���������������������������������-������������������-���������������������
বাণিজ্যিক সম্পর্ক জোরদারে সরকারের সহযোগিতা চায় বিটিসিসিআই
থাইল্যান্ড থেকে বাংলাদেশে সম্ভাবনাময় শিল্প স্থানান্তরে সরকারের সহযোগিতা চেয়ে শিল্প মন্ত্রণালয়ে বেশ কয়েকটি প্রস্তাব দিয়েছে বাংলাদেশ-থাই চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (বিটিসিসিআই)।
দ্বিপক্ষীয় অর্থনৈতিক সহযোগিতা জোরদার এবং অন্যান্য দেশে বাংলাদেশের লাভজনক খাতগুলোকে উন্নীত করতে শুল্ক বাধা অপসারণের দাবি জানিয়েছে বিটিসিসিআই।
মঙ্গলবার শিল্প ভবনে শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূনের সঙ্গে বিটিসিসিআই সভাপতি শামস মাহমুদের সৌজন্য সাক্ষাতে এসব প্রস্তাব দেওয়া হয়।
শামস মাহমুদ বলেন, বাংলাদেশ ও থাইল্যান্ড সময়ের পরীক্ষিত বন্ধু। বিটিসিসিআই ২০০৩ সালে প্রতিষ্ঠার পর থেকে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে।
বিটিসিসিআই সভাপতি বাংলাদেশ ও থাইল্যান্ডের মধ্যে আরও যৌথ উদ্যোগ প্রতিষ্ঠার ওপর গুরুত্বারোপ করেন এবং শিল্পমন্ত্রীকে সহায়তা ও উদ্যোগ গ্রহণের অনুরোধ জানান।
আরও পড়ুন: ভিসা নীতির কারণে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্কে ভাঙন ধরবে না: সালমান এফ রহমান
তিনি বলেন, ইটালিয়ান-থাই ডেভেলপমেন্ট কোম্পানি লিমিটেড, সিপি বাংলাদেশ লিমিটেড এবং সিয়াম সিটি সিমেন্ট লিমিটেডের মতো বাংলাদেশের কয়েকটি বড় কোম্পানির বিনিয়োগ বাংলাদেশকে বিনিয়োগ গন্তব্য হিসেবে বিবেচনা করতে থাইল্যান্ডের আগ্রহ প্রমাণ করে।
তিনি আরও উল্লেখ করেন, পাট, চামড়া, কৃষি, হালকা প্রকৌশল প্রভৃতি খাত ছাড়াও বাংলাদেশ থাই বিনিয়োগ আকৃষ্ট করতে ওষুধ, তৈরি পোশাক, পর্যটন ও আতিথেয়তা ব্যবস্থাপনা, হিমায়িত খাবার, মৎস্য, অবকাঠামো, শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের দিকেও নজর দিতে পারেন।
বিটিসিসিআইকে তাদের অবদানের জন্য ধন্যবাদ জানান এবং বাংলাদেশ ও থাইল্যান্ডের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক জোরদারে সর্বাত্মক সহযোগিতার আশ্বাস দেন শিল্পমন্ত্রী।
তিনি বলেন, থাইল্যান্ডও বাংলাদেশের অবকাঠামোখাতে বিনিয়োগ করে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে।
বিটিসিসিআই'র জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি ও এফবিসিসিআই'র সহসভাপতি মো. মুনির হোসেন বাংলাদেশ ও থাইল্যান্ডের মধ্যে ইতোমধ্যে প্রতিষ্ঠিত সুসম্পর্ক জোরদারের ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
আরও পড়ুন: রাশিয়ান মুদ্রায় বাণিজ্যের অনুমতিপ্রাপ্তদের তালিকায় বাংলাদেশ: রুশ দূতাবাস
বাংলাদেশের সঙ্গে ব্যবসা-বাণিজ্য বাড়াতে চায় চেক প্রজাতন্ত্র
ভিসা নীতির কারণে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্কে ভাঙন ধরবে না: সালমান এফ রহমান
প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান বলেছেন, বাংলাদেশের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা নীতি দুই দেশের বাণিজ্যিক সম্পর্কে ভাঙন করবে না।
