীয় সম্প্রদায়ের মূল্যবোধ রক্ষায় তার সমর্থন ও অঙ্গীকারের জন্য ধন্যবাদ ও প্রশংসা করেছে।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. মোমেন বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত হিন্দুদের যুক্তরাজ্যে তাদের ভূমিকার প্রশংসা করেন এবং তাদের বাংলাদেশের ধর্মীয় সম্প্রীতির পাশাপাশি দেশের অর্জনের প্রতিনিধিত্ব করার আহ্বান জানান।
হিন্দু অ্যাসোসিয়েশন তাদের আত্মীয়দের সুরক্ষা ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে একটি পিটিশন হস্তান্তর করেছে।
অ্যাসোসিয়েশনের চেয়ারম্যান প্রশান্ত দত্ত পুরকায়স্থ এই প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেন।
বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন- রবিন পাল, ভাইস চেয়ারম্যান, হারাধন ভৌমিক, ভাইস চেয়ারম্যান, প্রশান্ত কুমার দত্ত, ভাইস চেয়ারম্যান, সুজিত চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক, বিশ্বজিৎ দে, কোষাধ্যক্ষ, কঙ্কন কান্তি ঘোষ, যুগ্ম কোষাধ্যক্ষ, বাপ্পি দাম, মহিলা সাংগঠনিক সম্পাদক, অর্জুন কুমার দত্ত, উপ-সাংগঠনিক সম্পাদক, সচিব, বিনোদন সম্পাদক সুশান্ত কুমার হালদার ও সদস্য ডা. দেবব্রত চৌধুরী।
আরও পড়ুন: আমরা রোহিঙ্গাদের জন্য যথাসাধ্য চেষ্টা করছি: শেখ হাসিনা
মেরিটাইম শিল্পে নারীর ক্ষমতায়নের জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্ব আইএমও-তে প্রশংসিত