শনিবার রাজধানীর একটি হোটেলে আয়োজিত আইসিইউআরপি সম্মেলনে যোগদান শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।
সালমান বলেন, বাংলাদেশের তৈরি পোশাক শিল্পের জন্য সবচেয়ে বিখ্যাত বাজার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। দেশটির বাজারে সাড়ে ১৫ শতাংশ প্রতিযোগিতামূলক কর দিয়ে প্রবেশ করে বাংলাদেশি পণ্য। ওই বাজারে বাংলাদেশ কোনো বাড়তি সুবিধা পাচ্ছে না বলে জানান তিনি।
আরও পড়ুন: বিএনপি নেতারাই ভিসানীতিতে ফেঁসে গেছেন: খাদ্যমন্ত্রী
এক প্রশ্নের জবাবে তিনি স্পষ্ট করে বলেন, ইউরোপের অন্যান্য অঞ্চলের মতো যুক্তরাষ্ট্র জিএসপির মতো কোনো বিশেষ বাণিজ্য সুবিধা বাংলাদেশকে দেয় না।
নির্বাচনী প্রক্রিয়ায় সম্ভাব্য প্রতিবন্ধকতা মোকাবিলায় মার্কিন ভিসা নীতিকে স্বাগত জানিয়েছেন সালমান।তিনি বলেন, এই নীতির লক্ষ্য কেবল বাধাই নয়, নির্বাচনের সময় সহিংসতার ঘটনাও পর্যবেক্ষণ করা।
আরও পড়ুন: বিএনপির ওপর মার্কিন ভিসানীতি প্রয়োগ করা উচিত: ওবায়দুল কাদের
৪.৫ মিলিয়ন সুদসহ ২০০ মিলিয়ন ডলার ঋণ বাংলাদেশকে পরিশোধ করেছে শ্রীলঙ্কা
দুই বছর আগে মুদ্রা বিনিময় চুক্তির মাধ্যমে বাংলাদেশের কাছ থেকে নেওয়া ২০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার ঋণের পুরোটাই পরিশোধ করেছে শ্রীলংকা।
বাংলাদেশ ব্যাংকের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ইউএনবিকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, শেষ কিস্তিতে শ্রীলঙ্কা বৃহস্পতিবার রাতে প্রায় ৫০ মিলিয়ন ডলার এবং ঋণের সুদ ৪ দশমিক ৫ মিলিয়ন ডলার পরিশোধ করেছে।
আরও পড়ুন: ভবিষ্যতে ব্যাংক ঋণের সুদ বাড়বে: সালমান এফ রহমান
২০২১ সালের মে মাসে এক বছরের জন্য এই ঋণ নেয় শ্রীলঙ্কা। তবে অভ্যন্তরীণ অর্থনৈতিক সংকটের কারণে দেশটি ঋণ পরিশোধে ব্যর্থ হয় এবং শ্রীলঙ্কা সরকার নিজেকে দেউলিয়া ঘোষণা করে। এ কারণে দেশটি বেশ কয়েকবার ঋণ পরিশোধের মেয়াদ বাড়িয়েছে।
এ বছর শ্রীলংকার অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়াতে শুরু করে এবং দেশটি ঋণ পরিশোধ করতে সক্ষম হয়।
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতে, গত ২০ আগস্ট প্রাথমিকভাবে ৫০ মিলিয়ন ডলার পরিশোধ করে শ্রীলঙ্কা। এরপর ৩১ আগস্ট তারা ১০০ মিলিয়ন ডলার ফেরত দেয়। অবশেষে বৃহস্পতিবার রাতে বাকি ৫০ মিলিয়ন ডলার ফেরত দেয় তারা। বাংলাদেশ থেকে নেওয়া ঋণ তিন কিস্তিতে পরিশোধ করেছে শ্রীলঙ্কা।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশের তিনটি বিশ্ববিদ্যালয়কে ১০০ মিলিয়ন ডলার ঋণ দিচ্ছে এডিবি
নগর পরিচালনা ও অবকাঠামো উন্নয়নে বাংলাদেশ ও ফ্রান্সের মধ্যে ১৮৪ ইউরোর ঋণ সহায়তা চুক্তি সই
দুর্গা পূজার আগে ভারতে ৩৯৫০ টন ইলিশ রপ্তানির অনুমোদন
দুর্গাপূজা উপলক্ষে ভারতে ৩ হাজার ৯৫০ টন ইলিশ রপ্তানির অনুমতি দিয়েছে সরকার। বুধবার বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ৭৯ রপ্তানিকারককে ইলিশ রপ্তানির অনুমতি দিয়ে একটি প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
এতে বলা হয়, আগামী ৩০ অক্টোবরের মধ্যে অনুমোদিত একজন রপ্তানিকারক ৫০ টন ইলিশ রপ্তানি করতে পারবে।
তবে ইলিশ রপ্তানিতে ৮টি শর্ত দিয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। শর্তগুলোর মধ্যে রয়েছে, রপ্তানির অনুমতিপ্রাপ্ত পণ্যগুলোর একটি ম্যানুয়াল পরিদর্শন করবে শুল্ক কর্তৃপক্ষ, প্রতিটি চালান শেষ হওয়ার পরে সমস্ত রপ্তানি নথি অবশ্যই বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে পাঠাতে হবে, কেউ অনুমোদিত পরিমাণের বেশি রপ্তানি করতে পারবে না, অনুমতি কোনোভাবেই হস্তান্তরযোগ্য নয় এবং সাবকন্ট্রাক্টিংয়ের মাধ্যমে ইলিশ রপ্তানি করা যাবে না।
আরও পড়ুন: বাণিজ্যিকভাবে ইলিশ রপ্তানির পরিকল্পনা নেই: প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী
এর আগে দুর্গাপূজাকে সামনে রেখে ৫ হাজার টন ইলিশের চাহিদার কথা জানিয়েছেন পশ্চিমবঙ্গের ব্যবসায়ীরা।
চলতি বছরের ১ সেপ্টেম্বর কলকাতার মাছ আমদানিকারকদের সমিতি কলকাতায় বাংলাদেশ মিশনে এই আবেদন জমা দেয়। গত ৪ সেপ্টেম্বর আবেদনটি পায় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়।
আরও পড়ুন: ৫০৭ টাকা কেজি দরে ভারতে ইলিশ রপ্তানি শুরু
মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, গত বছর পূজা উৎসব উপলক্ষে ২ হাজার ৯০০ টন ইলিশ রপ্তানির অনুমতি দেওয়া হয়েছিল। তবে রপ্তানি করা হয়েছিল ১ হাজার ৩০০ টন ইলিশ।
আগের বছরগুলোতেও একই ঘটনা ঘটেছে। অনুমোদিত পরিমাণের চেয়ে ৩০ থেকে ৪০ শতাংশ কম ইলিশ রপ্তানি হয়েছে।
আরও পড়ুন: ভারতে ইলিশ রপ্তানি: চলতি বছর এক কোটি ৩৬ লাখ ডলার আয় বাংলাদেশের
দারাজ এর ‘৯-এর উল্লাস’ ক্যাম্পেইন শুরু
‘এইটা, ঐটা, যেইটা লাগে, সবই কিনুন দারাজ-এ’ স্লোগান নিয়ে আজ থেকে শুরু হল দেশের সবচেয়ে বড় অনলাইন মার্কেটপ্লেস দারাজ বাংলাদেশ এর ৯ম বর্ষপূর্তি ক্যাম্পেইন।
প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে মানুষের কেনাকাটার উল্লাসের মাত্রা বাড়িয়ে দিতে এই ক্যাম্পেইনটি চলবে চলতি মাসের ১২-২৪ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত।
ফ্যাশন, বিউটি, মার্ট, মল, হোম এন্ড লিভিং, লাইফস্টাইল, নিত্য ব্যবহার্য পণ্যসহ দারাজের বিস্তৃত ক্যাটাগরি নিয়ে এই আয়োজনটি করা হয়েছে ক্রেতাদের জীবনযাপনের উপযোগী সকল পণ্য সামগ্রী নিয়ে; যা তাদের দিবে কেনাকাটায় এক ভিন্ন মাত্রা।
আরও পড়ুন: ৯-এর উল্লাসে দারাজ বাংলাদেশ
বর্ষপূর্তির এই ক্যাম্পেইনে ক্রেতাদের জন্য থাকছে ৭০% পর্যন্ত ছাড় (নির্দিষ্ট ক্যাটাগরিতে), হট ডিলস, ফ্রি ডেলিভারি (নির্ধারিত ক্ষেত্রে), ফ্ল্যাশ সেল, অগণিত নতুন ব্র্যান্ড লঞ্চ, এভরিডে লো প্রাইস, আর্লি বার্ড ভাউচার, মিস্ট্রি বক্স, অভাবনীয় ভাউচারসহ আরও অফার।
ক্যাম্পেইনটির সহযোগী স্পন্সর হিসেবে আছে- ইউনিলিভার, রেকিট, নেসলে, নিভিয়া, বাটা, লোটো, ফারনিকম, ইনফিনিক্স বিডি, ওরাইমো, ও স্পোর্টসহাউস।
আর পেমেন্ট পার্টনার হিসেবে আছে- বিকাশ, নগদ, ইস্টার্ন ব্যাংক লিমিটেড, ইবিএল যিপ, এইচএসবিসি, সাউথ ইস্ট ব্যাংক লিমিটেড, প্রাইম ব্যাংক লিমিটেড, এন সি সি ব্যাংক, সিটি ব্যাংক ও ব্রাক ব্যাংক।
আরও পড়ুন: কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের উদ্বুদ্ধ করতে দারাজের “ইনফ্লুয়েন্সার কানেক্ট” সিজন ১ আয়োজন
দক্ষিণ এশিয়ার গ্রাহকদের সেরা অনলাইন কেনাকাটার অভিজ্ঞতা নিশ্চিত করতে এলো ‘আস্ক দারাজ’
দ্য বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভ বাংলাদেশ এক্সিভিশন-২০২৩ এর পর্দা উঠল
বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভের (বিআরআই) দশম বার্ষিকী উপলক্ষে শুক্রবার (৮ সেপ্টেম্বর) পূর্বাচলের বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী প্রদর্শনী কেন্দ্রে এক বিশেষ বাণিজ্য প্রদর্শনীর উদ্বোধন করা হয়।
চীন-বাংলাদেশ অর্থনৈতিক ও বাণিজ্য সহযোগিতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে, বাংলাদেশ চায়না চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (বিসিসিআই) এবং চায়না এন্টারপ্রাইজেস অ্যাসোসিয়েশন ইন বাংলাদেশের (সিইএবি) সহযোগিতায় বাংলাদেশে চীনের দূতাবাস এই প্রদর্শনীর আয়োজন করছে।
তিন দিনের প্রিমিয়াম প্রদর্শনীতে অংশ নিচ্ছে ১৫টি চীনা কোম্পানি, যাদের দক্ষিণ এশিয়ার আঞ্চলিক সদর দপ্তর বাংলাদেশে।
এ ছাড়াও বাংলাদেশের বাজারে কাজ করছে এমন প্রায় ২০টি অন্যান্য বড় চীনা কোম্পানি এবং বেশ কয়েকটি বড় বাংলাদেশি কোম্পানি ও ব্যাংকও এতে অংশ নিচ্ছে।
শুক্রবার (৮ সেপ্টেম্বর) প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় বাংলাদেশ ইনভেস্টমেন্ট ডেভেলপমেন্ট অথরিটির (বিডা) নির্বাহী চেয়ারম্যান লোকমান হোসেন মিয়া উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে এবং বিশেষ অতিথি হিসেবে যোগ দেন সিইএবি-এর প্রেসিডেন্ট কে চাংলিয়াং।
এ ছাড়াও রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) ভাইস চেয়ারম্যান ও সিইও এএইচএম আহসান, অতিরিক্ত সচিব এবং অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের (ইআরডি) উইং চিফ মো. আনোয়ার হোসেন, অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ-চায়না অ্যালামনাইয়ের (এবিসিএ) চেয়ারম্যান রাষ্ট্রদূত মুন্সী ফয়েজ আহমেদ এবং বিসিসিআইয়ের সভাপতি গাজী গোলাম মুর্তোজা সম্মানিত অতিথি হিসেবে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যোগ দেন।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশের সঙ্গে আরও বেশি বাণিজ্য চায় চীন
অনুষ্ঠানে প্রধান বক্তা ছিলেন বাংলাদেশে চীনা দূতাবাসের চার্জ ডি অ্যাফেয়ার্স ইয়ান হুয়ালং।
অনুষ্ঠানে রাষ্ট্রদূত বলেন, ‘আমরা সবাই জানি বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়ার প্রথম দেশ, যেটি বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভ-এ যোগদান করে। বাংলাদেশে অবস্থিত চীনা দূতাবাস এই প্রদর্শনীর আয়োজন করে যাতে বাংলাদেশে বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভের অর্জনগুলো স্পষ্টভাবে প্রদর্শন করা যায়। এ ছাড়া চীন ও বাংলাদেশি কোম্পানির সহযোগিতার জন্য একটি প্ল্যাটফর্ম তৈরি করা এবং গণপ্রজাতন্ত্রী চীন প্রতিষ্ঠার আসন্ন ৭৪তম বার্ষিকীতে একটি উপহার উপস্থাপন করা।’
আন্তর্জাতিক স্পট মার্কেট থেকে ২ কার্গো এলএনজি আমদানি করবে সরকার
আন্তর্জাতিক স্পট মার্কেট থেকে দুই কার্গো তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস (এলএনজি) আমদানি করবে সরকার।
বৃহস্পতিবার (৭ সেপ্টেম্বর) জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগে দেওয়া রাষ্ট্রায়ত্ত পেট্রোবাংলার দুটি পৃথক প্রস্তাবের অনুমোদন দিয়েছে সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি।
অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালের সভাপতিত্বে ভার্চুয়াল বৈঠকে আরও তিনটি প্রস্তাবের অনুমোদন দেওয়া হয়।
প্রথম প্রস্তাব অনুযায়ী, পেট্রোবাংলা সুইজারল্যান্ডের টোটালএনার্জিস গ্যাস অ্যান্ড পাওয়ার লিমিটেড থেকে ৩৩ দশমিক ৬০ লাখ এমএমবিটিইউ এলএনজির একটি কার্গো আমদানি করবে। যার প্রতি ইউনিট এলএনজি ১৩ দশমিক ৭৭ ডলারে মোট ৫৯৫ দশমিক ৪৫ কোটি টাকা খরচ হবে।
এ ছাড়া, সিঙ্গাপুরের ভিটল এশিয়া পিটিই লিমিটেড থেকে ৩৩ দশমিক ৬০ লাখ এমএমবিটিইউ এলএনজি সমন্বিত একটি কার্গো আমদানি করবে পেট্রোবাংলা। যার প্রতি ইউনিট এলএনজি ১৪ দশমিক ৯০ টাকা করে মোট ৬৭৪ দশমিক ৩৫ কোটি টাকায় আমদানি করবে।
আরও পড়ুন: দীর্ঘমেয়াদি এলএনজি পেতে ২ কোম্পানির সঙ্গে নতুন চুক্তি সই করবে সরকার
সিসিজিপি সার আমদানির জন্য কৃষি মন্ত্রণালয়ের দুটি প্রস্তাব অনুমোদন করেছে।
প্রস্তাব অনুযায়ী, রাষ্ট্রীয় পর্যায়ের চুক্তির আওতায় বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপোরেশন (বিএডিসি) মরক্কোর ওসিপি থেকে ১২৯ দশমিক ১০ কোটি টাকা ব্যয়ে ৩০ হাজার টন (এমটি) এসপি সার আমদানি করবে।
রাষ্ট্রীয় পর্যায়ের চুক্তির আওতায় সৌদি আরবের মাদেন থেকে ২৩৭ কোটি ৬১ লাখ টাকা ব্যয়ে ৪০ হাজার টন ডিএপি সার আমদানি করবে বিএডিসি।
সিসিজিপি (১) দোহওয়া, কোরিয়া (২) এসএমইসি ইন্টারন্যঅশনাল প্রাইভেট লিমিটেড অস্ট্রেলিয়া; (৩) প্যান আরব কনসাল্টিং ইঞ্জিনিয়ার্স, কুয়েত; (৪) এসএআরএম অ্যাসোসিয়েটস লিমিটেড, বাংলাদেশ এবং (৫) এসিই কনসাল্ট-এর যৌথ উদ্যোগে ৭২ দশমিক ৭৪ কোটি টাকা ব্যয়ে ‘বরিশাল (দিনারেরপুল)-লক্ষীপাশা-দুমকি রোডের পাণ্ডব-পায়রা নদীর উপর নলুয়া-বাহেরচর সেতু নির্মাণ’ প্রকল্পের পরামর্শক হিসেবে নিয়োগের জন্য সড়ক ও জনপথ বিভাগের একটি প্রস্তাব অনুমোদন করেছে।
আরও পড়ুন: মালয়েশিয়া থেকে এলএনজি আমদানি করবে বাংলাদেশ
এলএনজি, রাইস ব্রান অয়েল ও সার আমদানির অনুমোদন দিয়েছে ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি
২০২২ সালে বৈশ্বিক বাণিজ্যিক আর্থিক ঘাটতি ২.৫ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারে উন্নীত: এডিবি
ক্রমবর্ধমান সুদের হার, অর্থনৈতিক সম্ভাবনা, মুদ্রাস্ফীতি এবং ভূ-রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতার কারণে বাণিজ্য অর্থায়ন সরবরাহের জন্য ব্যাংকগুলোর সক্ষমতা হ্রাস পাওয়ায় বৈশ্বিক বাণিজ্য আর্থিক ব্যবধান দুই বছর আগে ১ দশমিক ৭ ট্রিলিয়ন ডলার থেকে ২০২২ সালে রেকর্ড ২ দশমিক ৫ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারে উন্নীত হয়েছে।
মঙ্গলবার(৫ সেপ্টেম্বর) এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের (এডিবি) প্রকাশিত ট্রেড ফাইন্যান্স গ্যাপস-২০২৩ এবং গ্রোথ অ্যান্ড জবস সার্ভেতে এই তথ্য উঠে এসেছে।
বাণিজ্য আর্থিক ব্যবধান হলো আমদানি এবং রপ্তানি সমর্থন করার জন্য অর্থায়নের জন্য অনুরোধ এবং অনুমোদনের মধ্যে পার্থক্য।
এতে দেখা যায়, কোভিড-১৯ মহামারির পর শক্তিশালীভাবে ঘুরে দাঁড়ানোয় ২০২১ ও ২০২২ সালে বৈশ্বিক পণ্য রপ্তানি যথাক্রমে ২৬ দশমিক ৬ শতাংশ ও ১১ দশমিক ৫ শতাংশ বেড়েছে।
আরও পড়ুন: দক্ষ জনশক্তি গড়তে বাংলাদেশকে ৩০০ মিলিয়ন ডলার ঋণ দেবে এডিবি
জরিপে অনুযায়ী, এই দ্রুত পুনরুদ্ধারের ফলে ট্রেড ফাইন্যান্সের চাহিদা বেড়েছে, তবে ক্রমবর্ধমান অর্থনৈতিক ঝুঁকি অর্থায়নকে আগের চেয়ে সুরক্ষিত করে আরও কঠিন করে তুলেছে।
এডিবি'র প্রাইভেট সেক্টর অপারেশনস বিভাগের মহাপরিচালক সুজান গ্যাবুরি বলেন, 'বৈশ্বিক বাণিজ্য অর্থায়নের ব্যবধান এখন ২ ট্রিলিয়ন ডলারের উপরে উন্নীত হয়েছে। এই ক্রমবর্ধমান ব্যবধান কর্মসংস্থান এবং প্রবৃদ্ধির মাধ্যমে গুরুত্বপূর্ণ মানবিক ও অর্থনৈতিক উন্নয়ন প্রদানের জন্য বাণিজ্যের সম্ভাবনাকে দমন করে।’
এই জরিপটি ট্রেড ফিনান্স হেলথের বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় ব্যারোমিটার। এতে প্রায় ৫০টি দেশের ১৩৭টি ব্যাংক ও ১৮৫টি কোম্পানির তথ্য রয়েছে।
উত্তরদাতারা বলেছেন, বৈশ্বিক অর্থনৈতিক মন্দা এবং ভূ-রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতার প্রেক্ষাপটে ক্রমবর্ধমান সুদের হার এবং আর্থিক বাজারের অনিশ্চয়তার কারণে তারা ২০২২ সালে ক্রমাগত সীমাবদ্ধতার মুখোমুখি হয়েছেন।
প্রায় ৬০ শতাংশ প্রতিক্রিয়াশীল ব্যাংক জানিয়েছে যে ইউক্রেনে রাশিয়ার আগ্রাসন ক্রমবর্ধমান ভূ-রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা এবং পণ্যের দাম বৃদ্ধির কারণে তাদের বাণিজ্য আর্থিক পোর্টফোলিওগুলোকেও প্রভাবিত করেছে।
প্রথমবারের মতো, ২০২৩ সালের বাণিজ্য ব্যবধান জরিপটি প্রাসঙ্গিক সরবরাহ শৃঙ্খল এবং বাণিজ্য আর্থিক ব্যবধানের উপর তাদের প্রভাব মূল্যায়নের জন্য ডিজিটালাইজেশনের পাশাপাশি পরিবেশগত, সামাজিক এবং শাসন (ইএসজি) ইস্যুগুলোতে দৃষ্টি নিবদ্ধ করে।
জরিপে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ ব্যাংক ও কোম্পানি বিশ্বাস করে যে ইএসজি অ্যালাইনমেন্ট সম্ভাব্যভাবে বাণিজ্য অর্থায়নের ব্যবধান হ্রাস করতে সহায়তা করতে পারে।
জরিপে অংশ নেওয়া সংস্থাগুলোর উদ্ধৃত শীর্ষ সরবরাহ চেইন চ্যালেঞ্জটি ছিল অপর্যাপ্ত অর্থায়ন। তারা পর্যাপ্ত অর্থায়ন, নির্ভরযোগ্য সরবরাহ এবং ডিজিটাল প্রযুক্তির ব্যবহারকে স্থিতিশীল সরবরাহ শৃঙ্খলের তিনটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হিসাবে চিহ্নিত করেছে।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশকে ২ প্রকল্পে ৪৯০ মিলিয়ন ডলারের ঋণ দেবে এডিবি
এই বছরের জুলাই-আগস্টে আরএমজি রপ্তানি ১২.৪৬% বেড়েছে: রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো
রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি)পরিসংখ্যান অনুসারে, ২০২৩-২৪ অর্থবছরের জুলাই-আগস্টের সময়ের মধ্যে পোশাক রপ্তানি বছরে ১২ দশমিক ৪৬ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়ে ৭ দশমিক ৯৯ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে দাঁড়িয়েছে। যা ২০২২-২৩ অর্থবছরের একই সময়ে ছিল ৭ দশমিক ১১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।
এই বছরের ২০২৩ সালের জুলাই-আগস্ট সময়ের মধ্যে পোশাক রপ্তানির লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৭ দশমিক ৮৮ বিলিয়ন ডলার।
পোশাক খাত ৭ দশমিক ৯৯ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের পণ্য রপ্তানি করেছে। যা লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ১ দশমিক ৪৬ শতাংশ বেশি।
ইপিবি এর তথ্য অনুযায়ী, নিটওয়্যারের রপ্তানি ছিল ৪ দশমিক ৫৮বিলিয়ন ডলার, যেখানে ওভেন পোশাকের রপ্তানি ছিল ৩ দশমিক ৪২ বিলিয়ন ডলার। যা আগের বছরের তুলনায় যথাক্রমে ১৭ দশমিক ০২ শতাংশ ও ৬ দশমিক ৮৬ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে।
আরও পড়ুন: রপ্তানি বাড়াতে ৪৩টি পণ্যের জন্য সর্বোচ্চ ২০% নগদ সহায়তা ঘোষণা বাংলাদেশ ব্যাংকের
পেঁয়াজ রপ্তানিতে ৪০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছে ভারত
৯-এর উল্লাসে দারাজ বাংলাদেশ
এক পা, দুই পা করে সুদীর্ঘ পথ পাড়ি দিয়ে নয় বছরে পদার্পণ করল দেশের শীর্ষস্থানীয় মার্কেটপ্লেস দারাজ বাংলাদেশ।
প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে মানুষের কেনাকাটার উল্লাসের মাত্রা বাড়িয়ে দিতে দারাজ নিয়ে এসেছে নতুন ক্যাম্পেইন ‘৯-এর উল্লাস’।
অগণিত ক্রেতা ও সহযোগীদের প্রতি ভালোবাসার নিদর্শন হিসেবে এই ক্যাম্পেইন আয়োজন করা হচ্ছে।
বৃহস্পতিবার (৩১ আগস্ট) রাজধানীর ইন্টারকন্টিনেন্টাল হোটেলে এক আড়ম্বরপূর্ণ সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে এই ক্যাম্পেইনের ঘোষণা দেয়া হয়।
‘এইটা, ঐটা, যেইটা লাগে, সবই কিনুন দারাজ-এ’- স্লোগান নিয়ে এই ক্যাম্পেইনটি শুরু হবে সেপ্টেম্বর ১২ তে, চলবে সেপ্টেম্বর ২৪, ২০২৩ পর্যন্ত।
ফ্যাশন, বিউটি, মার্ট, মল, হোম এন্ড লিভিং, লাইফস্টাইল, নিত্য ব্যবহার্য পণ্যসহ দারাজের বিস্তৃত ক্যাটাগরি নিয়ে এই আয়োজনটি করা হয়েছে ক্রেতাদের জীবনযাপনের উপযোগী সকল পণ্য সামগ্রী নিয়ে। যা তাদের দিবে কেনাকাটায় এক ভিন্ন মাত্রা।
আরও পড়ুন: দক্ষিণ এশিয়ার গ্রাহকদের সেরা অনলাইন কেনাকাটার অভিজ্ঞতা নিশ্চিত করতে এলো ‘আস্ক দারাজ’
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন দারাজ বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ মোস্তাহিদল হক, গ্রুপ চিফ কমার্শিয়াল অফিসার লু ইয়াও, চিফ অপারেটিং অফিসার খন্দকার তাসফিন আলম, চিফ কর্পোরেট অ্যাফেয়ার্স অফিসার এ এইচ এম হাসিনুল কুদ্দুস রুশো সহ অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
এছাড়াও জনপ্রিয় সেলিব্রিটি, ইনফ্লুয়েন্সার ও দারাজের বাণিজ্যিক মুখপাত্রদের অংশগ্রহণে অনুষ্ঠানটি আরও প্রাণবন্ত হয়ে উঠে।
দেশব্যাপী অগণিত শুভানুধ্যায়ীদের ধন্যবাদ দিয়ে দারাজ বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ মোস্তাহিদল হক বলেন, ‘প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর এই ক্ষণে আমি দারাজের ৯ বছরের যাত্রার কথা স্মরণ করতে চাই। ছোট একটি পরিসর থেকে দেশসেরা ই-কমার্স মার্কেটপ্লেস হয়ে উঠার গল্পটা অনেক রোমাঞ্চকর।’
তিনি বলেন, ‘এই সময়ে দারাজ নিজেদেরকে পরিণত করেছে, পেয়েছে আলিবাবার প্রযুক্তিগত ও লজিস্টিকাল সহায়তা, সঙ্গে দূরদর্শী নেতৃত্বের দক্ষতা। এর মাধ্যমে আমরা আমাদের অ্যাপের ব্যবহারকে সহজ করতে সক্ষম হয়েছি আর আমাদের ক্রেতাদের দিয়েছি সর্বোত্তম কেনাকাটার অভিজ্ঞতা। সামাজিক উন্নয়নের পাশাপাশি আমরা পণ্যের গুণগত মান নিশ্চিত করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।’
আরও পড়ুন: গ্রাহকদের কেনাকাটার সাশ্রয়ে শুরু হলো নতুন ক্যাম্পেইন ‘দারাজ এর চেরাগ’
এ প্রসঙ্গে দারাজের গ্রুপ চিফ কমার্শিয়াল অফিসার লু ইয়াও বলেন, ‘ক্রেতাদের নিত্য নতুন অফার দেওয়ার পাশাপাশি বিক্রেতাদের সব রকমের সহায়তা দেওয়াই আমাদের নবম বর্ষপূর্তির প্রতিশ্রুতি। সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আমরা একটি আলোকিত এবং স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে অবদান রাখতে পারি যা দেশের উন্নয়নে বড় ভূমিকা পালন করবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘৯ এর উল্লাসে আমি অত্যন্ত আনন্দের সাথে জানাতে চাই, বর্ষপূর্তির এই ক্যাম্পেইনে ক্রেতাদের জন্য থাকছে ৭০ শতাংশ পর্যন্ত ছাড় (নির্দিষ্ট ক্যাটাগরিতে), হট ডিলস, ফ্রি ডেলিভারি (নির্ধারিত ক্ষেত্রে), ফ্ল্যাশ সেল, অগণিত নতুন ব্র্যান্ড লঞ্চ, এভরিডে লো প্রাইস, আর্লি বার্ড ভাউচার, মিস্ট্রি বক্স, অ্যাড টু কার্ট সহ আরও অফার। এই অনন্য অফারগুলো আপনার কেনাকাটার অভিজ্ঞতাকে নতুন করে উজ্জীবিত করার সঙ্গে সঙ্গে আমাদের পাশে থেকে এই যাত্রা উদযাপন করার জন্য তৈরি করা হয়েছে।’
চিফ অপারেটিং অফিসার খন্দকার তাসফিন আলম বলেন, ‘দারাজ সবসময় সমাজকে নিয়ে কাজ করতে চায়। পোস্টঅফিস আমাদের রাষ্ট্রীয় সম্পদ, এর যথার্থ ব্যবহার নিশ্চিত করতে এবং তার উন্নতিকল্পে আমরা কাজ করে থাকি। আমরা আনন্দের সাথে জানাতে চাই, এই বর্ষপূর্তি ক্যাম্পেইনে প্রায় ৫০ টির মত কালেকশন পয়েন্ট চালু হবে যার প্রত্যেকটি হচ্ছে পোস্ট অফিস। আমরা আমাদের দক্ষতা এবং প্রযুক্তিগত উৎকর্ষতা দিয়ে পোস্ট অফিসের সঙ্গে একত্রে ক্রেতাদের সর্বোত্তম ডেলিভারি সার্ভিস দিতে পারছি।’
ক্যাম্পেইনটির সহযোগী স্পন্সর হিসেবে আছে ইউনিলিভার, রেকিট, নেসলে, নিভিয়া, বাটা, লোটো, ফারনিকম, ইনফিনিক্স বিডি, ওরাইমো, এবং স্পোর্টসহাউস। আর পেমেন্ট পার্টনার হিসেবে থাকছে বিকাশ,নগদ, ইস্টার্ন ব্যাংক লিমিটেড, ইবিএল যিপ, এইচএসবিসি, সাউথ ইস্ট ব্যাংক লিমিটেড, প্রাইম ব্যাংক লিমিটেড, এন সি সি ব্যাংক, সিটি ব্যাংক ও ব্রাক ব্যাংক।
আরও পড়ুন: ঈদ উপলক্ষে মেগা ডিল এবং অফার নিয়ে এলো দারাজ